Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    দাবদাহে তিনগুণ বিক্রি বেড়েছে ফ্যান এসির

    এপ্রিল ২৯, ২০২৪ ৯:০৮ পূর্বাহ্ণUpdated:এপ্রিল ২৯, ২০২৪ ৯:০৮ পূর্বাহ্ণ2
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    এপ্রিলের শুরুতে কিছুটা স্বস্তি থাকলেও মাসের মাঝামাঝি এসে তা রূপ নেয় তীব্র তাপপ্রবাহে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে ওঠে জনজীবন। এমন অসহনীয় তাপমাত্রায় স্বস্তি পেতে অনেকেই ছুটছেন শীতাতপ নিয়ন্ত্রক (এসি) যন্ত্র কিনতে। গরমের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে অনেকে কিস্তিতেও এসি কিনছেন। খুচরা পর্যায়ে ও বিভিন্ন ব্রান্ডের শো-রুমের কর্মকর্তারা জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় এখন এসি বিক্রি তিনগুণ পর্যন্ত বেড়েছে। অনেক ব্রাঞ্চে এসি স্টক আউট। বেশিরভাগ এসি কেনা হচ্ছে বাসাবাড়ির জন্য।

    গত বছরের তুলনায় এবার ব্র্যান্ডের এসি ও এয়ারকুলারের দাম বেশি বলে মনে করেছেন অনেক ক্রেতা। তবে ওয়ালটন, যমুনা, এলজি ও হায়ার এসির বিক্রেতারা বলছেন, চলতি মৌসুমে এসির দাম বাড়ানো হয়নি। নানা অফার ও ইএমআইতে সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাচ্ছে এসিসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য। দেশি ব্র্যান্ডের ১ টনের এসি ৪১ হাজার ৪০০ টাকায়ও পাওয়া যাচ্ছে।

    রাজধানীর গুলিস্তান, নিউমার্কেট, বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে ইলেকট্রনিক পণ্যের পাইকারি দোকান; নবাবপুর রোডের পাইকারি ইলেকট্রনিক্স দোকান; পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শোরুমগুলোয় ঘুরে দেখা যায়, প্রায় সব দোকানেই ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। তারা এসি, সিলিং ফ্যান, স্ট্যান্ড ফ্যান, চার্জার ফ্যান ও এয়ারকুলার কিনছেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শো-রুমে এসি ক্রেতার সংখ্যা বেশি।
    গরমের তীব্রতা থেকে রক্ষা পেতে লক্ষ্মীবাজারের ওয়ালটন শোরুমে এসি কিনতে আসেন তাইমুর রহমান। তিন রুমের ভাড়া বাসায় আমরা সাত জন থাকি। এতো বেশি গরম পড়ছে যে গরমে বাচ্চাগুলোর অবস্থা খুব খারাপ। ফ্যানের হাওয়া গায়ের ওপর দিয়ে চলে যায়। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম কিস্তিতে হলেও একটা এসি কিনবো। এখানে আসলাম এক টনের একটা এসি কিনতে। কিন্তু এক টনের এসি স্টক আউট। তাই দেড় টনের একটা কেনার সিদ্ধান্ত নিলাম। দামের বিষয়ে এই ক্রেতা বলেন, এসির দাম বেড়েছে নাকি কমেছে সেটা আমি জানি না। কারণ আগে তো কেনার অভিজ্ঞতা নেই। যেহেতু কিস্তিতে এসি কিনছি, তাই দাম যাই আসে তাই দিতে হবে।

