Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    শুক্রবার, ১ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৭ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বাজেটের ৬০ শতাংশ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি

    মে ৫, ২০২৪ ৪:৫৩ পূর্বাহ্ণUpdated:মে ৫, ২০২৪ ৪:৫৩ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    চলতি অর্থবছরের বাজেটের ৬০ শতাংশ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। বাজেট বাস্তবায়ন করতে হলে বাকি ৪ মাসে (মার্চ-জুন) ব্যয় করতে হবে ৪ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের প্রায় ৬০ শতাংশ। সেই হিসাবে প্রতি মাসে ব্যয় দাঁড়াবে ১ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা। এসব তথ্য তুলে ধরা হয় সর্বশেষ অনুষ্ঠিত সরকারের আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হার সংক্রান্ত কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিল বৈঠকে। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

    চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। টাকার অঙ্কে ব্যয় হয়েছে মাত্র ২ লাখ ৮৪ হাজার ৪৮১ কোটি। এই ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশই গেছে সুদ ও ভর্তুকি পরিশোধের পেছনে। জানুয়ারি পর্যন্ত সুদ ও ভর্তুকি খাতে যে বরাদ্দ ছিল তার চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেশি ব্যয় হয়েছে। আর উন্নয়ন খাতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ৭০ হাজার কোটি টাকা।

    এদিকে শেষ ৪ মাসে তড়িঘড়ি করে বিপুল অঙ্ক খরচ করতে গিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে-এমন আশঙ্কা অর্থনীতিবিদদের। তাদের মতে, এতে আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ও ব্যয়ের গুণগতমান নিশ্চিত করাও কঠিন হয়ে পড়ে।

    চলতি অর্থবছরের শুরুতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে শেষ সময়ে বিপুল অঙ্কের খরচের বিষয়ে আশঙ্কার কথা জানিয়ে চিঠি দেয় অর্থবিভাগ।

    ওই চিঠিতে বলা হয়-বছরের শেষ সময়ে মন্ত্রণালয়গুলোর অস্বাভাবিক খরচের কারণে সরকারের আয় ও ব্যয়ের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। কিন্তু শুরুতে ব্যয় হয় ধীরগতিতে।

    অপরদিকে রাজস্ব আহরণ এবং ব্যয়-এ দুয়ের মধ্যে কোনো পরিকল্পনা থাকছে না। এতে অপরিকল্পিত ঋণ গ্রহণ এবং ঋণ সংক্রান্ত ব্যয়ের দায়ভার বহন করতে হয় সরকারকে। যা আর্থিক শৃঙ্খলাকে নষ্ট করে দিচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বছরের শুরুতে অর্থ ব্যয়ের জন্য প্রতিটি মন্ত্রণালয়কে একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটি কার্যকর হয়নি।

    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. এবিএম মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম জানান, এটি দীর্ঘদিনের পুরোনো একটি সমস্যা। মন্ত্রণালয়গুলো প্রথম দিকে টাকা ব্যয় কম করে। আবার শেষ দিকে খরচের হিড়িক পড়ে। আর তখনই কাজের এবং অর্থ ব্যয়ের দুটোর গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে। আমি মনে করি অর্থ ব্যয়ের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এর জন্য জবাবদিহিতার আওতায় আনা দরকার। না হলে একই সমস্যা প্রতিবছরই ঘটবে। কেন তারা প্রথমদিকে অর্থ ব্যয় করতে পারে না, শেষদিকে কেন ব্যয় বাড়িয়ে দেয় সেটির জবাব নিশ্চিত করতে হবে।

    সূত্রমতে, আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হারসংক্রান্ত কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিল বৈঠকে সরকারের আয়-ব্যয় ঘাটতি পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়। দেখা গেছে, অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রাজস্ব আহরণ, মোট ব্যয়, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিবি) বাস্তবায়ন ও পরিচালন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে আছে।

    ওই বৈঠকে অর্থ সচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতি করোনা ভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে শুরু করলেও রাশিয়া ইউক্রেন সংঘাতের কারণে বিশ্ব অর্থনীতি পুনরায় ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ সাধন, নিত্যপণ্যের আমদানি স্বাভাবিক রাখতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভর্তুকি দেওয়া এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। তবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া সফল হওয়ায় আগামীতে রাজস্ব আহরণ পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

    বাজেটের নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। কিন্তু অর্থবছরের আট মাসে ব্যয় হয় মাত্র ৩৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। বাকি প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যয় করতে হবে জুনের মধ্যে। যদিও বর্তমান মে চলছে। সরকার এখনও মে মাস পর্যন্ত ব্যয়ের হিসাব চূড়ান্ত করেনি। তবে চার মাসে ৬০ শতাংশ ব্যয় করতে হলে দৈনিক ব্যয় করতে হবে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা করে।

    বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, এডিপির টাকা কম খরচের কারণে প্রথম ৭-৮ মাস বাজেটের সঙ্গে ব্যয়ের একটি বড় ব্যবধান তৈরি হয়। তবে মন্ত্রণালয় থেকে শেষ ২ মাসে অতিরিক্ত ব্যয়ের একটি ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। সেটি হচ্ছে, কাজ সারা বছর চলে, কিন্তু ঠিকাদাররা বিল জমা দেন মে ও জুনে। যে কারণে অর্থ পরিশোধও বেশি হয় এ ২ মাসে।

