Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে পুঁজি বিনিয়োগ বেড়েছে

    নভেম্বর ৮, ২০২৫ ১১:৫৬ পূর্বাহ্ণUpdated:নভেম্বর ৮, ২০২৫ ১১:৫৬ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বৈধ বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ কোটি ১৪ লাখ মার্কিন ডলার, যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ৪ হাজার ২৮৭ কোটি টাকার সমান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অর্থবছরে নতুন করে বিদেশে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

    এর মধ্যে নগদ পুঁজি হিসাবে দেশ থেকে নেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার, আর উদ্যোক্তাদের বিদেশি সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্জিত মুনাফা পুনঃবিনিয়োগ করা হয়েছে ৩ কোটি ২০ লাখ ডলার। একই সময়ে কোনো কোম্পানি অন্য কোম্পানির কাছ থেকে নতুন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করেনি; বরং পূর্ববর্তী ঋণের ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার পরিশোধ করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ ১৮টির বেশি দেশে ছড়িয়ে রয়েছে।

    স্থিতি ও প্রবৃদ্ধির হার

    ২০২৩–২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে বিনিয়োগের স্থিতি ছিল ৩৫ কোটি ১৪ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের ৩৩ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের তুলনায় ১ কোটি ৪১ লাখ ডলার বা ৪ দশমিক ১৯ শতাংশ বেশি। এর আগের বছর (২০২২–২৩ অর্থবছরে) স্থিতি কমেছিল ৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিনিয়োগে পুনরুদ্ধার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এসব বিনিয়োগই বৈধভাবে নিবন্ধিত পুঁজি স্থানান্তর। তবে অর্থনীতিবিদদের মতে, অবৈধ অর্থপাচারের মাধ্যমে আরও বিপুল পরিমাণ বাংলাদেশি পুঁজি বিদেশে বিনিয়োগ হয়েছে, যার আনুষ্ঠানিক হিসাব এই প্রতিবেদনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়।

    বিনিয়োগ প্রবণতা ও কাঠামো

    গত অর্থবছরে মোট ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের মধ্যে নগদ পুঁজি ছিল ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার, মুনাফা পুনঃবিনিয়োগ ৩ কোটি ২০ লাখ ডলার, এবং পূর্ববর্তী ঋণ পরিশোধ ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। এর ফলে নিট পুঁজি স্থানান্তর কমেছে ১৭ দশমিক ১০ শতাংশ, তবে মুনাফা পুনঃবিনিয়োগ বেড়েছে ১৬৭ দশমিক ৪০ শতাংশ—যা বিদেশি প্রতিষ্ঠানে অর্জিত লাভ পুনঃবিনিয়োগের ইতিবাচক সংকেত।

    ২০২২–২৩ অর্থবছরে নগদ পুঁজি স্থানান্তর ছিল ১ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, মুনাফা পুনঃবিনিয়োগ ১ কোটি ২০ লাখ ডলার এবং ঋণ পরিশোধ করা হয়েছিল ৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। সে সময় তুলনামূলকভাবে বেশি ঋণ পরিশোধ করায় নিট বিনিয়োগে সংকোচন ঘটে।

    দেশভিত্তিক বিনিয়োগ চিত্র

    বিদেশে নেওয়া পুঁজির মধ্যে সর্বাধিক বিনিয়োগ করা হয়েছে ভারতে ২ কোটি ৪৪ লাখ ডলার, যা মোট নতুন বিনিয়োগের প্রায় ৭০ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, তৃতীয় স্থানে সিঙ্গাপুরে ২১ লাখ ডলার, কেনিয়ায় ১৪ লাখ ডলার এবং আয়ারল্যান্ডে ১৫ লাখ ডলার।

    অন্যদিকে, বিদেশ থেকে দেশে ফিরেছে ৪ কোটি ৩৩ লাখ ডলার, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি—৮৩ লাখ ডলার—এসেছে ভারত থেকে। এটি নির্দেশ করে যে কিছু বিনিয়োগ ইতিমধ্যেই আয় ও প্রত্যাবর্তনের ধাপে প্রবেশ করেছে।

