Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ৫ কার্তিক, ১৪৩২ | ২১ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    পুঞ্জীভূত ঋণ বাড়লেও অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণ কমেছে

    মে ১৩, ২০২৪ ৫:০৩ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেয়া সরকারের পুঞ্জীভূত ঋণ সাড়ে আট লাখ কোটি টাকা ছুঁই ছুঁই। গত এক বছরে এ উৎস থেকে সরকারের নেয়া ঋণের পরিমাণ এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি বেড়েছে। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎসের পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ ছিল সাত লাখ ৩১ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা, যা ২০২৪ সালের একই মাসে বেড়ে দাঁড়িয়েছে আট লাখ ৪৩ হাজার ৭৯৯ কোটি টাকায়। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।

    এদিকে সরকারের পুঞ্জীভূত ঋণ বাড়লেও চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি অবশ্য অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণ কমেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই-ফেব্রুয়ারি সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎসের প্রকৃত ঋণ দাঁড়িয়েছে ৩৬ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫১ হাজার ১৭৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণ ১৫ হাজার কোটি টাকা কমেছে।

    বর্তমানে সরকারের পুঞ্জীভূত ঋণের সবচেয়ে বেশি রয়েছে ব্যাংকবহির্ভূত খাতে। এ খাতে গত ফেব্রুয়ারি শেষে ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৩২ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। সরকার সঞ্চয়পত্র, বিল ও বন্ড বিক্রি করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছ থেকে ব্যাংকবহির্ভূত ঋণ নেয়। একই সময় পর্যন্ত ব্যাংক খাত থেকে নেয়া ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ১১ হাজার ২৮২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক ও তফসিলি ব্যাংক থেকে সরকারের নেয়া সরাসরি ঋণই হলো ব্যাংক খাতের ঋণ।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য তফসিলি ব্যাংক থেকে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ঋণ কম নিয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি সরকার বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য তফসিলি ব্যাংক থেকে সরাসরি ঋণ নেয়ার পরিমাণ ছিল ২৪ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যাংকে সরকারের প্রকৃত ঋণ ছিল ৪৬ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ আট মাসে এ খাত থেকে সরকারের ঋণ ২১ হাজার ৬৩৭ কোটি টাকা কমেছে।

    গত জুলাই-ফেব্রুয়ারি সরকারের ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া কমলেও ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে এ খাত থেকে সরকারের প্রকৃত ঋণ দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ২০৭ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, উল্লিখিত আট মাসে ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে সরকার মোট ২০ হাজার ৯৮ কোটি টাকা ঋণ করেছে। এর মধ্যে সরকার সঞ্চয়পত্রের আসল বাবদ আট হাজার ৮৯১ কোটি টাকা ফেরত দিয়েছে। ফলে ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে সরকারের প্রকৃত ঋণ কমে ১১ হাজার কোটি ২০৭ টাকায় নেমেছে।

    মূল্যস্ফীতিতি বেড়ে যাওয়ায় গত জুলাই থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারকে ঋণ দেয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। ব্যাংক থেকে সরাসরি অর্থ ধার কমলেও চলতি বছরের শুরু থেকে ট্রেজারি বিল ও বন্ডের মাধ্যমে সরকারের ধারের পরিমাণ বেড়েছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, গত ২২ এপ্রিল শেষে সরকারের ব্যাংকঋণের মোট স্থিতি দাঁড়িয়েছে চার লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকায়, গত ৩০ জুন শেষে যা ছিল তিন লাখ ৯৩ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা। এ হিসাবে অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস ২২ দিনে সরকারের নিট ব্যাংকঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকায়। অথচ গত ১ জুলাই থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে সরকারের নেয়া ঋণের স্থিতি ঋণাত্মক ধারায় ছিল প্রায় ছয় হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা।

    বিদায়ী বছরের শুরু থেকে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে। তাই অর্থনীতিবিদরা ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়া বন্ধের পরামর্শ দিয়ে আসছিলেন। কারণ উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়া বাড়লে তা পরোক্ষভাবে মূল্যস্ফীতি বাড়িয়ে দেয়। এ কারণে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারকে ঋণ দেয়া বন্ধ করে দেয়। এরপরও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না। বরং দিন দিন মূল্যস্ফীতি আরও বেড়ে যাচ্ছে।

    চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে সরকার অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা এবং ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে ২৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার কথা। ব্যাংকবহির্ভূত খাতের মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করে ১৮ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।

    অকা/প্র/সৈই/সকাল/১৩ মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    ঋণ সরকার

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি আটকে রাখছে আইএমএফ

    বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস আজ – নীতিনির্ধারণে নির্ভরযোগ্য উপাত্তের অপরিহার্যতা

    শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে এক বিলিয়ন ডলারের রফতানি-আমদানি ঝুঁকিতে

    শেয়ার বাজারে স্থিতিশীলতায় আইসিবি-কে এক হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে সরকার

    আসন্ন নির্বাচন অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে – আইএমএফ

    আট মাসে প্রস্তাব ১.৮৫ বিলিয়ন ডলার
    ২০২৫ সালে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি আটকে রাখছে আইএমএফ

    শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ছাই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন

    খেলাপি ঋণ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতিমালা

    ক্লোজড-এন্ড মিউচুয়াল ফান্ডে বড় পরিবর্তনের পথে বিএসইসি

    বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস আজ – নীতিনির্ধারণে নির্ভরযোগ্য উপাত্তের অপরিহার্যতা

    দেশে নোভারটিসের ওষুধ উৎপাদন শুরু করল নেভিয়ান

    বিআইপিডির উদ্যোগে নন-লাইফ বীমা কর্মীদের জন্য অংশগ্রহণমূলক প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত

    শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডে এক বিলিয়ন ডলারের রফতানি-আমদানি ঝুঁকিতে

    শেয়ার বাজারে স্থিতিশীলতায় আইসিবি-কে এক হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে সরকার

    বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের গর্বিত স্পন্সর হলো টেক জায়ান্ট ওয়ালটন

    আসন্ন নির্বাচন অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে – আইএমএফ

    আট মাসে প্রস্তাব ১.৮৫ বিলিয়ন ডলার
    ২০২৫ সালে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে

    প্রথম প্রান্তিকে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    দুই অঙ্কে ফিরল ব্যাংক আমানতের প্রবৃদ্ধি

    বীমা খাতে গ্রাহক আস্থাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

    পর্যটন নগরী কক্সবাজারে বেঙ্গল ইসলামি লাইফের বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.