    এখানে প্রশ্ন উঠে, সারা বছর টাকা বরাদ্দ না নিয়ে ঠিকাদাররা কাজ করেন, এটি কিভাবে সম্ভব। তারা টাকা কোত্থেকে পান। বকেয়ার মাধ্যমে এডিপির কাজ হয় সারা বছর, এটি বিশ্বাস করা কঠিন, তেমনি ঠিকাদারদের পক্ষে কাজ করাও কঠিন। এর মানে-কাজ হোক বা না হোক, যেসব খাতের টাকা ব্যয় হয়নি বা টাকা ফেরত যাবে এসব ফান্ড তড়িঘড়ি করে ছাড় করা হয় বছরের শেষদিকে।

    এই অর্থনীতিবিদ মনে করেন এর মাধ্যমে একটি বড় অপচয়ের সুযোগ করে দেওয়া হয়। এটি প্রতিবছরই রীতি হয়ে গেছে।

    তড়িঘড়ি করে অর্থ ব্যয় কোনো ধরনের অনিয়মের সুযোগ তৈরি করে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনিয়ম ছাড়া এসব অর্থ ছাড় সম্ভব হবে না। বাজেট নথি বিশ্লেষণ করে আরও দেখা গেছে, জুলাই-ফেব্রুয়ারিতে সরকারের পরিচালন খাতে ৪ লাখ ৭৫ হাজার ২৮১ কোটি টাকার মধ্যে খরচ হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা বা ৪৭ দশমিক ৪১ শতাংশ।

    তবে ব্যয়ের বড় অংশই গেছে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা, ঋণের সুদ ও ভর্তুকিতে। জানুয়ারি পর্যন্ত (প্রথম ৭ মাস) সুদ ও ভর্তুকির পেছনে ৮৮ হাজার ২৬৬ কোটি টাকা ব্যয় হয়। যা এই দুই খাতের বরাদ্দের চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেশি।

    এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত অর্থ বিভাগের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, সুদ ও ভর্তুকি ব্যয় ৮ মাসে প্রায় লাখ কোটি টাকায় ছুঁইয়েছে। এ পর্যন্ত সুদ মেটাতে ৬০ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা গেছে। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেশি। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেওয়া ঋণের সুদ পরিশোধ ১৫ শতাংশ বেড়ে ৫১ হাজার ২১৩ কোটি টাকা হয়েছে। বিদেশি ঋণের বিপরীতে তা তিন গুণ বেড়ে হয়েছে নয় হাজার ৩৪২ কোটি টাকা।

    পাশাপাশি ভর্তুকিতে ব্যয়ও বেড়েছে। কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি, এলএনজি ও সারের দামের ঊর্ধ্বমুখী বিরাজ করছে। চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তুকি দেওয়া হয় ২৭ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা, আগের অর্থবছরে একই সময়ে ছিল ২৬ হাজার ২১২ কোটি টাকা। প্রকৃত ভর্তুকি খরচ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।

    এদিকে সরকারের কৃচ্ছ সাধন, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক সংকটের কারণে এডিবিতে অর্থ ব্যয় কম হয়েছে। ৮ মাসে খরচ হয়েছে মোট লক্ষ্যমাত্রার ২৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ কম। যদিও কৃচ্ছ সাধনের সময়েও গত অর্থবছরেও এডিপি বাস্তবায়ন হার ছিল ৩২.১০ শতাংশ।

    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগসহ সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া মন্ত্রণালয়, বিভাগগুলোর মধ্যে এডিপি বাস্তবায়নের হার সবচেয়ে কম।

    এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত অর্থ বিভাগের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দেওয়ার পরও অনেক মন্ত্রণালয়ের ব্যয় করার সক্ষমতা থাকছে না। এটি একটি সমস্যা। দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে অর্থ ব্যয়ের কোনো পরিকল্পনা নেই, বছরের শুরুতে বেতন-ভাতা, ইউটিলিটি বিল ছাড়া অন্য কোনো ব্যয় তেমন করা হয় না। কিন্তু শেষ দিকে আবার অস্বাভাবিকভাবে টাকা খরচ হয়।

    এজন্য আমরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের বাজেট শাখার কর্মকর্তাদের অর্থ ব্যয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছি। তবে ব্যয়ের ওপর প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েল ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, বাজেটের টাকা খরচের সক্ষমতার অভাব হচ্ছে মূল কারণ। অনেক কর্মকর্তা আছেন যারা অর্থ সুষ্ঠুভাবে ব্যয় করতে পারেন না।

    এদিকে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে একই সময়ে রাজস্ব আহরণে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। যে কারণে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির প্রয়োজনীয় অর্থ এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ধীরগতি দেখা যায়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর আদায় করেছে ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। এ করসহ মোট আয় হয় ২ লাখ ৫১ হাজার ৭৪৮ কোটি টাকা। এ বছর মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ তিন হাজার ৯০০ কোটি টাকা। রাজস্ব আহরণ কম হওয়ায় ঋণের ওপর ঝুঁকছে বেশি সরকার।

    অকা/প্র/সৈই/সকাল/৫ মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    প্রতিবেদন বাজেট

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    দুই অঙ্কে ফিরল ব্যাংক আমানতের প্রবৃদ্ধি

    বীমা খাতে গ্রাহক আস্থাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

    পর্যটন নগরী কক্সবাজারে বেঙ্গল ইসলামি লাইফের বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.