Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    সোমবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    শুল্ক সুরক্ষা সুবিধার অবসান ঘটছে

    নভেম্বর ২৭, ২০২২ ৮:৫৩ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    আমদানি পণ্যের উপর উচ্চ হারে কাস্টমস ডিউটি আরোপের মাধ্যমে দেশের স্থানীয় শিল্পকে বছর পর বছর ধরে দেওয়া শুল্ক সুরক্ষা সুবিধার শিগগিরই অবসান ঘটবে। তবে এলডিসি থেকে উত্তরণ-পরবর্তী প্রতিযোগিতা মোকাবিলায় স্থানীয় শিল্পগুলোকে আরও দক্ষ করে তোলার লক্ষ্যে প্রস্তুত করা ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি ২০২৩-এর খসড়া অনুসারে, কিছু নির্দিষ্ট পণ্যকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য এই সুরক্ষা দেওয়া হবে।

    দেশের প্রথম ট্যারিফ পলিসির অন্যান্য লক্ষ্যের মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করা, রফতানি বাড়ানো এবং একইসঙ্গে স্থানীয় ও আমদানিকৃত পণ্যের মধ্যে মূল্যবৈষম্য হ্রাসের মাধ্যমে ভোক্তাদের সুবিধা নিশ্চিত করা।

    বাংলাদেশে গড় ট্যারিফ ১৪ শতাংশ, যেখানে উন্নত দেশগুলোর গড় ট্যারিফ ৮.৫ শতাংশ। বিশ্ব বাণিজ্যে সংহতি আনার সুবিধার্থে দেশগুলো ট্যারিফ কমাতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    টেক্সটাইল ও কাগজ শিল্পসহ অনেকগুলো স্থানীয় শিল্পের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে খসড়া ট্যারিফ নীতিমালা রফতানি খাতের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান বৈষম্যমূলক বন্ড সুবিধা বাতিল করতে চায়। স্থানীয় অনেক শিল্পের অভিযোগ, এই সুবিধার অপব্যবহার হচ্ছে, যার ফল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে স্থানীয় উৎপাদনকারীরা।

    খসড়া নীতিমালায় একই পণ্যের আমদানির ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন আমদানিকারকের জন্য আলাদা ট্যারিফ ব্যবস্থা বাতিল করা, জরুরি পরিস্থিতি ছাড়া নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপ না করা এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক আমদানি পণ্যের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ন্যূনতম ভ্যালু নির্ধারণ প্রথা বাতিল করার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

    এই খসড়া নীতিমালার প্রস্তুতকারক বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর উপস্থিতিতে আগামী সপ্তাহে সভা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর আরও কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা চূড়ান্ত করা হবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। অনুমোদন পেলে আগামী বছরই জাতীয় শুল্ক নীতিমালা বাস্তবায়িত হবে।

    সুরক্ষা পদক্ষেপ আরও কতদিন অব্যাহত রাখতে হবে, তা জানাতে বিদ্যমান শিল্প ছাড়াও নতুন পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প ও এখনও 'ইনফ্যান্ট' (নতুন) শিল্পগুলোকে বলেছে কমিশন।

    ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসির অন্যান্য বিষয় ও লক্ষ্য হলো: ভিশন ২০৪১ ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জন, এলডিসি থেকে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, রপ্তানি বহুমুখীকরণ, শুল্ক ব্যবস্থার যৌক্তিকীকরণ, বিনিয়োগে উৎসাহ দান, বাহ্যিক অর্থনৈতিক ধাক্কা সামলানো।

    এ বিষয়ে বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ ও ট্যারিফ পলিসিবিষয়ক কমিটির উপদেষ্টা ড. মোস্তফা আবিদ খান বলেন, 'নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ট্যারিফ প্রটেকশন দেওয়া হলে স্থানীয় শিল্পগুলো নিজদের প্রতিযোগী-সক্ষম করে গড়ে তুলতে মনোযোগী হবে। অন্যথায় তারা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখবে না।'

    তিনি বলেন, এই ট্যারিফ নীতিমালা চূড়ান্ত হলে তা দেশের শিল্পকে টেকসই করতে সহায়তা করার পাশাপাশি ভোক্তার উপরও অত্যধিক করের ভার কমাতে সহায়তা করবে। অধিকাংশ ব্যবসায়ী নেতারা নতুন নীতিমালার উদ্যোগের বিষয়ে একমত

    ব্যবসায়ী নেতারা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তারা এমন কিছু বিষয় তুলে ধরেছেন, যেসবের ওপর মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

