Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    শখের বশে আম বাগান, এখন পুরো এলাকার আমের চাহিদা মেটান ইসাহাক

    জুন ১১, ২০২৫ ১:০৭ অপরাহ্ণ9
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    শখের বসে বাড়ির আঙিনায় আম চাষ। এতেই রীতিমতো বাজিমাত করেছেন ইসাহাক নামের এই আম চাষি। এক গাছ থেকেই বিক্রি করেছেন প্রায় লাখ টাকার ওপরে। শুধু তা-ই নয়, শখের বশে আম বাগান করে এখন পুরো এলাকার আমের চাহিদা মেটান।

    স্বাদে সুমিষ্ট, কীটনাশকমুক্ত এবং দেশি প্রজাতির হওয়ায় ১০০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় এ গাছের আম। একটি গাছ থেকে পেয়েছেন প্রায় ৪০ মণ আম। গাছটি ছাড়াও বাড়ির আশেপাশে ৩-৪ একর জায়গায় চাষ করেছেন ২০০টির বেশি আম গাছ। যার মধ্যে আছে ফজলি, ল্যাংড়া, আশ্বিনা, হিমসাগর, লকনা, কিউজাই, ব্যানানা ম্যাংগোসহ নানা প্রজাজির আম। এসব আম ৪০-২০০ টাকা কেজি দরে পাইকারি বিক্রি হয়। এলাকার যে কেউ চাইলে চাহিদামতো আম নিতে পারেন।

    ২০০৯ সালে কৃষক ইসাহাক রাজশাহী গিয়ে দেখেন আম বাগান। পরের বছর রাজশাহী থেকে ৫০টি আমের চারা এনে বাড়ির আঙিনায় চাষ শুরু করেন। পরে ভালো ফলন দেখে পরিধি বাড়িয়ে বাগান তৈরি করেন। এরপর থেকে প্রতি বছর আমের উৎপাদন বাড়তে থাকে। সাথে সাথে পুরো এলাকায় চাহিদা বাড়তে থাকে তার আমের। সবমিলিয়ে তিনি প্রতি বছর ৫-৬ লাখ টাকার আম বিক্রির স্বপ্ন দেখছেন।

    এক প্রতিবেশী বলেন, ‘আমাদের এখন আর উত্তরাঞ্চলের আমের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। কারণ এলাকায় এখন পর্যাপ্ত আম উৎপাদন হয়। আমাদের যতটুকু প্রয়োজন; এসব বাগান থেকেই কিনে নিই।’

    আম চাষি আ. কুদ্দুস বলেন, ‘কুয়াকাটার আম নামে পরিচিত এই ইসাহাক মুন্সির আমকেই চিনে থাকি আমরা। একটি গাছ থেকে প্রায় ৩৫-৩৮ মণ আম বিক্রি করেছেন। এটা এই এলাকার আর কেউ পারেনি।’

    এখানে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন, ‘আমি ঔষধ প্রশাসনের পটুয়াখালীর দায়িত্বে রয়েছি। কুয়াকাটায় কাজের পাশাপাশি ভ্রমণেও আসি। অনেক দিন যাবৎ গল্প শুনি এই আম বাগানের। এখানের মানুষের জন্য দ্বিতীয় রাজশাহী বলা যায়। এসে আম কিনে খেয়েছি, আবার নিয়েও যাচ্ছি। কুয়াকাটায় ভ্রমণের আলাদা মাত্রা যোগ হলো।’

    ইসাহাক মুন্সি বলেন, ‘আমার বাড়ির আঙিনার একটি গাছ থেকে এরই মধ্যে ১ লাখ টাকার বেশি বিক্রি করেছি। আরও যা আছে, তা দিয়ে ১০-২০ হাজার বিক্রি করতে পারবো। এটা পুরোনো গাছ হলেও বাড়ির আশেপাশে প্রায় ২০০টির মতো ১০-১২ প্রজাতির আম গাছ লাগিয়েছি। এখন অনেক মানুষ দেখতে আসেন। আম নিয়ে যান। ‘আমার মতো অনেক চাষি আছেন কুয়াকাটাসহ আশপাশের এলাকায়। আমরা আম চাষ করে বেশ সফল হলেও কৃষি অফিস থেকে তেমন কোনো সহযোগিতা কিংবা পরামর্শ পাচ্ছি না। সরকার যদি আমাদের দিকে একটু নজর দেয়, তাহলে আশা করি এলাকার মানুষের পুরো আমের চাহিদা মেটাতে পারবো।’

    কলাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরাফাত হোসেন বলেন, ‘ইসাহাক মুন্সির বাগানে আমরা গেছি। তাকে সফল চাষি বলা যায়। কলাপাড়ায় গত ৪-৫ বছরে আম চাষে পরিবর্তন এসেছে। এ বছর প্রচুর আম উৎপাদন হয়েছে। ২০০টি ছোট-বড় বাগান আছে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে প্রায় ১০০ হেক্টর জমি। এ বছর উপজেলায় সর্বমোট ৩০০ মেট্রিক টনের বেশি আম উৎপাদনের সম্ভাবনা আছে।’ কোনো চাষি বাগান শুরু করার আগে সব পরামর্শ ও পদ্ধতির দিকে আমরা নজর রাখি। ●

    অকা/বাণিজ্য/ফর/দুপুর/১১ জুন, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 6 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    টেকসই কৃষিই হতে পারে অর্থনীতির ভবিষ্যৎ

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    লোকসান ও সংকটে শেয়ার বাজারে ৫৭ কোম্পানির শূন্য ডিভিডেন্ড

    রমজানকেন্দ্রিক আমদানি চাপে বাণিজ্য ঘাটতি ৭.৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.