Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সিন্ডিকেট

    সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪ ১:০৫ অপরাহ্ণ32
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেট বানিয়ে শ্রমিক পাঠানোর দ্বার উন্মুক্ত করেছিলেন ক্ষমতাচ্যুত সরকার। ওই সময়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো সারসংক্ষেপে ‘মালয়েশিয়ার সরকার কর্তৃক নির্বাচিত বাংলাদেশী ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশী কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করা প্রসঙ্গে’ এমন তথ্য উল্লেখ রয়েছে।

    প্রতিবেদনে ঢাকার প্রভাবশালী ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকের সমন্বয়ে কিভাবে জি-টু-জি প্লাস পদ্ধতিতে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে ‘সিন্ডিকেট’ গঠন এবং ১০ এজেন্সির প্রত্যেকের সাথে আরো ২০টি করে এজেন্সিকে অন্তর্ভুক্ত করে (২০০ রিক্রুটিং এজেন্সি) মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো হবে সেই ব্যাপারে একটি মনিটরিং সেল গঠনের কথাও ওই সারসংক্ষেপে উল্লেখ করা হয়।

    সিন্ডিকেট করে পৌনে পাঁচ লাখ শ্রমিক যাওয়ার পর শ্রমবাজার বন্ধের আগ পর্যন্ত যে ১০১ জনের নাম উল্লেখ করে সিন্ডিকেট গঠন হয়েছিল তার নেপথ্যেও শেখ রেহানা ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ইশারাতেই দ্বিতীয়বার ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের মালিক রুহুল আমিন স্বপনের হাত ধরে সিন্ডিকেট করে শ্রমিক পাঠানোর কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েও শেষ পর্যন্ত মালয়েশিয়া সরকারের তৎকালীন এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর হাত ধরে দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নূর আলীর নেতৃত্বে আরো একটি সিন্ডিকেট গঠন হয়। ওই সিন্ডিকেট গঠনের পর সদস্য সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১০১ জনে। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান বোয়েসেলও রয়েছে।

    প্রথম ১০ জনের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পৌনে তিন লাখ শ্রমিক মালয়েশিয়ায় যেতে পারে। আর দ্বিতীয় দফা সিন্ডিকেট হওয়ার পর দুই গ্রুপের পাঠানো কর্মীর সংখ্যা হয় পৌনে পাঁচ লাখ। এরপর দুই সিন্ডিকেট একে অপরের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো (অনিয়ম, ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ) শুরু করে। একপর্যায়ে অনেকটা তোপের মুখে মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশসহ সোর্স কান্ট্রিভুক্ত দেশগুলো থেকে শ্রমিক নেয়াই বন্ধ করে দেয়, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

    অপর দিকে ১০১ জন রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে সিন্ডিকেট গঠন করে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বায়রার একজন সদস্য সম্প্রতি সাবেক মন্ত্রী ইমরান আহমদ, সাবেক সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহিন, আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম হাজারী, বেনজীর আহমেদ, লে. কর্নেল (অব:) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের স্ত্রী, বায়রার সাবেক মহাসচিব ও ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের মালিক রুহুল আমিন স্বপন, ইউনিক গ্রুপের কর্ণধার মো: নূর আলীসহ মোট ১০৩ জনের নাম উল্লেখ করে সম্প্রতি পল্টন থানায় মানবপাচার আইনে একটি নিয়মিত এজাহার দায়ের করেছেন। এই মামলা দায়েরের পর নানা দিক থেকে হুমকি ও চাপ পাওয়ায় একপর্যায়ে বাদি দেশত্যাগ করতে বাধ্য হন।

    ২০১৭ সালের ১২ জানুয়ারি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো সারসংক্ষেপে বলা হয়েছিল, মালয়েশিয়া সরকারের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী দাতোশ্রী রিচার্ড রায়ত আনাক জেইম কর্তৃক এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবর ১০-১-২০১৭ তারিখে লেখা স্মারক দেশটির বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে পাওয়া যায়। বর্ণিত পত্রে বাংলাদেশ থেকে জি-টু-জি প্লাস পদ্ধতিতে কর্মী প্রেরণের জন্য বাংলাদেশী ১০ রিক্রুটিং এজেন্সির নাম মনোনয়ন করা হয়েছে। এর আগে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের লক্ষ্য ২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতাস্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় যোগ্যতাসম্পন্ন ৭৪৫টি এবং ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর আরো ৩৪১টিসহ মোট এক হাজার ৮৬টি রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা চূড়ান্ত করে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়। সারসংক্ষেপে বলা হয়, অনলাইন পদ্ধতিতে কর্মী প্রেরণপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। কর্মী প্রেরণপ্রক্রিয়ায় সীমিতসংখ্যক রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষের সম্পৃত্ত করার আভাস পেয়ে বাংলাদেশী এজেন্সিগুলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। অধিকন্তু কোনো কোনো রিক্রুটিং এজেন্সি কর্তৃক এই বিষয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে, ইতোমধ্যে একটি রিট প্রত্যাহারও হয়েছে।