    ফেডারেশন অভ বাংলাদেশ চেম্বারস অভ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির উপদেষ্টা মঞ্জুর আহমেদ বলেন, আমদানি পণ্যের ওপর বাড়তি ট্যারিফের আরোপের মাধ্যমে স্থানীয় শিল্পকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সুরক্ষা দেওয়ার প্রস্তাব যৌক্তিক ছিল।

    'ইনফ্যান্ট শিল্পের ক্ষেত্রে এই প্রটেকশন ৮ থেকে ১০ বছর হতে পারে,' বলেন তিনি। 'তবে কিছু ব্যবসায়ী নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে সমজাতীয় আমদানি পণ্যে হাইয়েস্ট ট্যারিফের মাধ্যমে প্রটেকশন নেয় এবং ওই সুবিধা হয়তো ওই কোম্পানি ছাড়া অন্যরা নিতে পারে না।'

    বাংলাদেশ মোটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং দেশের শীর্ষ মোটরসাইকেল উৎপাদনকারী ও রপ্তানিকারক রানার অটোমোবাইলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান বলেন, অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সুরক্ষা চাওয়া উচিত নয়।

    'তবে সুরক্ষা তুলে নেওয়ার আগে সুরক্ষার লক্ষ্যগুলো অর্জিত হয়েছে কি না, তা যাচাই করে দেখতে হবে। লক্ষ্য অর্জিত না হলে, তার কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে।'

    এর আগে সুরক্ষা তুলে নিলে স্থানীয় শিল্পগুলো গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।

    স্থানীয় ব্যবসার বিকাশের সুযোগ করে দিতে আমদানির ওপর বাধা সৃষ্টি করে সুরক্ষামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, একটি কোম্পানি যদি স্থানীয়ভাবে কোনো পণ্য উৎপাদন করে, তাহলে ওই শিল্পকে রক্ষার জন্য আমদানি নিরুৎসাহিত করার লক্ষ্যে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক-কর আরোপ করা হয়—যা স্থানীয় ওই শিল্পের জন্য সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে।

    বাংলাদেশে বিভিন্ন শিল্প ও শিল্প খাত বছরের পর বছর ধরে স্থানীয় শিল্প প্রতিরক্ষণের নামে এ সুবিধা পেয়ে আসছে।

    যেমন, বাংলাদেশ সুপার প্লাস্টিক পাইপ আমদানি করে, যার ওপর সব মিলিয়ে শুল্ক ১০৪ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ বিশ্ববাজারে যদি একটি পাইপের দাম ১০০ টাকা হয়, তাহলে কেবল শুল্কের কারণে বাংলাদেশের ভোক্তাকে ওই আমদানিকৃত পাইপে বাড়তি ১০৪ টাকা ব্যয় করতে হবে।

    আবার কোনো কোনো ফুটওয়্যার আমদানির ওপর শুল্কহার ১৭০ শতাংশ। এর ফলে অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে ২৩৭ ধরনের খাদ্যপণ্যও এই হারে শুল্ক সুরক্ষা পায়।

    বাংলাদেশের কত ধরনের শিল্প কী হারে কিংবা কত বছর ধরে সুরক্ষা পাচ্ছে, তার সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।

    বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ স্থানীয় ব্র্যান্ড অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, 'এটি একটি ভালো পদক্ষেপ। সুরক্ষার উঁচু প্রাচীর সরিয়ে নেওয়ার সময় এসেছে। ফিনিশড জুতা আমদানি করতে হলে ১৭০ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়, যা সেকেলে। এটা অবশ্যই কমানো দরকার।'

    তবে শুল্ক সুরক্ষা পর্যায়ক্রমে বন্ধ হওয়া উচিত বলে মত দেন তিনি। এছাড়া কৃষি ও পোল্ট্রির মতো কিছু শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়া উচিত বলেও তিনি মত দেন।

    #

    অকা/প্র/ দুপুর, ২৭ নভেম্বর, ২০২২ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 3 years আগে

    শুল্ক সুরক্ষা সুবিধার অবসান ঘটছে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    রিটার্ন জমার সময়সীমা বাড়ল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

    রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, তবু লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় ঘাটতি

    ই-রিটার্নে করদাতার অংশগ্রহণ নতুন উচ্চতায়
    এনবিআরের ডিজিটাল কর ব্যবস্থাপনায় গতি

    কাগজ ছাড়াই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এখন আরও সহজ

    প্রবাসী করদাতাদের জন্য ই-মেইলে ওটিপি নিয়ে সহজ হলো অনলাইন আয়কর রিটার্ন

    প্রথম প্রান্তিকে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.