    খাতভিত্তিক বিশ্লেষণ

    সবচেয়ে বেশি পুঁজি বিনিয়োগ হয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ফাইন্যান্স খাতে, যেখানে মোট ৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগের বিপরীতে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার মুনাফা ফেরত এসেছে। নিট পুঁজি নেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৯৭ লাখ ডলার।

    দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিনিয়োগ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতে, যেখানে ১ কোটি ২ লাখ ডলার নেওয়া হয় এবং ফেরত আসে ৬৫ লাখ ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত, যেখানে ২৯ লাখ ডলার বিনিয়োগের বিপরীতে ১৯ লাখ ডলার মুনাফা দেশে ফেরত এসেছে।

    দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ অবস্থান

    দেশ থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি পুঁজি রয়েছে যুক্তরাজ্যে ১০ কোটি ৭৫ লাখ ডলার, দ্বিতীয় স্থানে ভারতে ১০ কোটি ৫৪ লাখ ডলার, এবং তৃতীয় হংকংয়ে ৬ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। এছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৫ কোটি ৮৫ লাখ, মালয়েশিয়ায় ১ কোটি ১৫ লাখ, কেনিয়ায় ৭৬ লাখ, সিঙ্গাপুরে ৬৪ লাখ, ওমানে ৩৯ লাখ, আয়ারল্যান্ডে ৩৮ লাখ, ইথিওপিয়ায় ১৯ লাখ, মালদ্বীপে ১২ লাখ, দক্ষিণ আফ্রিকায় ৮ লাখ এবং গ্রিসে ৩ লাখ ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রে আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্থাপনে নেওয়া ৫২ লাখ ডলারের বিপরীতে ২ কোটি ৯৮ লাখ ডলার মুনাফা দেশে ফেরত এসেছে, যা সবচেয়ে উচ্চ রিটার্নধারী বিনিয়োগের উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

    নীতিগত প্রেক্ষাপট ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা

    বাংলাদেশে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়, যখন সরকার ১৯৪৭ সালের আইন সংশোধন করে রপ্তানি-সম্পর্কিত কোম্পানিগুলোর জন্য শর্তসাপেক্ষ পুঁজি স্থানান্তরের অনুমোদন দেয়। তবে কেবল রফতানিকারক বা বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎস থাকা কোম্পানিগুলিই এই সুবিধা পায়, এবং প্রতিটি বিনিয়োগের আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হয়।

    অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশে কর্মসংস্থান, শিল্পায়ন ও জিডিপি বৃদ্ধির সম্ভাবনা বিবেচনায় বিদেশে পুঁজি স্থানান্তরের নীতি পুনর্মূল্যায়নের প্রয়োজন রয়েছে। দেশের বেকারত্ব বাড়ছে, উৎপাদনশীল বিনিয়োগ কমছে—এই প্রেক্ষাপটে স্থানীয় অর্থনীতিতে পুঁজির প্রবাহ নিশ্চিত করা জরুরি বলে তারা মনে করেন।

    বিশ্ব প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান

    বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বিদেশে বিনিয়োগের প্রবণতা বাড়লেও বাংলাদেশ তুলনামূলকভাবে সংযত নীতি অনুসরণ করছে। এটি একদিকে মূলধনপলায়ন ঝুঁকি কমাচ্ছে, অন্যদিকে দেশীয় বিনিয়োগের ঘাটতি পূরণে আরও কার্যকর প্রণোদনার প্রয়োজনীয়তা সামনে আনছে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদেশে বিনিয়োগের সাফল্য নির্ভর করে কেবল অনুমোদন নয়, বরং বিনিয়োগের প্রকৃতি, বাজারে প্রবেশ কৌশল, এবং আয়ের পুনঃপ্রবাহের উপর। যদি এসব বিনিয়োগ কাঠামোগতভাবে পর্যবেক্ষণ ও ফলপ্রসূ করা যায়, তাহলে তা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন উৎস হতে পারে। ●
    অকা/প্র/ই/সকাল/৮ নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 weeks আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    লায়ন মাধবী সাহার শ্রাদ্ধবাসর আজ

    এনবিএফআই খাতে বিলুপ্তির ঝুঁকি ও বিনিয়োগকারীদের অনিশ্চয়তা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.