Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ব্যাংক খাতের মূলধন ঘাটতি পূরণে টেকসই অর্থায়ন কাঠামোর প্রয়োজন

    নভেম্বর ৬, ২০২৫ ১০:০৬ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    বাংলাদেশের আর্থিক খাতে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্যে সংকটে থাকা পাঁচটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংককে একীভূত করার সিদ্ধান্ত একটি বড় নীতিগত পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই পাঁচটির মধ্যে চারটি ব্যাংক—এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক এবং ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক—মোট ৪,০১০ কোটি টাকার বন্ড দায়ে আবদ্ধ রয়েছে। ব্যাংকগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

    একীভূত হতে যাওয়া পঞ্চম ব্যাংক গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ২০২২ সালে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ৪২৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত হয়। তবে তালিকাভুক্তির পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি কোনো বন্ড ইস্যু করেনি।

    ব্যাংকগুলোর সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত প্রকাশিত ব্যালান্স শিট অনুযায়ী, বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে সংগৃহীত এই দায়গুলো মূলত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) অনুমোদিত। এগুলোর উদ্দেশ্য ছিল মূলধন পর্যাপ্ততা বজায় রাখা এবং বেসেল-৩ মানদণ্ড পূরণ করা। তবে চার ব্যাংকের একটি এখনো ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি, যার ফলে তাদের বন্ড সংক্রান্ত তথ্য জুন পর্যন্ত পাওয়া গেছে।

    এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক পাঁচটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বিলুপ্ত ঘোষণা করে, যেগুলোর বিরুদ্ধে বৃহৎ অঙ্কের অনিয়ম, অনৈতিক ঋণ বিতরণ ও অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এই অনিয়মগুলোই ব্যাংকগুলোকে গভীর আর্থিক সংকটে ফেলেছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা আশা করছি, একীভূত প্রক্রিয়া নভেম্বর মাসের মধ্যেই সম্পন্ন হবে। এক মাসের মধ্যে গ্রাহকরা তাঁদের আমানত ফেরত পাওয়ার সুযোগ পাবেন।”

    প্রায় ৪,০০০ কোটি টাকার বন্ড দায়ের ভবিষ্যৎ কী হবে—এই প্রশ্নে গভর্নর জানান, “আমরা প্রতিটি বন্ড দায় পর্যালোচনা করব। প্রথমে যাচাই করা হবে এই তহবিল কীভাবে ব্যবহৃত হয়েছে এবং কোন শ্রেণির দায় হিসেবে তা বিবেচ্য। এরপর সরকারি গেজেটের মাধ্যমে জানানো হবে বিনিয়োগকারীরা কীভাবে তাঁদের অর্থ ফেরত পাবেন। যেভাবেই হোক, বিনিয়োগকারীরা তাঁদের অর্থ ফিরে পাবেন।”

    তিনি আরও বলেন, বন্ডহোল্ডারদের শ্রেণি ও দাবির বৈধতা যাচাই করে উপযুক্ত পুনরুদ্ধার পদ্ধতি নির্ধারণ করা হবে, যাতে কোনো বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

    এক্সিম ব্যাংক - ব্যাংকটির সমন্বিত ব্যালান্স শিট অনুযায়ী, মোট বন্ড দায় দাঁড়িয়েছে ১,৮৯০ কোটি টাকা, যার মধ্যে ১,২৯০ কোটি টাকা মুদারাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড এবং ৬০০ কোটি টাকা মুদারাবা পারপেচুয়াল বন্ড। ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ছয়টি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করেছে ব্যাংকটি। এর মধ্যে দুটি—২০১৫ সালের ২৫০ কোটি টাকা ও ২০১৭ সালের ৪০০ কোটি টাকার বন্ড—সম্পূর্ণ পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি দায়ের মধ্যে রয়েছে ২০১৯ সালের ৬০০ কোটি টাকার বন্ড থেকে ৩১৫ কোটি, ২০২১ সালের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড থেকে ৪০০ কোটি, এবং ২০২৩ ও ২০২৪ সালের দুটি বন্ডের মোট ৬৫০ কোটি টাকার দায়, যা এখনো অপরিশোধিত।

    ইউনিয়ন ব্যাংক - মূলধনের টিয়ার-২ ক্যাপিটাল রিকয়ারমেন্ট পূরণে ব্যাংকটি ৪০০ কোটি টাকার মুদারাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকটির বন্ড দায় দাঁড়ায় ১৭০ কোটি টাকা, যা আগের বছরের ডিসেম্বরের ২৪০ কোটি টাকা থেকে কমেছে। তবে ২০২৫ সালের আর্থিক বিবরণী এখনো প্রকাশিত হয়নি।

    সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক - ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ব্যাংকটি চারটি মুদারাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করে ১,৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। এর মধ্যে ৭০০ কোটি টাকার বন্ড পরিশোধ করা হয়েছে, ৭০০ কোটি টাকার দায় বকেয়া রয়েছে, এবং ৪০০ কোটি টাকার আংশিক পরিশোধ হয়েছে। এছাড়া ২০২২ সালে ৫০০ কোটি টাকার মুদারাবা পারপেচুয়াল বন্ড ইস্যু করে, যা এখনো অপরিশোধিত। এই বন্ডের প্রধান বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ (১৫০ কোটি), এক্সিম ব্যাংক (১৫০ কোটি), এআইবিএল এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট অ্যান্ড গ্র্যাচুইটি ফান্ড (১০০ কোটি), এবং আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক (১০০ কোটি টাকা)।

    ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক - ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ব্যাংকটির বন্ড দায়ের পরিমাণ ৭৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৫০ কোটি টাকা মুদারাবা সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড এবং ৬০০ কোটি টাকা মুদারাবা পারপেচুয়াল বন্ড হিসেবে রয়েছে।

    অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই বন্ড দায়ের প্রকৃতি ও ব্যবস্থাপনা নতুনভাবে গঠিত ব্যাংকের আর্থিক কাঠামোকে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে। যদি বাংলাদেশ ব্যাংক এসব দায়ের স্বচ্ছ ও ন্যায্য নিষ্পত্তি নিশ্চিত করতে পারে, তবে এটি দেশের আর্থিক খাতের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনর্গঠনের এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে। ●
    অকা/ব্যাংখা/ই/সকাল/৬নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 month আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.