অর্থকাগজ প্রতিবেদন

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ থেকে বিশ্ববাজারে তিন হাজার ৮৪৫ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার বা ৩৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য রফতানি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রফতানি হয়েছিল ৩ হাজার ৭০৭ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে এমন দাবি করছে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।

ইপিবির প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হওয়া শীর্ষ পণ্যগুলো হলো পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষিপণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং হোম টেক্সটাইল।

পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে দেশের মোট রফতানির ৯১ দশমিক ৮৭ শতাংশজুড়ে ছিল এসব পণ্য। আগের অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে পোশাক রফতানি বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি ১৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমেছে। কৃষিপণ্য রফতানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি কমেছে ৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ। হোম টেক্সটাইল পণ্য রফতানি কমেছে ২৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শীর্ষ পণ্যগুলোর মধ্যে পোশাক ও কৃষি ছাড়া বাকিগুলোর রফতানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।

ইপিবি প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে মোট রফতানির ৮৫ দশমিক ৪৪ শতাংশই তৈরি পোশাক। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববাজারে ৩ হাজার ২৮৫ কোটি ৬৪ লাখ ১০ হাজার ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ, আগের অর্থবছরের প্রথম আট মাসে যা ছিল ৩ হাজার ১৩৬ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার। নিটওয়্যার তৈরি পোশাক রফতানিতে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে ওভেনে প্রবৃদ্ধি কমেছে দশমিক ২৬ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে গত ফেব্রুয়ারিতে ৫১৮ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য বিশ্ববাজারে রফতানি হয়েছিল। ২০২৩ সালের একই মাসে রফতানি হয়েছিল ৪৬৩ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য। সে হিসাবে আট মাসে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য রফতানি।

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ থেকে বিশ্ববাজারে তিন হাজার ৮৪৫ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার বা ৩৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি পণ্য রফতানি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৩ দশমিক ৭১ শতাংশ বেশি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রফতানি হয়েছিল ৩ হাজার ৭০৭ কোটি ৭৬ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে এমন দাবি করছে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।

ইপিবির প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হওয়া শীর্ষ পণ্যগুলো হলো পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষিপণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং হোম টেক্সটাইল।

পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে দেশের মোট রফতানির ৯১ দশমিক ৮৭ শতাংশজুড়ে ছিল এসব পণ্য। আগের অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে পোশাক রফতানি বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি ১৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ কমেছে। কৃষিপণ্য রফতানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি কমেছে ৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ। হোম টেক্সটাইল পণ্য রফতানি কমেছে ২৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শীর্ষ পণ্যগুলোর মধ্যে পোশাক ও কৃষি ছাড়া বাকিগুলোর রফতানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।

ইপিবি প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে মোট রফতানির ৮৫ দশমিক ৪৪ শতাংশই তৈরি পোশাক। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববাজারে ৩ হাজার ২৮৫ কোটি ৬৪ লাখ ১০ হাজার ডলারের তৈরি পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ, আগের অর্থবছরের প্রথম আট মাসে যা ছিল ৩ হাজার ১৩৬ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার। নিটওয়্যার তৈরি পোশাক রফতানিতে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে ওভেনে প্রবৃদ্ধি কমেছে দশমিক ২৬ শতাংশ।

বাংলাদেশ থেকে গত ফেব্রুয়ারিতে ৫১৮ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য বিশ্ববাজারে রফতানি হয়েছিল। ২০২৩ সালের একই মাসে রফতানি হয়েছিল ৪৬৩ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য। সে হিসাবে রফতানি বেড়েছে ১২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। বেড়েছে ১২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ।

অকা/ব্যাংখা/সকাল/৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

Leave A Reply

Exit mobile version