    এক টন এসির একেক জায়গায় একেক দাম। কোম্পানিভেদে ও ক্ষেত্র বিশেষে এক টন এসির ক্ষেত্রে ৮-১০ হাজার টাকা ব্যবধান। সুযোগ-সুবিধাও ভিন্ন ভিন্ন। তবে সুযোগ-সুবিধার কথা চিন্তা না করে ভালো মানের এসি কিনতে এসেছি। বিষয়টা হচ্ছে দাম যেটার বেশি মানুষ এটাকে একটু বেশি ভালো মনে করে। তাই বলে বেশি দামে এসি বিক্রি করলেই কিন্তু এসির মান ভালো হয়ে যায় না। গরমে এসির চাহিদা বাড়ায় স্টক আউট হয়ে গিয়েছে। তাই অনেকে ম্যানেজ করে দিতে পারবে বলে দু’তিন হাজার টাকা বেশি রাখে। দুদিন আগে হাইসেন্স আর স্যামসাংয়ের দুইটা এসি দেখে গেলাম। আজ শুনি স্টক আউট। অন্য যেগুলো আছে সেগুলোর দাম আবার এই দুইটার তুলনায় একটু বেশি।

    লক্ষ্মীবাজারে ওয়ালটন ব্রাঞ্চের ম্যানেজার উত্তম বলেন, আগের তুলনায় ওয়ালটন এসির বিক্রি তিনগুণ বেড়েছে। ধরেন আগে যদি আমার এই শোরুমে দৈনিক পাঁচটা এসি বিক্রি করতাম, এখন করছি ১৫টা। গরমের তীব্রতায় মানুষ ধারকর্জ করে হলেও এসি কিনছে। আগে আমরা নির্দিষ্ট টাইমে দোকান খুলতাম ও বন্ধ করতাম। এখন বিক্রির চাপ এতটা বেড়েছে যে আমাদের কম বেশি সবার ওভারটাইম করা লাগছে।

    এসির দাম বাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, গত তিন বছরে আমাদের এসির দাম বাড়েনি। গরম বেড়েছে, তাই বলে যে আমরা এসির দাম বাড়াবো বিষয়টা এমন না। অনলাইনে ও শোরুমে এসি কেনার পার্থক্যের বিষয়ে তিনি বলেন, অনেকে শোরুমে না এসে অনলাইনে এসি অর্ডার করছেন। সেক্ষেত্রে দামের কিছুটা পার্থক্য আছে। তবে বেশি না সর্বোচ্চ দু’তিন হাজার টাকা।

    পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের বাটারফ্লাই ব্রাঞ্চের ম্যানেজার আবু সুফিয়ান বলেন, আমাদের এখানে গত দুই সপ্তাহে প্রচুর বেচাকেনা হয়েছে। সত্যি বলতে আমাদের এখন এসি বিক্রি নেই। কারণ ইকো ও হায়ার এসির স্টক আউট। আমার এখানে এখন শুধু এলজি কোম্পানির এসি আছে। এটার তুলনামূলক দাম বেশি। তাই একটু কম সেল হয়। হেড অফিসে ক্রেতাদের চাহিদা এবং এসির স্টক আউটের বিষয়ে জানিয়েছি। তারা হয়তো কিছু একটা করবেন।

    এসির চাহিদা কেমন বেড়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে এই ম্যানেজার বলেন, গত তিন মাসে যত টাকার এসি বিক্রি করেছি এই মাস এখনও শেষ হয়নি, তার চেয়ে বেশি বিক্রি করেছি। স্টক আউট না হলে হয়তো আরও বেশি বিক্রি হতো।

    এসি বিক্রির বিষয়ে পুরান ঢাকার র‌্যাংগস ই-মার্ট ব্রাঞ্চের ম্যানেজার আশরাফুল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আমাদের এখানে স্যামসাং, এলজি, ডাইকিং, হাইসেন্স এবং তোসিন এই পাঁচটি কোম্পানির এসি বিক্রি করা হয়। আগের তুলনায় বেচাবিক্রি অনেক ভালো। পূর্বের তুলনায় বিক্রি কত শতাংশ বেড়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে এই ম্যানেজার বলেন, আমরা দিনে বা সপ্তাহে কয়টি এসি বিক্রি করেছি সেই হিসাব করি না। তবে কত টাকা সেল করেছি সেই হিসাবে করি। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে আমরা ২০ লাখ টাকার এসি বিক্রি করেছি। দ্বিতীয় সপ্তাহে ২১ লাখ টাকা। তৃতীয় সপ্তাহে সেটা প্রায় ৪০ লাখ টাকার কোটায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এপ্রিলের চতুর্থ সপ্তাহে আমরা প্রায় ৬০ লাখ টাকার এসি বিক্রি করেছি। বলা চলে গত মাসের তুলনায় চার থেকে পাঁচ গুণ বেশি সেল করেছি। এই তাপপ্রবাহ যদি আরও এক সপ্তাহ চলমান থাকে তাহলে হয়তো পূর্বের বেচাকেনার সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।

