Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    মৌলিক অধিকার থেকে পিছিয়ে চা শ্রমিকরা

    মে ৩, ২০২৪ ১২:৫৫ অপরাহ্ণUpdated:মে ৩, ২০২৪ ১২:৫৫ অপরাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন
    বংশপরম্পরায় চা শিল্পের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক। তাদের শ্রমে-ঘামে এই শিল্পের উন্নয়ন হলেও ভাগ্যের চাকা ঘোরেনি শ্রমিকদের। রোদ-বৃষ্টি উপো করে দিনভর খাটুনির পর একজন স্থায়ী শ্রমিক যা মজুরি পান, তা দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। শিা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান, সুপেয় পানিসহ মৌলিক সব সূচকে পিছিয়ে রয়েছেন তারা। জরাজীর্ণ বাসস্থান আর স্বাস্থ্য সুরার বিষয়টি উপেতি থাকায় বিভিন্ন রোগে ভুগছেন অনেকে। মূল্যস্ফীতির এই সময়ে দৈনিক ১৭০ টাকা মজুরিতে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন চা শ্রমিকরা। সেখাতে আবার কিভাবে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান ও সুপেয় পানির চিন্তা করবো।

    শ্রমিকদের অভিযোগ, অধিকাংশ চা বাগান শিা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার যথাযথ পূরণ করে না। এছাড়া শ্রম আইন ও দ্বিপীয় চুক্তির শর্তগুলো সঠিকভাবে মানা হয় না।

    বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন সূত্রে জানা যায়, দেশে অনেক পরিবর্তন এসেছে কিন্তু জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসেনি দরিদ্র চা শ্রমিকদের। চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চা সংসদ (বিটিএ) ও চা শ্রমিক ইউনিয়নের দ্বিপীয় চুক্তির ভিত্তিতে মজুরি নির্ধারণ করা হয়। প্রতি দুই বছরের জন্য এ চুক্তি করা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে দৈনিক ১১৭-১২০ টাকা করা হয়। পরে ২০২২ সালে চা শ্রমিকদের আন্দোলনের পরিপ্রেেিত প্রধানমন্ত্রীর হস্তেেপ মজুরি ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১৬৮-১৭০ টাকা নির্ধারণ হয়। সেটি কার্যকর হয় ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি। বর্তমানে প্রথম শ্রেণীর বাগানের শ্রমিক দিনে ১৭০ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর বাগানের শ্রমিক ১৬৯ ও তৃতীয় শ্রেণীর বাগানের শ্রমিক ১৬৮ টাকা মজুরি পান।

    চা শ্রমিক ইউনিয়ন বালিশিরা ভ্যালির সভাপতি বিজয় হাজরা বলেন, ‘সর্বশেষ দ্বিপীয় চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর। প্রায় দেড় বছর পার হতে চলছে এখনো নতুন চুক্তি হয়নি।’

    মজুরি কম হলেও আবাসন, চিকিৎসা, রেশনের মতো সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে শ্রমিকদের বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশীয় চা সংসদ সিলেট অঞ্চলের সভাপতি গোলাম মোহাম্মদ শিবলি বণিক বার্তাকে বলেন, ‘শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি কম হলেও চা বাগান মালিকরা তাদের থাকার ব্যবস্থা, চিকিৎসা, রেশন ইত্যাদির মতো সুযোগ-সুবিধা সরবরাহ করেন, যা অর্থের দিক দিয়ে পরিমাপ করা হয় না। সব সুযোগ-সুবিধা হিসাব করলে তাদের মাসিক মজুরি ১২-১৫ হাজার টাকা হয়, যা অন্য শিল্পের চেয়ে বেশি।’ তিনি জানান, সব কিছুর দাম বেড়েছে, শুধু চা বাদে। অধিকাংশ বাগান মালিক লোকসানে রয়েছেন। অনেক বাগান মালিক শ্রমিকের মজুরি দিতে পারছেন না। এভাবে চলতে থাকলে এই শিল্পের ভবিষ্যৎ ভালো হবে না।

