Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    সমন্বয়ের নামে বিদ্যুতের দাম বাড়ালে ভোক্তার ওপর চাপ বাড়বে

    মে ৬, ২০২৪ ৪:৪৯ পূর্বাহ্ণUpdated:মে ৬, ২০২৪ ৪:৪৯ পূর্বাহ্ণ4
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে বছরে চারবার সমন্বয়ের নামে বিদ্যুতের দাম বাড়ালে ভোক্তার ওপর চাপ বাড়বে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ভর্তুকি কমাতে দাম বাড়ানো নয়, বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমাতে হবে। একইসঙ্গে সব শ্রেণির গ্রাহকের জন্য বিদ্যুতের দাম বাড়ানো যৌক্তিক নয় বলেও মনে করেন তারা।

    দেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার মেগাওয়াট। স্বাভাবিক সময়ে চাহিদা ১৫ হাজার মেগাওয়াটের আশপাশে থাকলেও গড় উৎপাদন ১৩ হাজার মেগাওয়াট। তীব্র গরমে এই চাহিদা পৌঁছেছে ১৮ হাজার মেগাওয়াটে।

    বিদ্যুতের সক্ষমতা এবং উৎপাদন যত বাড়ানো হচ্ছে সেই সঙ্গে এর খরচ বাড়ছে। উৎপাদন ব্যয় থেকে কম মূল্যে ভোক্তা পর্যায়ে বিতরণ করা হচ্ছে। ফলে প্রতি অর্থবছরে হাজার হাজার কোটি টাকা এ খাতে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে‌ সরকারকে।

    অর্থ মন্ত্রণালয় ও পিডিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি হিসেবে বাজেটে বরাদ্দ ছিল ৫০ হাজার ২৩৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা। যদিও পরে সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৩৯ হাজার ৪০৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা করা হয়। মূলত ভর্তুকির বিপরীতে বিদ্যুতে বিশেষ বন্ড ইস্যুর কারণে তা অনেকটা কমেছে। এখন পর্যন্ত বিদ্যুতে মোট ১৬ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বন্ড ইস্যু করা হয়েছে। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরেও বিদ্যুতে ভর্তুকি দেয়া হয় ৩৯ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকার বেশি।

    আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্তে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে পুরোপুরি ভর্তুকি বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত মার্চ মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ায় সরকার। সবশেষ এপ্রিলে বাংলাদেশে সফররত আইএমএফের প্রতিনিধি দলকে জানানো হয়, আগামী তিন বছরে ১২ ধাপে এই খাতের সব ভর্তুকি তুলে নেয়া হবে‌।

    তথ্য মতে, ২০২২-২৩ অর্থবছর দেশে নিট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ আমদানিসহ ছিল ৮ হাজার ৭০৩ কোটি ৯৭ লাখ কিলোওয়াট ঘণ্টা। এ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় হয়েছে ৯৬ হাজার ৮৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় পড়ে ১১ টাকা চার পয়সা। যদিও গত অর্থবছর প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় বিক্রয় মূল্য দাঁড়ায় পাঁচ টাকা ৯৪ পয়সা। এতে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে লোকসান গুণতে হয় পাঁচ টাকা ১০ পয়সা।

    বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদন করুক বা না করুক চুক্তি অনুযায়ী প্রতিটি কেন্দ্রকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়। গত বছর ৪১ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা অলস বসে ছিল। সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি শূন্যে নামাতে বাল্ক মূল্যহার ছয় টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১২ টাকা ১১ পয়সা করার পরামর্শ দেয় এ খাতের সংস্থাগুলো। এর সঙ্গে বিতরণ লস, কোম্পানিগুলোর পরিচালন খরচসহ অন্যান্য ব্যয় যুক্ত করলে খুচরা মূল্যহার গড়ে ১৪ টাকা ৬৮ পয়সা করার বিষয়ে বলা হয়। এতে গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের মূল্যহার গড়ে ৬ টাকা ৪৩ পয়সা বা প্রায় ৭৮ শতাংশ বাড়াতে হবে। যেখানে বর্তমানে বিদ্যুতের গড় ইউনিট মূল্য হচ্ছে ৮ টাকা ২৫ পয়সা।

    দাম সমন্বয়ের নামে ভর্তুকি কমানোর মানে হলো বিদ্যুতের দাম বাড়ানো। কিন্ত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু দাম না বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমাতে সরকারকে মনোযোগী হতে হবে। একইসঙ্গে বিদ্যুতের দাম সার্বজনীনভাবে না বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ।

    জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম তামিম বলেন, ‘ভর্তুকি কমানোর দুটি উপায় আছে। একটি হচ্ছে ভোক্তাদের কাছ থেকে দাম বেশি নেয়া। আরেকটি হচ্ছে, উৎপাদন খরচ কমানো। উৎপাদন খরচ যদি কমিয়ে আনা যায়, তাহলে ভর্তুকির পরিমাণ কম লাগবে। তাই কিছুটা ভর্তুকি দিয়ে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হবে।’

    অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ভর্তুকি তুলে নেয়াটা যৌক্তিক হলেও মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে। সেই সঙ্গে ক্রয়ক্ষমতা বাড়িয়ে বিদ্যুতের দাম সাধারণ মানুষের সক্ষমতার মধ্যে রাখতে হবে।

    আইএমএফের ঋণ কর্মসূচি শুরুর পর দুই কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলারের বেশি বাংলাদেশ পেয়েছে। চলতি মাসে তৃতীয় কিস্তিতে ৭০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা রয়েছে।

     

    অকা/জ্বা/সৈই/সকাল/৬ মে, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট জ্বালানি বিদ্যুৎ

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.