Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    শুক্রবার, ১ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৭ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    আগ্রহী হবে না নতুন বিনিয়োগ ॥ বাধাগ্রস্ত হবে পুরনো বিনিয়োগ

    জুন ৯, ২০২৪ ৫:০০ অপরাহ্ণUpdated:জুন ৯, ২০২৪ ৫:০০ অপরাহ্ণ13
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    সরকারের নতুন বাজেটে আগের মতোই কর অবকাশ ও শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো। তবে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর জন্য আর এ সুবিধা থাকছে না। কর অবকাশ প্রত্যাহার হলে বিনিয়োগ আকর্ষণের পাশাপাশি চলমান বিনিয়োগ নিয়ে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিনিয়োগকারীরা চাপে পড়বেন। ঝুঁকিতে ফেলবে নতুন-পুরনো বিনিয়োগকেও।

    আয়কর আইন ২০২০ অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি সব অর্থনৈতিক অঞ্চলেই স্থাপিত শিল্প ইউনিট ১০ বছরের কর অবকাশ সুবিধা পায়। তবে প্রস্তাবিত বাজেটে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে স্থাপিত শিল্পের সে সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাছাড়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভেতরে-বাইরে আলাদা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে একই প্রতিষ্ঠান একাধিক শিল্প ইউনিট পরিচালনার যে অনুমোদন ছিল, তাও প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

    শিল্প মালিকরা বলছেন, দেশী-বিদেশী বেশ কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠান আইন মেনে অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভেতরে-বাইরে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কিন্তু নতুন আইন তাদের বিনিয়োগকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবে।

    বে ইকোনমিক জোন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা কর অবকাশসহ অন্যান্য বিষয় দেখেই আমাদের এখানে এসেছেন। সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেখে তারা খুবই হতাশ। এ ধরনের পরিবর্তন হলে বাংলাদেশে বিনিয়োগে আর বিদেশীদের কোনো আস্থা থাকবে না।’

    ‘আমাদের বে ইকোনমিক জোনের সব এফডিআই (প্রত্য বৈদেশিক বিনিয়োগ), যেখানে কয়েক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। এ মুহূর্তে দেশে এফডিআই সবচেয়ে বেশি দরকার। এখন কর অবকাশ তুলে নেয়া হলে বিনিয়োগে তার সরাসরি প্রভাব পড়বে। জমি, অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ বিভিন্ন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে। এ জায়গায় মূল নীতিমালায় পরিবর্তন সরাসরি এফডিআইতে প্রভাব ফেলবে।

    প্রস্তাবিত বাজেটে আয়কর আইন ২০২৪-এর অর্থনৈতিক অঞ্চলে স্থাপিত শিল্প ইউনিটের মূলধনি যন্ত্রপাতি, যন্ত্রাংশ ও নির্মাণ উপকরণ আমদানিতে দিতে হবে ১ শতাংশ শুল্ক; যা এতদিন অর্থনৈতিক অঞ্চলের বাইরের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের প্রযোজ্য ছিল। সরকারের এ সিদ্ধান্তেও বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না এবং পুরনো বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করছেন বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের মালিকরা।

    প্রাইভেট ইকোনমিক জোন অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এএসএম মাইনউদ্দিন মোনেম বলেন, ‘এনবিআর কোনো সেক্টরকে আর শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় রাখবে না। আবার কর অবকাশ সুবিধা প্রত্যাহারের ঘোষণাও আছে। এগুলো ঠিক হচ্ছে না। কারণ এমনিতেই বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগ আসছে না। এখন এ ধরনের নীতি গ্রহণে আরো তি হবে।’

    আব্দুল মোনেম ইকোনমিক জোন লিমিটেডের এ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরো বলেন, ‘ধারণা করছি সরকারকে ভুল বোঝানো হয়েছে। সরকার যদি এখন সিদ্ধান্ত নেয় যে সরকারিতে সুবিধা থাকবে আর বেসরকারিতে থাকবে না, এমনটা হলে তা কনফিক্ট অব ইন্টারেস্ট হয়ে গেল।’

