Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বাংলাদেশে আসছে ‘ওপেন ব্যাংকিং’

    নভেম্বর ৯, ২০২৫ ১১:৪৮ পূর্বাহ্ণ3
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা, উদ্ভাবন এবং প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে খুব শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে আধুনিক ‘ওপেন ব্যাংকিং’ ব্যবস্থা। এটি হবে এমন একটি কাঠামো, যেখানে ব্যাংক, ফিনটেক প্রতিষ্ঠান এবং গ্রাহকের মধ্যে ডিজিটাল সেতুবন্ধন তৈরি হবে। এই ব্যবস্থায় গ্রাহক নিজের আর্থিক তথ্যের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখবেন এবং এক প্ল্যাটফর্মেই একাধিক ব্যাংকের সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, ‘ওপেন ব্যাংকিং’ চালু হলে কোনো গ্রাহকের যদি একটি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট থাকে, তাহলে তৃতীয় পক্ষের অনুমোদিত ফিনটেক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সেই গ্রাহকের লেনদেনের ইতিহাস ও আর্থিক কার্যক্রম বিশ্লেষণ করে অন্য ব্যাংকের সেবা গ্রহণ করা যাবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন গ্রাহকের সিটি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট থাকলে তার ব্যাংকিং পারফরম্যান্স বা লেনদেনের অভ্যাসের ওপর ভিত্তি করে তিনি ইস্টার্ন ব্যাংক থেকেও স্বল্প সুদে ঋণ বা বিনিয়োগ পণ্যসহ বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন। তৃতীয় পক্ষের ফিনটেক প্রতিষ্ঠান এই ডেটা নিরাপদভাবে সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে মূল্যায়ন প্রতিবেদন দেবে, যার ওপর ভিত্তি করে ব্যাংক সেবা দেবে।

    এই প্রক্রিয়ায় গ্রাহক নিজের সম্মতিতে বিল পরিশোধ, ব্যয় বিশ্লেষণ, ঋণ গ্রহণ, বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা কিংবা ক্রেডিট রেটিং সম্পর্কিত সব আর্থিক কার্যক্রম একক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পরিচালনা করতে পারবেন। এর ফলে লেনদেন হবে দ্রুততর, স্বচ্ছ ও ঝুঁকিমুক্ত।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, এই ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রাহকরা রিয়েল-টাইম ডেটার সাহায্যে দ্রুত ঋণ অনুমোদন পেতে পারবেন, খরচ কমবে এবং আর্থিক পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়ক হবে। ফলে ব্যাংক ও ফিনটেক প্রতিষ্ঠান উভয়ই সেবার মান উন্নত করতে এবং উদ্ভাবনী আর্থিক পণ্য চালু করতে সক্ষম হবে।

    ঢাকায় অনুষ্ঠিত পঞ্চম বাংলাদেশ ফিনটেক সামিটে বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পরিচালক শরাফত উল্লাহ খান বলেন, “ব্যাংক, ফিনটেক প্রতিষ্ঠান এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় খুব শিগগিরই বাংলাদেশে ‘ওপেন ব্যাংকিং’ চালু করা যেতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “এই কাঠামো বেসরকারি ক্রেডিট ব্যুরো, পেমেন্ট ইনিশিয়েশন সার্ভিস এবং ডিজিটাল ব্যাংকের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

    বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে ‘ওপেন ব্যাংকিং গাইডলাইন’ ও মানসম্মত অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (এপিআই) প্রোটোকল প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে। এই লক্ষ্যে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হবে, যা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় দিকনির্দেশনা দেবে এবং ডেটা নিরাপত্তা, সাইবার ঝুঁকি ও তথ্য গোপনীয়তা বিষয়ে নীতিমালা তৈরি করবে।

    লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়রা আজম বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত ব্যাংকিং একটি সীমিত কাঠামোর মধ্যে পরিচালিত হয়ে এসেছে। ওপেন ব্যাংকিং চালু হলে ব্যাংকগুলো তৃতীয় পক্ষের ফিনটেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে গ্রাহকসেবা উন্নত করতে পারবে। আমরা যদি সঠিক প্রযুক্তি চ্যানেল তৈরি ও মানবসম্পদে বিনিয়োগ করতে পারি, তাহলে আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছানো সম্ভব।”

    ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী বলেন, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডায় ওপেন ব্যাংকিং এখন নিয়মিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার অংশ হয়ে গেছে। সেখানে গ্রাহক নিজের তথ্য ব্যবহারের পূর্ণ অধিকার রাখেন এবং এক প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্য একত্রে ব্যবহার করতে পারেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশে এটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে গ্রাহকের সম্মতি, সাইবার নিরাপত্তা ও তথ্য সুরক্ষা আইন নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। ওপেন প্ল্যাটফর্ম চালু হলে নতুন ফিনটেক প্রতিষ্ঠানগুলো উদ্ভাবনী আর্থিক সমাধান আনতে পারবে এবং ব্যাংকগুলো প্রতিযোগিতায় আরও সক্ষম হবে।”

    গ্লোবাল ফাইন্যান্স অ্যান্ড টেকনোলজি নেটওয়ার্কের (জিএফটিএন) প্রধান নির্বাহী সপ্নেন্দু মোহান্তি বলেন, ‘ওপেন ব্যাংকিং’ শব্দের “ওপেন” অংশটি অনেক দেশের জন্য সংবেদনশীল, কারণ প্রতিটি দেশ ভিন্ন মডেল গ্রহণ করেছে। যুক্তরাজ্য প্রতিযোগিতা বাড়াতে কমন এপিআই–এর মাধ্যমে তথ্য উন্মুক্ত রাখাকে বাধ্যতামূলক করেছে; ভারত আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করতে সরকার-সমর্থিত অ্যাকাউন্ট অ্যাগ্রিগেটর মডেল ব্যবহার করছে; আর সিঙ্গাপুর গ্রহণ করেছে হাইব্রিড, উদ্ভাবননির্ভর ও বাজারচালিত একটি পদ্ধতি—যা তাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ন্যায়সঙ্গত ও সমতাভিত্তিক ডেটা শেয়ারের নীতিতে পরিচালিত।

    সিঙ্গাপুরে ‘ওপেন ব্যাংকিং’ পরিচালিত হয় মোনেটারি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর (এমএএস)–এর তত্ত্বাবধানে। প্রতিষ্ঠানটি ব্যাংক ও ফিনটেক কোম্পানির মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ‘এপিআই এক্সচেঞ্জ (এপিআইএক্স)’ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে, যেখানে অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপদে গ্রাহকের তথ্য শেয়ার করতে পারে। সেখানে স্ট্যান্ডার্ডাইজড এপিআই পলিসি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যাতে উদ্ভাবন ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পায়।

    ভারতে ওপেন ব্যাংকিং ব্যবস্থা পরিচালিত হয় রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)–অনুমোদিত অ্যাকাউন্ট অ্যাগ্রিগেটর (এএ) ফ্রেমওয়ার্কের আওতায়। এই কাঠামোর মাধ্যমে গ্রাহকের সম্মতিতে অনুমোদিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো—যেমন ব্যাংক, নন-ব্যাংকিং ফাইন্যান্স কোম্পানি (এনবিএফসি) ও বিমা প্রতিষ্ঠান—ডেটা শেয়ারিং ও অ্যাক্সেস করতে পারে। এটি ভারতের ডিজিটাল অবকাঠামো ‘ইন্ডিয়া স্ট্যাক’-এর অংশ, যা দ্রুত ঋণ মূল্যায়ন, ডিজিটাল লেনদেন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই কাঠামো বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী ওপেন ব্যাংকিং মডেল হিসেবে স্বীকৃত।

    বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে ডিজিটাল ব্যাংক, পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি), পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর (পিএসও) এবং ই-মানি ইস্যু সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন করছে, যা ভবিষ্যতে ওপেন ব্যাংকিং বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্ত ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। ইতোমধ্যেই ইন্টারঅপারেবল ডিজিটাল ট্রানজাকশন প্ল্যাটফর্ম (আইডিটিপি) ও বাংলা কিউআর ব্যাংক এবং ফিনটেক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের ভিত্তি তৈরি করেছে।

    অর্থনীতিবিদদের মতে, ওপেন ব্যাংকিং চালু হলে গ্রাহকরা একক অ্যাপের মাধ্যমে একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পরিচালনা, পেমেন্ট, ঋণ ও বিনিয়োগ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এতে গ্রাহকের আর্থিক নিয়ন্ত্রণ ও সচেতনতা বাড়বে, পাশাপাশি ব্যাংকিং খাতে প্রতিযোগিতা, সেবা মান ও স্বচ্ছতা আরও উন্নত হবে। ওপেন ব্যাংকিং শুধু একটি প্রযুক্তিগত সংস্কার নয়, বরং এটি হবে বাংলাদেশের আর্থিক খাতের কাঠামোগত পরিবর্তনের সূচনা, যা ব্যাংকিং সেবা আরও সহজলভ্য, প্রতিযোগিতামূলক এবং গ্রাহককেন্দ্রিক করে তুলবে। ●
    অকা/ব্যাংখা/ই/সকাল/৯ নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

     

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 weeks আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.