Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    শুক্রবার, ৩১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৭ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    পুঁজি বাজারে কমতে পারে করছাড়-অব্যাহতি

    এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ১২:০৭ অপরাহ্ণUpdated:এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ১২:০৭ অপরাহ্ণ16
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    ২০১০ সালে দেশের পুঁজি বাজারে ভয়াবহ ধস নামে। এর পর থেকে বিনিয়োগকারী ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে বাজারমুখী করা এবং নতুন প্রতিষ্ঠানকে পুঁজি বাজারে আনতে কর অব্যাহতি ও করছাড় সুবিধা দিয়ে আসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ২০১৪ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি ও করছাড় সুবিধা সীমিত ছিল। ২০১৫ সাল থেকে কর সুবিধা আরও বাড়ানো হয়, যা এখনও অব্যাহত রয়েছে। অর্থাৎ ধসের পর থেকে হিসাব করলে ২৪ বছর, আর ২০১৫ থেকে হিসাব করলে ৯ বছর এই সুবিধা অব্যাহত রয়েছে। তবে কর সুবিধা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ভোগ করতে পারেন না। মূলত বাজার অস্থিতিশীল বা বাজারে ধস নামার সঙ্গে জড়িত ফটকা বিনিয়োগকারীরা। সেজন্য আগামী বাজেটে করছাড় ও কর অব্যাহতি সুবিধা কোথাও কোথাও কমিয়ে আনা, আবার কোথাও কোথাও তুলে নেয়ার চিন্তা করছে এনবিআর। পুঁজি বাজার থেকে করছাড় কমিয়ে আনতে আইএমএফ ইতোমধ্যে এনবিআরকে পরামর্শ দিয়েছে। এনবিআর কর্মকর্তারা বলছেন, বাজেটে সাধারণ বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ সুরক্ষায় ছাড় বাড়ানো হতে পারে। আর নতুন প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারীকে পুঁজি বাজারে আনতে কর সুবিধা বহাল থাকতে পারে।

    এনবিআর সূত্রমতে, ২০১০ সালে পুঁজি বাজারে ধস নামার পর ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা পুঁজি বাজারে বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় কর সুবিধা দেয়ার দাবি জানান। সে সময় সরকার পুঁজি বাজারে করছাড় সুবিধা দেয়া শুরু করে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত সীমিত আকারে করছাড় সুবিধা দেয়া হয়। পরে ২০১৫ সাল থেকে সুবিধা বাড়ানো হয়। ২০১৫ সালে বাজেটে করছাড় ও কর অব্যাহতি সুবিধা বাড়ানো হয়। করছাড় ও কর অব্যাহতি সুবিধা দিয়ে ১৫ জুন প্রজ্ঞাপন জারি করে এনবিআর। সেই সুবিধা চলতি অর্থবছর পর্যন্ত অর্থাৎ গত ৯ বছর ধরে করছাড় ও অব্যাহতি সুবিধা অব্যাহত রাখা হয়। ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) অনুমোদিত কোনো স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত সরকারি সিকিউরিটিজ ছাড়া অন্য কোনো সিকিউরিটিজের লেনদেনে করদাতাদের আয়ের ওপর এই করছাড় সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।

    প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যেসব ক্ষেত্রে করছাড় সুবিধা দেয়া হয়েছে তা হলো- কোম্পানি মযার্দাভুক্ত এবং এর অধীন ফার্ম মর্যাদাভুক্ত করদাতার সিকিউরিটিজ লেনদেন হতে আয়ের ওপর আয়কর হার ১০ শতাংশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মার্চেন্ট ব্যাংক, বিমা, লিজিং কোম্পানি, পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, স্টক ডিলার বা স্টক ব্রোকার কোম্পানির স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার বা শেয়ার ডিরেক্টরদের সিকিউরিটিজ লেনদেন হতে আয়ের ওপর করহার ৫ শতাংশ করা হয়। কোম্পানিসমূহের স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার বা শেয়ারহোল্ডার ডিরেক্টর ছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত অন্য কোনো কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার, যাদের সংশ্লিষ্ট আয় বছরের যেকোনো সময়ে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি বা কোম্পানিসমূহের পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের অধিক পরিমাণ শেয়ার রয়েছে, তাদের এই কোম্পানি বা কোম্পানিসমূহের সিকিউরিটিজ লেনদেন হতে অর্জিত আয়ের ওপর ৫ শতাংশ করা হয়েছে। ওপরে বর্ণিত করদাতা ছাড়া অন্যান্য করদাতাদের স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সিকিউরিটিজ লেনদেন হতে অর্জিত আয়ের ওপর প্রদেয় আয়কর হতে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