    উল্লেখ্য, জি-টু-জি প্লাস পদ্ধতিতে কর্মী প্রেরণ শুরু হলে বাংলাদেশী অনেক শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। রিক্রুটিং এজেন্সি নির্ধারণের বিষয়ে মালয়েশিয়া প্রান্তে সুরাহা না হওয়ার কারণে এতদিন শ্রমিক প্রেরণ করা সম্ভব হয়নি। মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে সে দেশে শ্রমিক প্রেরণের দুয়ার উন্মোচিত হয়েছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়া কর্তৃক মাত্র ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে নির্বাচিত করা হলেও অধিকসংখ্যক এজেন্সিকে এই কাজে সম্পৃক্ত করার উদ্দেশ্যে ওই ১০ এজেন্সির প্রত্যেকের সাথে উপযুক্ত ২০টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে সম্পৃক্ত করে কনসোর্টিয়াম গঠন করা হয়েছে। কর্মীর চাহিদা প্রাপ্তি সাপেক্ষে ওই কনসোর্টিয়াম কী প্রক্রিয়ায় মালয়েশিয়ার নির্বাচিত রিক্রুটিং এজেন্সির প্রত্যেকটি অপর ২০টি এজেন্সিকে ভাগ করে দেবে এবং সংশ্লিষ্ট দায়দায়িত্ব কে কিভাবে বহন করবে সে সংক্রান্ত কর্মপদ্ধতি সংশ্লিষ্ট ১০টি এজেন্সির কাছ থেকে বায়রার মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে পাওয়া গেছে।

    সারসংক্ষেপের শেষ দিকে বলা হয়েছে, কনসোর্টিয়ামের গঠনতন্ত্রের আলোকে শর্ত অনুযায়ী মালয়েশিয়ার নির্বাচিত ১০টি এজেন্সির সাথে ২০০ বা ততোধিক এজেন্সির দায়দায়িত্ব যথাযথভাবে প্রতিপালন হচ্ছে কি না তা মনিটর করার জন্য এই মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ সংক্রান্ত বিষয়ে মনিটরিং সেল গঠন করা হবে। এই অবস্থায় কর্মী প্রেরণের স্বার্থে মালয়েশিয়া কর্তৃক বাংলাদেশী ১০টি রিক্রুটিং এজেন্সির সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ প্রক্রিয়া শুরু করার প্রস্তাব বাংলাদেশ পক্ষে গ্রহণ করা যেতে পারে। অনুচ্ছেদ ৬-এর প্রস্তাব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সানুগ্রহ বিবেচনা ও সদয় অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হলো। ওই সারসংক্ষেপের নিচে সায় দিয়ে (১৫-১-২০১৭) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষর ছাড়াও ডান পাশে মন্ত্রী এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব বেগম শামছুন নাহারের স্বাক্ষর রয়েছে। সারসংক্ষেপের সাথে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি ও ইউনিক ইস্টার্ন (প্রাইভেট) লিমিটেডের প্যাডে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের নিমিত্তে বায়রার সদস্য ২০টি এজেন্সির সমন্বয়ে কনসোর্টিয়াম গঠন প্রসঙ্গে একটি চিঠি মোহাম্মদ নূর আলী স্বাক্ষরিত চিঠি ২০১৬ সালে ১০ নভেম্বর দেয়া হয়। সেখানে বলা হয়, মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য আমার প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হলে বায়রার সদস্যভুক্ত ২০টি রিক্রুটিং এজেন্সির সমন্বয়ে আমরা একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করে তাদের মাধ্যমে ৪০ শতাংশ কর্মী নিয়োগ করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এর ফলে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে আমার প্রতিষ্ঠান ছাড়াও আরো ২০টি রিক্রুটিং এজেন্সির সম্পৃক্ততা নিশ্চিত হবে। শ্রমিক প্রেরণ শুরু হলে ২০টি রিক্রুটিং এজেন্সির নামের তালিকা সংযোজন করব।