    সিলিং ফ্যান ও চার্জার ফ্যানের দাম ও চাহিদা দুটোই বেড়েছে

    এসির পাশাপাশি বিক্রেতারা বলছেন, গরম বাড়ায় সিলিং ফ্যান ও চার্জার ফ্যানের চাহিদাও বেড়েছে। চাহিদার তুলনায় জোগানেও টান পড়েছে। ব্র্যান্ডের কোম্পানিগুলো চাহিদা অনুযায়ী স্থানীয় দোকানগুলোয় ফ্যান দিচ্ছে না। নন-ব্র্যান্ডের টাইফুন ফ্যানগুলোর দাম এখন ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা। অথচ গত মাসেও এগুলোর দাম ছিল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা। ১২ ইঞ্চি ফ্যান কোথাও বিক্রি হচ্ছে ৭ হাজার টাকা, কোথাও ৬ হাজার ৫০০ টাকা।

    বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট স্ট্যান্ড (৯-১০ ইঞ্চি) বা টাইফুন ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ১৬০০ টাকা। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্ট্যান্ড ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ২০০ থেকে ৮ হাজার টাকায়। এ ছাড়া দেশি ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যান ১৭০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা, বিদেশি ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৫০০ থেকে ১০ হাজার টাকায়।

    পুরান ঢাকার পাটুয়াটুলি থেকে সিলিং ফ্যান কিনতে আসা মিজানুর রহমান বলেন, সিলিং ফ্যানের পাশাপাশি চার্জার ফ্যানের দাম দুইশো আড়াই'শ টাকা বেড়ে গেছে। যেই সিলিং ফ্যান গত বছর ছিল ২২০০ এখন সেটার দাম ৩০০০ টাকা। এমনিতে দোকানদাররা দাম বাড়ার কথা স্বীকার করে না। অথচ সিলিং ফ্যানে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা দাম বেড়েছে।

    সনি ব্রাঞ্চের ম্যানেজার নয়ন বলেন, সবাই বেশ ভালো বেচাকেনা করছে। আমার এই ব্রাঞ্চেও ভালো বেচাকেনা হচ্ছে। তবে তুলনামূলক কম। আমার এখানে এসির স্টক আউট। অন্যান্য যে প্রোডাক্ট আছে সেগুলো বিক্রি করছি। সনির সিলিং ফ্যানের চাহিদাও বেড়েছে। দাম বাড়ার বিষয়ে ম্যানেজার বলেন, অন্যান্য দোকানে হয়তো দাম বাড়তে পারে, তবে আমাদের কোম্পানির সিলিং ফ্যানের দাম বাড়েনি। গত দুই বছরে যে দামে বিক্রি করেছি এখনও সেই দাম রয়েছে।

    অকা/পবা/ফর/সকাল, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    তিনগুণ বিক্রি স্টক আউট

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    বাজারে অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের অভিযোগ
    পেঁয়াজের দাম ফের অগ্নিমূল্যে

    বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ ব্র্যান্ডের তালিকায় স্যামসাং ইলেকট্রনিকস

    ১৯তম এজিএম সফলভাবে অনুষ্ঠিত
    ১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

    সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে

    নিশ্চিত উপহার পাওয়ার সুযোগ ওয়ালটনের

    বছরের সেরা প্রতিষ্ঠানের সম্মাননা পেল ওয়ালটন

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.