    এনবিআরের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুঁজি বাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সুরক্ষায় বিশেষ করে সরকার করছাড় ও কর অব্যাহতি সুবিধা দিয়ে আসছে। ২০১০ সাল থেকে হিসাব করলে ২৪ বছর। আর ২০১৫ সাল থেকে হিসাব করলে ৯ বছর ধরে এই কর সুবিধা দিয়ে আসছে সরকার। পুঁজি বাজার স্থিতিশীল হচ্ছে না। বাজারে ধস নামায় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। উল্টো দিকে করছাড়ের এই সুবিধা পাচ্ছে যারা বাজার অস্থিতিশীল করা বা ধস নামার সঙ্গে জড়িত তারা বা ফটকা বিনিয়োগকারী যারা। সহজভাবে বললে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী করছাড় ও অব্যাহতির কোনো সুবিধাই পাচ্ছেন না। সেজন্য আগামী বাজেটে ২০১৫ সালে জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী করছাড় ও অব্যাহতি সুবিধা সীমিত বা বাতিল করার বিষয়ে ভাবছে এনবিআর। বাতিল করা হলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে করছাড় সুবিধা কীভাবে আরও বাড়ানো যেতে পারে, সে বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। তবে পুঁজি বাজারের উন্নয়ন, পুঁজি বাজারকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে এনবিআর সব ধরনের সাপোর্ট দেবে। যেমন তালিকাভুক্ত কোম্পানির করছাড় সুবিধা, নতুন কোম্পানিকে পুঁজি বাজারে আনতে আইপিও-তে কর সুবিধাসহ অন্যান্য ছাড় রাখা হতে পারে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনবিআর পুঁজি বাজারের উন্নয়নে বিনাপ্রশ্নে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছিল। কয়েক বছর সুয়োগ দেয়া হলেও সাড়া মেলেনি। ফলে সুবিধা তুলে নেয়া হয়। বর্তমানে আইএমএফ পুঁজি বাজারের করছাড় সুবিধা কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে। সেজন্য এনবিআর পুঁজি বাজারের করছাড় ও কর অব্যাহতি নিয়ে ছক কষা শুরু করেছে।

    অপরদিকে, পুঁজি বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে করছাড় ও কর অব্যাহতি সুবিধা কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এছাড়া পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির গেইন ট্যাক্স, বন্ড ও জিরো কুপন বন্ডসহ আরও বিভিন্ন মুনাফার ওপর সুদকে করমুক্ত রাখার বিপক্ষে মত দিয়েছে আইএমএফ। আগামী অর্থবছরের বাজেটে করছাড় ও অব্যাহতি সুবিধা কমিয়ে আনা বা বাতিল করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সম্প্রতি এনবিআরের সঙ্গে আলোচনায় এসব সুপারিশ করা হয়েছে বলে এনবিআরের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

    এই বিষয়ে বিএসইসি’র সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, পুঁজি বাজার থেকে কর সুবিধা কিছু ক্ষেত্রে কমালেও প্রত্যাহার করা ঠিক হবে না। কর সুবিধা প্রত্যাহার করা হলেও কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ প্রদানের হার কমে যাবে। এতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