    স্ট্যাটিস্টিক্যাল হ্যান্ডবুক অন বাংলাদেশ টি ইন্ডাস্ট্রি বুক ২০১৯-এর তথ্য মতে, দেশের ১৬৬টি (বর্তমানে ১৬৮টি) চা বাগানে স্থায়ী শ্রমিকের সংখ্যা ১ লাখ ৩ হাজার ৭৪৭। অস্থায়ী চা শ্রমিকের সংখ্যা ৩৬ হাজার ৪৩৭ এবং চা জনগোষ্ঠীর মানুষ ৪ লাখ ৭২ হাজার ১২৫ জন।

    বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্যানুযায়ী, এ সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। এর মধ্যে অনিয়মিত ও বেকার শ্রমিকের সংখ্যা বেশি। আর চা জনগোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা প্রায় আট লাখ। এদের দুই-তৃতীয়াংশ মৌলভীবাজারের ৯০টি চা বাগানে বসবাস করেন।

    দেশে যক্ষ্মা, কুষ্ঠ, ম্যালেরিয়া ও জরায়ু ক্যান্সারের প্রবণতা চা শ্রমিকদের মধ্যে বেশি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। মৌলভীবাজার জেলায় প্রতি বছর যে পরিমাণ যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয় এর অন্তত ৩৬ শতাংশ চা জনগোষ্ঠীর মানুষ। মৌলভীবাজার সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলায় গত চার বছরে ১৯ হাজার ৯১৪ যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হয়। এর মধ্যে শুধু চা বাগানের বাসিন্দা ৭ হাজার ২২০ বা ৩৬ শতাংশের বেশি।

    কুষ্ঠ রোগের চিত্রটা আরো ভয়াবহ। গত চার বছরে মৌলভীবাজারে ৭৬১ কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত হয়। এর মধ্যে ৬৩১ জনই চা বাগানের বাসিন্দা। মোট শনাক্তের ৮৩ ভাগই চা জনগোষ্ঠীর মানুষ।

    ২০১৯ সালে সিলেট অঞ্চলের চা বাগানগুলোর স্বাস্থ্য পরিস্থিতি নিয়ে প্রথমবারের মতো জরিপ চালায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জরিপের তথ্যানুযায়ী, অপুষ্টির কারণে চা বাগানের ৪৫ শতাংশ শিশুই খর্বকায়। ২৭ শতাংশ শীর্ণকায়। স্বল্প ওজনের শিশু ৪৭ দশমিক ৫ শতাংশ। তাছাড়া ১৮ বছরের আগে বিয়ে হয়ে যাচ্ছে ৪৬ শতাংশ কিশোরীর এবং মা হয়ে যাচ্ছেন ২২ শতাংশ। এছাড়া ন্যূনতম স্যানিটেশন সুবিধা নেই ৬৭ শতাংশ পরিবারের।

    এর আগে ২০১৮ সালে বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি) গবেষণা করে জানায়, মৌলভীবাজারে চা বাগানের প্রায় ১৫ শতাংশ নারী জরায়ু ক্যান্সারে ভুগছে।

    মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘অনুন্নত জীবন ও পরিমিত খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে ভোগেন চা শ্রমিকরা। এ কারণে এদের মধ্যে যক্ষ্মা, কুষ্ঠ রোগের হার তুলনামূলক বেশি। তাছাড়া কোনো রোগ হলে তারা সহ্য করে চাপিয়ে রাখে। অসহ্য না হলে চিকিৎসকের কাছে আসে না, কারণ ওই দিনের মজুরি পাওয়া যাবে না এই ভয়ে। যার কারণে তাদের রোগ শনাক্ত হয় অনেক দেরিতে অনেক জটিলতাসহ। তবে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে চা বাগানে গিয়ে রোগ নির্ণয়ের কাজ করছি, যার কারণে রোগ শনাক্তের হার বেড়েছে।’

    বিভাগীয় শ্রম দপ্তর মৌলভীবাজারের উপপরিচালক মোহাম্মদ নাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘শ্রম আইনে চা শ্রমিকদের যেসব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে তা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। তাদের দাবি-দাওয়া অমূলক নয়। আবার একেবারে যে বাস্তবায়ন হচ্ছে না, তেমন না। অনেক চা বাগান তা বাস্তবায়ন করেছে। আমরা কাজ করছি শ্রমিক মালিক দুই পরে স্বার্থ রা করে।’

    অকা/চাশ্র/ফর/বিকাল, ৩ মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

     

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    চা বংশগত বাসস্থান শ্রমিক সুযোগ-সুবিধা

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.