Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    শনিবার, ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ভারতে বেড়েছে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি

    সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫ ১০:৫৯ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রফতানি গত আগস্টে সামগ্রিকভাবে কমলেও ভারতের বাজারে রফতানি বেড়েছে। বিশেষত এমন সময়ে এ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যখন ভারতের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে স্থলবন্দর দিয়ে পোশাক রফতানি বন্ধ হয়ে শুধু চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করতে হচ্ছে।

    ভারত গত চার মাসে তিন দফায় স্থলবন্দর দিয়ে পোশাক আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। প্রথম দফায় ১৭ মে থেকে পোশাক রফতানিও এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ে। বিধিনিষেধ অনুযায়ী, ভারতের ব্যবসায়ীরা শুধু মুম্বাইয়ের নভোসেবা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি করতে পারেন। নভোসেবা বন্দরে পণ্য পাঠাতে হয় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে শ্রীলঙ্কার কলম্বো ঘুরে। এতে একটি কনটেইনার চারবার ওঠানো–নামানোর ঝক্কি পোহাতে হয়। ফলে পরিবহন ব্যয় ও সময় দুটোই বেড়ে যায়।

    রফতানিকারকদের মতে, খরচ কিছুটা বাড়লেও ভারতের বাজারে বাংলাদেশি পোশাকের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা রয়ে গেছে। কারণ, ভারতীয় আমদানিকারকেরা বাংলাদেশ থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় পোশাক আনতে পারেন, যা অন্য দেশ থেকে আমদানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম মনে করেন, সমুদ্রপথে সময় ও খরচ কিছুটা বাড়লেও ভারতীয় বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় থাকছে এবং এটি ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক সঙ্কেত।

    জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্টে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পোশাক রফতানি হয়েছে ৮ কোটি ৬ লাখ ডলারের, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। নিষেধাজ্ঞার পর জুন-আগস্ট তিন মাসে মোট রফতানি হয়েছে ১৮ কোটি ৩৫ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৫ কোটি ৯১ লাখ ডলার। অর্থাৎ এই সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ। বর্তমানে পোশাক রফতানির শতভাগ হচ্ছে সমুদ্রপথে, যেখানে আগে ৬৯ শতাংশ যেত স্থলবন্দর দিয়ে, ৩০ শতাংশ সমুদ্রপথে এবং প্রায় ১ শতাংশ আকাশপথে।

    অন্যদিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাব বলছে, আগস্ট মাসে বাংলাদেশের সামগ্রিক তৈরি পোশাক রফতানি ৪.৭৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩১৭ কোটি ডলারে, যেখানে আগের বছর একই সময়ে ছিল প্রায় ৩৩৩ কোটি ডলার। তবে ভারতীয় বাজারে রফতানি বৃদ্ধির ফলে নেতিবাচক প্রবণতা কিছুটা সামাল দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

    ভারতে রফতানির সামগ্রিক চিত্রও ইতিবাচক। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ভারতে মোট রফতানি হয়েছে ৩১ কোটি ৪২ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩০ কোটি ২৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি প্রায় ৪ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ভারতে বাংলাদেশ মোট ১৮২ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করে, যেখানে পোশাকের অংশ ছিল ৩৬ শতাংশ।

    এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের সবচেয়ে বড় ক্রেতা টাটা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ট্রেন্ট লিমিটেড, যারা এক মাসে এককভাবে ১ কোটি ১৪ লাখ ডলারের পোশাক নিয়েছে, যা মোট রফতানির ১৪ শতাংশ। এর পাশাপাশি এইচঅ্যান্ডএম, লেভি’স, এমঅ্যান্ডএস, পুমা, ইউনিক্লো, ডিক্যাথেলন, পেপে জিন্স ও বেস্টসেলারের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডও বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি করে ভারতের বাজারে বিক্রি করছে।

    সব মিলিয়ে, বৈশ্বিক বাজারে রফতানি চাপের মুখে পড়লেও ভারতের বাজারে প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের পোশাক খাতের জন্য আশাব্যঞ্জক ইঙ্গিত দিচ্ছে। ●
    অকা/তৈপোশি/ই/সকাল/৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 days আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের প্রদর্শনী শুরু

    সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ঋণ সুবিধা

    নতুন উচ্চতায় সোনার দাম

    ঝুঁকিতে রফতানি ও কর্মসংস্থান
    ব্যাংকিং জটিলতায় বন্ধ ৪০০ পোশাক কারখানা

    আস্থায় ফেরা বিনিয়োগকারীরা এখন পুঁজি বাজারমুখী

    শেয়ার বাজারে বৃহৎ কোম্পানি অন্তর্ভুক্তির সিদ্ধান্তে ডিবিএর স্বাগত

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    দামের অস্থিরতায় বেচাবিক্রিতে ধস সোনায়

    আমানত বৃদ্ধি শরিয়াহ ব্যাংকগুলোর

    রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে ঋণ সংকটে টিকে থাকার লড়াই

    আইপিও স্থবিরতায় পুঁজি বাজারে আস্থার সংকট

    তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের প্রদর্শনী শুরু

    ব্যাংক গ্যারান্টি দিলে বন্ড সুবিধা পাবেন

    সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ঋণ সুবিধা

    ব্যাংক খাতে আবারও আমানতের জোয়ার

    নতুন উচ্চতায় সোনার দাম

    ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে

    আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

    পুঁজি বাজারে ৭৬ শতাংশ কোম্পানি দর হারাল

    ব্যাংক আইন সংশোধনীতে বিএবির শিথিলতার প্রস্তাব

    ভারতে বেড়েছে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি

    তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের বিনিয়োগ কমিটির সভা

    পুঁজি বাজারে সংশোধন হলেও প্রভাব পড়েনি লেনদেনে

    চার্টার্ড লাইফের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী এমদাদ উল্লাহর মায়ের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ

    ঝুঁকিতে রফতানি ও কর্মসংস্থান
    ব্যাংকিং জটিলতায় বন্ধ ৪০০ পোশাক কারখানা

    তাকাফুল ইসলামী সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান নির্বাচিত

    আল-আরাফাহ্ ব্যাংক বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডের জাতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.