    পুঁজি বাজারে শেয়ার ছেড়ে মূলধন উত্তোলন করলে করপোরেট করে ছাড় পায় কোম্পানি। সাধারণ কোম্পানির ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত করের চেয়ে ১০ শতাংশ কম কর দেয় তালিকাভুক্ত কোম্পানি। অর্থাৎ করপোরেট করে ছাড় পায়। চলতি অর্থবছর করপোরেট কর আড়াই শতাংশ কমানো হয়েছে। প্রতি বছর আর্থিক হিসাব বছর শেষে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করে তালিকাভুক্ত কোম্পানি। কোনো কোম্পানি নিট মুনাফা থেকে নগদ লভ্যাংশ আবার কেউ সমপরিমাণ স্টক ডিভিডেন্ড দেয়। স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে মুনাফার অর্থের সমান শেয়ার ইস্যু করা হয় আর সেই নিট মুনাফা ব্যবসা সম্প্রসারণ বা অন্য কাজে ব্যবহার করে কোম্পানি। এই লভ্যাংশ থেকে বিনিয়োগকারী মুনাফা পায়। বছর শেষে একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে যে লভ্যাংশ পায়, সেখান থেকে বিনিয়োগকারীকে কর দিতে হয়। তবে পুঁজি বাজারে লভ্যাংশ থেকে পাওয়া আয়ে করমুক্ত রাখা হয়েছে। বিনিয়োগকারীকে পুঁজি বাজারমুখী ও কোম্পানিকে নগদ লভ্যাংশে উদ্বুদ্ধ করতে বোনাস লভ্যাংশে কর আরোপ করা হয়েছে। আগে কোম্পানি নগদ কিংবা বোনাস লভ্যাংশ প্রদান করত। পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি নিট মুনাফার ৭০ শতাংশ রিজার্ভ, রিটেইনড আর্নিংস, ফান্ড বা উদ্বৃত্ত রাখতে পারবে। আর ৩০ শতাংশ বাধ্যতামূলকভাবে শেয়ারহোল্ডারকে লভ্যাংশ (স্টক ও নগদ) হিসেবে দিতে হবে। কোম্পানির আয়কর রিটার্ন দাখিলের আগেই এই ডিভিডেন্ড প্রদান করতে হবে। সংশ্লিষ্ট আয় বছর সমাপ্তির তারিখে কোম্পানির ব্যালান্সশিটে ৩০ শতাংশ মুনাফা প্রদর্শন করতে হবে, যা লভ্যাংশ আকারে বিতরণ করা হবে উল্লেখ করতে হবে। ৩০ শতাংশের চেয়ে কম ডিভিডেন্ড দিলে ৭০ শতাংশ রিটেইনড আর্নিংস, রিজার্ভ, ফান্ড বা উদ্বৃত্তের ওপর ১০ শতাংশ করে কর দিতে হবে।

    অপরদিকে, মিউচুয়াাল ফান্ড পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ওপর আরোপ করা একই কর সুবিধা বহাল রেখেছে এনবিআর। অর্থাৎ গত এক যুগ আগে মিউচুয়াল ফান্ড ব্যবস্থাপনা ফি বাবদ অর্জিত আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ হারে নির্ধারণ করা কর ফের বহাল থাকছে। আগামী ২০২৬-২৭ করবর্ষ পর্যন্ত এই করহার বহাল থাকবে। এনবিআর সম্প্রতি এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। সম্প্রতি আগের করহার রাখতে কোম্পানিগুলোর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডস আবেদন করে। সংগঠনটি পুঁজি বাজারের সাম্প্রতিক সংকটকালীন মুহূর্তে বাজারের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির নিমিত্ত অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিসমূহের আয়কর ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করতে অনুরোধ করেছে। বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী, দেশে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির সংখ্যা ৬৪টি।

    অকা/পুঁবা/সৈই/সকাল/২৫ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    করছাড় পুঁজি বাজার

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    দুই অঙ্কে ফিরল ব্যাংক আমানতের প্রবৃদ্ধি

    বীমা খাতে গ্রাহক আস্থাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

    পর্যটন নগরী কক্সবাজারে বেঙ্গল ইসলামি লাইফের বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.