Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    দেশে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছে জুলাই মাসে

    আগস্ট ২, ২০২৪ ৪:৩৪ পূর্বাহ্ণ12
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    জুনের তুলনায় জুলাই মাসে ৬৩ কোটি ডলার বা প্রায় ২৫ শতাংশ কম রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থাৎ দেশে ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স এসেছে জুলাইয়ে। প্রবাসী আয়ে বড় পতনের এ ধাক্কা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর পড়েছে। জুলাইয়ে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১৩০ কোটি বা ১ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১ আগস্ট রিজার্ভ ও রেমিট্যান্সের এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ৩০ জুন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড (বিপিএম৬) অনুসারে দেশের রিজার্ভ ছিল ২১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। ৩১ জুলাই তা ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। তবে ব্যবহারযোগ্য নিট রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের কম বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

    দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ ছিল ২০২১ সালের আগস্টে। ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবায়ন পদ্ধতি অনুসারে গ্রস রিজার্ভ ছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলার। এর পর থেকেই ধারাবাহিক ক্ষয় চলছে। টানা পতনের পর জুনে এসে রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছিল। এক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিল রেমিট্যান্সের বড় প্রবৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা থেকে পাওয়া ঋণ। গত ২৯ মে বিপিএম৬ অনুসারে দেশের রিজার্ভ ছিল ১৮ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার। ৩০ জুন তা বেড়ে ২১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়।

    বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তখন জানানো হয়, জুনে আইএমএফ থেকে প্রতিশ্রুত ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাবদ ১১৫ কোটি ডলার ছাড় হয়। পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়া, আইবিআরডি, আইডিবিসহ বিভিন্ন বহুজাতিক সংস্থা থেকে ৯০ কোটি ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। ঋণের এ অর্থ যুক্ত হওয়ায় জুনে রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা বাড়ে। কিন্তু এক মাস না যেতেই আবারো আগের চেহারায় ফিরেছে রিজার্ভ।

    তবে রিজার্ভ কী কারণে এতটা কমেছে সেটি গণমাধ্যমে বলা যাবে না বলে জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘এখন থেকে মাসে একবার রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করা হবে। তবে রিজার্ভ কী কারণে কমেছে সেটি বলা হবে না।’

    আধুনিক অর্থনীতি ও প্রযুক্তির এ যুগে এসে বাংলাদেশ ব্যাংক পুরোপুরি উল্টো দিকে হাঁটছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ, ডলারের বিনিময় হার, মূল্যস্ফীতির মতো অর্থনীতির মৌলিক সূচকগুলোর প্রকৃত তথ্যের পাশাপাশি ভবিষ্যতে কী হবে, সেটিও বলে দেয়। কিন্তু আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন তথ্য গোপন রাখার চেষ্টায় আছে। আইএমএফে চাকরি করার সময় আমি পাকিস্তানে ছিলাম। তখন দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিনে দুবার রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করত। আমরা দেখছি, বাংলাদেশ ব্যাংক এখন মাসে একবার রিজার্ভের তথ্য জানাচ্ছে। অন্যান্য তথ্যও তারা গোপন রাখছে। গোপনীয়তা কখনই দেশ কিংবা সরকারের জন্য ভালো নয়। কোনো তথ্য গোপন রাখা আত্মঘাতী কাজ।’

    দেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ। গত অক্টোবর থেকে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ প্রবৃদ্ধির ধারায় ছিল। এর মধ্যে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে প্রবাসী আয় এসেছে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। কিন্তু জুলাইয়ে এসে সে প্রবাহে লেগেছে বড় ধরনের ধাক্কা। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১ আগস্টে জানানো হয়, জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ৯০ লাখ ডলার। এর আগে জুনে ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার এসেছিল। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে দেশে প্রবাসীদের আয় ৬৩ কোটি ২৬ লাখ ডলার কম এসেছে। এক্ষেত্রে রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে প্রবাসীরা ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছিলেন। এ হিসাবেও গত মাসে রেমিট্যান্স ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ কমেছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ের প্রথম ১৩ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ৯৭ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। ১৪ থেকে ২০ জুলাই ৪৫ কোটি ৭ লাখ ডলার আসে। এর পর ২১ থেকে ২৭ জুলাই প্রবাসী আয় আসে মাত্র ১৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার। মাসের শেষ চারদিনে ৩৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার এসেছে বলে মেজবাউল হক জানিয়েছেন। তিনি জানান, কেবল ৩১ জুলাই ১২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

    কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গত ১৬ জুলাই দেশব্যাপী সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২১২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। যদিও সরকারের হিসাবে নিহতের সংখ্যা ১৫০। তাছাড়া আন্দোলনকে ঘিরে ১৮ থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত দেশে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ ছিল। একই সময় বন্ধ ছিল ব্যাংকসহ অর্থ লেনদেনের আনুষ্ঠানিক প্রায় সব মাধ্যম। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কারফিউ জারির পাশাপাশি দেশব্যাপী সেনাবাহিনী মোতায়েন করে সরকার। দেশে সংঘটিত সহিংসতা ও মৃত্যুর ঘটনায় প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যেও উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপ, আমেরিকার কয়েক দেশে প্রবাসীরা সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেন। এর মধ্যে কোনো কোনো সমাবেশ থেকে রেমিট্যান্স ‘শাটডাউনের’ ঘোষণাও আসে।

    সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স ‘শাটডাউনের’ ঘোষণার পর দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ আশঙ্কাজনক হারে কমে গিয়েছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ১২ ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীকে ডেকে রেমিট্যান্স বাড়ানোর তাগিদ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স সংগ্রহের ক্ষেত্রে এতদিন ডলারপ্রতি ১১৭-১১৮ টাকা পরিশোধ করছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা পেয়ে ১২০ টাকা দরেও ডলার কিনে নেয়। এ কারণে মাসের শেষ তিনদিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে।

    এদিকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার প্রভাবে দেশের খুচরা বাজারে (কার্ব মার্কেট) ডলারের দর ৫-৬ টাকা বেড়ে গেছে। গত ১৭ জুলাই কার্ব মার্কেটে প্রতি ডলারের দর ছিল ১১৯-১২০ টাকা। গতকাল প্রতি ডলার লেনদেন হয়েছে ১২৫ টাকা পর্যন্ত।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ৩৯১ কোটি বা ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠান। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ২১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার, ২০২১-২২ অর্থ বছরে ২১ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ও ২০২০-২১ অর্থ বছরে ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন তারা। ●

    অকা/আখা/ফর/সকাল/২ আগস্ট, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    রেমিট্যান্স

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    অক্টোবরের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয় ৮৪৪২ কোটি টাকা

    স্বল্পসুদে ঋণে স্বস্তির শ্বাস নিয়েছেন কৃষকরা

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.