    অর্থনৈতিক অঞ্চলভুক্ত শিল্প ইউনিটের জন্য এতদিন বেশকিছু শর্ত সাপেে সর্বোচ্চ দুই হাজার সিসির দুটি গাড়ি শুল্কমুক্তভাবে আমদানির সুযোগ ছিল। নতুন আইনের ১৮৬নং এসআরওর মাধ্যমে শুল্ক অব্যাহতি সুবিধা প্রত্যাহার করে কেবল কাস্টমস ডিউটি মওকুফ করা হয়েছে। এসআরও নম্বর ১৮৫ অনুযায়ী, অর্থনৈতিক অঞ্চলে উন্নয়নকাজে ব্যবহার্য আমদানীকৃত পণ্যের ওপর থাকা আমদানি শুল্ক, রেগুলেটরি ডিউটি, সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর অব্যাহতি সুবিধাও প্রত্যাহার করা হয়েছে। এতে আর নতুন কোনো অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে আগ্রহ দেখাবে না বলে মনে করছেন শিল্প মালিকরা। ফলে শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিদেশী বিনিয়োগ ব্যাহত হবে।

    অর্থনৈতিক অঞ্চলসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২০ সাল থেকে অর্থনৈতিক অঞ্চলের এসআরওতে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো মাত্র তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগ আকর্ষণের সুবিধাগুলো অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। তা না করে উল্টো কেড়ে নেয়া হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো মুখ থুবড়ে পড়বে।

    আমরা বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত কথা বলছি, তাদের বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করছি। কিন্তু সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে বিনিয়োগকারীরা কেউ কেউ আমাদের প্রতারকও বলছেন।

    মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজেআই) জেনারেল ম্যানেজার (অ্যাকাউন্টস) সুমন চন্দ্র ভৌমিক বলেন, ‘আমাদের এখন নতুন নতুন প্রণোদনা প্রয়োজন। বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার জন্য পরিশ্রম করছি, দেশে-বিদেশে যাচ্ছি। বিনিয়োগকারীদের আনতে চাচ্ছি। তবে অনেক বিনিয়োগকারী আমাদের সঙ্গে চুক্তি করছে না। আমরা বুঝিনি কেন করছে না। এত দ্রুত এসআরও পরিবর্তন, সুযোগ-সুবিধা অব্যাহতি দেয়ার কী প্রয়োজন? বেপজায় (বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল) বিনিয়োগকারীদের দেয়া সুবিধা চলমান। কিন্তু তাদের ভিন্ন ঘটনা ঘটছে। সরকারের উচিত এসব বিষয়ে আরো ছাড় দেয়া।’

    তারা বলছেন, নতুন আয়কর আইনে সরকারি ও বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে আলাদাভাবে মূল্যায়ন করা হয়েছে। সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল কর অবকাশ সুবিধা পাবে এবং বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল তা পাবে না, এটা আইন পরিপন্থী। দেশের শিল্পায়ন তথা বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণে অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠিত হলেও এ কর অবকাশ সুবিধা প্রত্যাহারের কারণে নতুন কোনো শিল্পায়ন হওয়ারও সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে। যেসব প্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে বিনিয়োগ করেছে, এখনো বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে পারেনি, তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও সম্পূর্ণ হুমকির মুখে পড়বে। এছাড়া তাদের গৃহীত ব্যাংক ঋণ নিম্নমানের হবে এবং সামগ্রিক অর্থনীতিতে যার প্রভাব পড়বে নেতিবাচক। এসব বিবেচনায় নিয়ে শিল্প মালিকরা আগের এসআরও পুনর্বহালের দাবি জানান।

    বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন বলেন, ‘বাজেট যেটা হয়েছে, এটা তো খসড়া। সংসদে পাস হলে এটাকে আমরা পূর্ণ বাজেট হিসেবে বিবেচনা করব। আগে যেসব সুবিধা দেয়া হয়েছে সেগুলো যেন সবার জন্য একই রকম থাকে, সে বিষয়ে আমরা এনবিআরকে চিঠি দেব। সেটা সরকারি-বেসরকারি যাই হোক। ●

    অকা/অখা/ফর/রাত/ ৯ জুন, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    অর্থনৈতিক অঞ্চল বাজেট

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    দুই অঙ্কে ফিরল ব্যাংক আমানতের প্রবৃদ্ধি

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    দুই অঙ্কে ফিরল ব্যাংক আমানতের প্রবৃদ্ধি

    বীমা খাতে গ্রাহক আস্থাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

    পর্যটন নগরী কক্সবাজারে বেঙ্গল ইসলামি লাইফের বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.