Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    ডিসেম্বর ৩, ২০২৫ ৯:৫৬ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    শেয়ার বাজারের মিউচুয়াল ফান্ড খাত দীর্ঘদিন ধরে যে কাঠামোগত দুরবস্থার মধ্যে ছিল, তা এখন আরও স্পষ্ট ও গভীর সংকটে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে কোনো অর্থবহ রিটার্ন না পাওয়ায় ইউনিট হোল্ডারদের আস্থা ক্ষয়ে গেছে। এর ফলে প্রকাশ্যে এসেছে দুর্বল নিয়ন্ত্রণ, অব্যবস্থাপনা এবং সম্পদ ব্যবস্থাপকদের ওপর ভরসার সংকট। যেখানে প্রতিবেশী দেশগুলোতে মিউচুয়াল ফান্ড দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয়ের নিরাপদ বিকল্প হিসেবে বিবেচিত, সেখানে বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীরা পাচ্ছেন মূলধন ক্ষয়, সীমিত ডিভিডেন্ড এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনিশ্চয়তার বোঝা। দুর্বল রিটার্ন, নীতিগত ভুল ও জবাবদিহিতার অভাব—সব মিলিয়ে খাতটি তার নিরাপদ বিনিয়োগ পরিচয় হারিয়েছে।

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ১৮৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৪ হাজার ৮১০ কোটি টাকা ক্লোজড-এন্ড ফান্ড এবং ৫ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা ওপেন-এন্ড ফান্ডে রয়েছে। তালিকাভুক্ত ৩৭টি ক্লোজড-এন্ড ফান্ডের মধ্যে ৩৫টি তাদের এনএভির নিচে এবং ৩৩টি ফেস ভ্যালুর নিচে লেনদেন হচ্ছে। ২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে অধিকাংশ ফান্ডের দাম ৩০% থেকে ১৫০% পর্যন্ত কমেছে। বাজার মূলধন নেমে এসেছে মাত্র ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকায়। বছরের পর বছর ডিভিডেন্ড ঘোষণা সীমিত থাকায় বিনিয়োগকারীরা রিটার্নবিহীন পরিস্থিতিতে আটকে আছেন। ইউনিট হোল্ডাররা লোকসান গুনলেও অ্যাসেট ম্যানেজাররা ফি সংগ্রহ করে চলেছেন—এটি ক্ষোভ আরও বাড়িয়েছে।

    বাংলাদেশে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট খাত জিডিপির মাত্র ০.১৭%—যা প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন। ভারতে এই হার ১৬.২%, ভিয়েতনামে ৬.৩% এবং পাকিস্তানে ১.৭%। বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণের হার মাত্র ১%, যেখানে মালয়েশিয়া ৯%, থাইল্যান্ড ৮%, ভিয়েতনাম ৬.৬% এবং ভারতে ২.১%। এই বিশাল ব্যবধান প্রমাণ করে যে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের আস্থার ঘাটতি কতটা গভীর।

    খাতটির অচলাবস্থার অন্যতম কারণ ভুল বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত। একাধিক অ্যাসেট ম্যানেজার অতিরিক্ত দামে অ-তালিকাভুক্ত বা দুর্বল কোম্পানিতে বড় অঙ্কে বিনিয়োগ করেছে। উদাহরণ হিসেবে আরএসিই অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের মাল্টি সিকিউরিটিজ, পদ্মা ব্যাংক ও রিজেন্ট স্পিনিং মিলসের বন্ডে বিনিয়োগ এবং এলআর গ্লোবালের এনার্জিপ্যাক প্রিমা, ইউনিকর্ন ইন্ডাস্ট্রিজ ও পদ্মা প্রিন্টার্সে বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য। এসব বিনিয়োগ থেকে কার্যকর রিটার্ন আসেনি, অথচ তদারকির দায়িত্বে থাকা ট্রাস্টিরা কোনো হস্তক্ষেপ করেননি।

    ইউএফএস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ও অ্যালায়েন্স ক্যাপিটালের বিরুদ্ধে তহবিল পাচারের অভিযোগ উঠলেও সেই অর্থ উদ্ধার সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে বাংলাদেশের ছোট বাজারে ৫৮টি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি থাকার ফলে অস্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছে—যেখানে ভারতের বিশাল বাজারেও কোম্পানির সংখ্যা ৪৪টি।

    দীর্ঘমেয়াদি বাজার মন্দার প্রভাব পরিস্থিতিকে আরও কঠিন করেছে। সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে ডিএসইর প্রধান সূচক ৮৬৩ পয়েন্ট কমেছে। ফান্ডগুলো উল্লেখযোগ্য অ-স্বীকৃত লোকসানে রয়েছে এবং ডিভিডেন্ড ঘোষণার আগে বড় অঙ্কের প্রভিশনিং করতে হচ্ছে, যা রিটার্ন বিতরণের সক্ষমতা সীমিত করছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএসইসি ছয়টি এলআর গ্লোবাল-পরিচালিত ফান্ডের লেনদেন স্থগিত করেছে, পদ্মা প্রিন্টার্সের মাধ্যমে প্রায় ৬৯ কোটি টাকার অপব্যবহার শনাক্ত হওয়ায়।

    ১৩ নভেম্বর প্রবর্তিত ‘মিউচুয়াল ফান্ড রেগুলেশনস, ২০২৫’-এ নতুন ক্লোজড-এন্ড ফান্ড নিষিদ্ধ করা, বিদ্যমান ফান্ডের মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ বন্ধ এবং বাজারমূল্য ধরে রাখতে ব্যর্থ ফান্ডগুলোকে ওপেন-এন্ডে রূপান্তর বা অবসায়ন—এই নির্দেশনা দিয়েছে। যদিও এটি খাতে কিছু শৃঙ্খলা আনবে, তবে দীর্ঘমেয়াদি আস্থাহীনতা দূর করতে আরও গভীর সংস্কার প্রয়োজন।

    বাংলাদেশের মিউচুয়াল ফান্ড খাতের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮০ সালে আইসিবির প্রথম ফান্ডের মাধ্যমে। চার দশক পেরিয়ে গেলেও খাতটি এখনো পরিপক্ব, স্বচ্ছ ও আস্থাভিত্তিক বিনিয়োগ প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠতে পারেনি। অনিয়ম, দুর্বল দক্ষতা, অকার্যকর তদারকি এবং বিনিয়োগকারী-বান্ধব নীতির অভাবের কারণে খাতটি এখন পুনরুদ্ধারের দীর্ঘ ও কঠিন পথে দাঁড়িয়ে।

    আস্থা পুনরুদ্ধার, স্বচ্ছ নিয়ন্ত্রণ, কার্যকর দায়বদ্ধতা, দক্ষ সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও মানসম্মত বিনিয়োগ কাঠামো ছাড়া এই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়—এটাই এখন ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ●
    অকা/পুঁবা/ই/সকাল/৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 days আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    লায়ন মাধবী সাহার শ্রাদ্ধবাসর আজ

    ব্যাংক খাতে লুকানো খেলাপির বিস্ফোরণ

    ২০১৬ সালের পর বাংলাদেশে দারিদ্র্য হ্রাসে গতি কমেছে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.