    অনুসন্ধানে জানা যায়, এই ১০ সদস্যের সিন্ডিকেট মালয়েশিয়ায় দুই লাখ ৭৪ হাজার কর্মী প্রেরণের পর বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে আবারো কূটনৈতিকভাবে চেষ্টার পর শ্রমবাজার উন্মুক্ত হয়। অভিযোগ রয়েছে, দ্বিতীয়বার শ্রমবাজার খোলার পর সরকারি প্রতিষ্ঠান বোয়েসেলসহ মোট ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে পৌনে পাঁচ লাখ কর্মী মালয়েশিয়ায় যায়। এর মধ্যে বৈধভাবে সবকিছু সম্পন্ন হওয়ার পরও অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিককে মালয়েশিয়া সরকার ঢোকার অনুমতি দেয়নি।

    ২০ সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেটে কর্মী পাঠানোতে জড়িত একাধিক মালিক নাম পরিচয় গোপন রাখার শর্তে বলেন, আমাদের শ্রম সেক্টরের দুই গডফাদার রুহুল আমিন স্বপন ও নূর আলীর কারণেই মালয়েশিয়াতে সিন্ডিকেট করে লোক গেছে। এর জন্য প্রতি কর্মীর বিপরীতে আমাদের গুনতে হয়েছে অতিরিক্ত এক লাখ ৫২ হাজার টাকা। প্রথমবার সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নূর আলীর হাতে থাকলেও দ্বিতীয়বারে গঠিত সিন্ডিকেটের প্রধান ছিলেন রুহুল আমিন স্বপন। পরে নূর আলী মালয়েশিয়ায় গিয়ে তার নিয়ন্ত্রণে ৩১টি এজেন্সিকে নিয়ে সিন্ডিকেট গঠন করেন। এক প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, দ্বিতীয়বার সিন্ডিকেট গঠনের নেপথ্যে ছিলেন শেখ রেহানা। তার ইশারায় সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হতো অভিযোগ করে তারা বলেন, আমরা সাধারণ বায়রা সদস্যদের নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ করার পরও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারিনি। কারণ ওই প্রভাবশালীর কারণে কোনো অ্যাকশন হতো না। পরে জানলাম প্রতি শ্রমিক পাঠানোর বিপরীতে সিন্ডিকেটের সদস্যদের এক লাখ ৫২ হাজার টাকা দিলেই ওই শ্রমিকের কিয়ারেন্স হয়। আবার এ-ও শুনেছি, এই টাকা থেকেই মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ডিজি, বিএমইটির বহির্গমন শাখার কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশের আইজি, কমিশনার থেকে শুরু করে থানা, মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশন ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের জন্য প্রতি মাসের কমিশনের টাকা বরাদ্দ রাখা এবং সময়মতো অটো তাদের কাছে পৌঁছে দেয়া হতো। এ ছাড়াও ঢাকার মিডিয়া কর্মীদের নামেও শতকরা সাত টাকা হারে কমিশন বণ্টন করা হতো। তবে এই টাকা কোন কোন সম্পাদক ও সাংবাদিকদের পকেটে যেত সেই তথ্য তারা সঠিকভাবে জানাতে পারেননি। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, বাংলাদেশের চ্যাপ্টার ১০ সিন্ডিকেট ও পরবর্তী সময়ে ১০১ জনের সিন্ডিকেটের সদস্যরা দেখভাল করলেও মালয়েশিয়ার চ্যাপ্টারের কমিশনের টাকা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত দাতোশ্রী আমিন নূরের মাধ্যমে বিতরণ করা হতো বলে তারা জানতে পারেন। ●

    অকা/শ্রবা/ফর/সন্ধ্যা/২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    শ্রমবাজার

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ৩৩ হাজার কোটি টাকার প্রবাসী আয় সেপ্টেম্বরে

    ৩৯ শতাংশ লেনদেন কমেছে ডিএসইর

    অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে বাংলাদেশ

    ৮ ব্যাংকে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি জুলাইয়ে

    পোশাক শিল্পে কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় ৪ বিলিয়ন

    বেঙ্গল ইসলামী লাইফ ও স্কয়ার হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.