Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    আমানতকারীরা ভয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন

    এপ্রিল ২১, ২০২৪ ৬:৩৯ অপরাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    দুর্বলের সঙ্গে সবল এবং বেসরকারির সঙ্গে সরকারি ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে পুরো ব্যাংক খাতে একধরনের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

    ব্যাংকে টাকা রাখা-না-রাখা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্ধে ভুগছেন বেশির ভাগ আমানতকারী। এজন্য ভয়ে কেউ কেউ ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন।

    এ তালিকায় কিছু প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীও রয়েছে। শরিয়াহভিত্তিক একটি বেসরকারি ব্যাংকে কয়েকদিনে আমানত ফেরতের ১২টি আবেদন জমা পড়েছে। প্রতিটিই বড় অঙ্কের এফডিআর। ইতোমধ্যে বেসিক ব্যাংক ২ হাজার কোটি টাকার বেশি আমানত হারিয়েছে।

    বিডিবিএল থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা তুলে নিয়েছে। একীভূতের তালিকায় থাকা অন্যান্য ব্যাংকের পরিস্থিতিও প্রায় একই। তারা আমানত হারানোর আশঙ্কায়।

    বেসিক ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবু মো. মোফাজ্জাল যুগান্তরকে বলেন, ‘২০১৫ সাল থেকে সোনালী, জনতার মতো বেসিকও রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংক। এ কারণে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা বেসিক ব্যাংকে টাকা জমা রেখেছে। বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার খবরে তারা টাকা তুলে নিতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি আমানত তুলে নিয়ে গেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। কারণ তাদের ধারণা, বেসিক ব্যাংক বেসরকারি হয়ে যাচ্ছে।’

    তিনি বলেন, এ কারণে সরকারি কোনো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার জন্য সরকারের কাছে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় পরিচালনা পর্ষদ।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে ন্যাশনাল ব্যাংকের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, আমানত ধরে রাখা এখন কঠিন হচ্ছে। মাত্র কিছু দিন আগে পুরোনো পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়। নতুন পর্ষদকে অন্তত ছয় মাস থেকে এক বছর সময় দেওয়া উচিত। এখনই একীভূত করার সিদ্ধান্ত ব্যাংকটির জন্য ভালো হবে না। একই কথা বলছে ইউসিবিও।

    ব্যাংকটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, অন্যান্য ব্যাংকের মতো ইউসিবিতেও আতঙ্ক বিরাজ করছে। কারণ, টাকা ফেরত চাইছেন আমানতকারীরা।

    এদিকে বেসিক ব্যাংক বেসরকারি খাতের দ্য সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে চায় না। তারা কোনো সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে চায়। এ কথা জানিয়ে ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়েছে।

    এর আগে ৯ এপ্রিল ২০২৩ অর্থমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়ে ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও বলেছিলেন, তারা বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে চান না। বেসিক ব্যাংক শতভাগ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক।

    বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্তে আতঙ্কগ্রস্ত হচ্ছেন বেসিক ব্যাংকের আমানতকারীরা। তাদের কেউ কেউ বেসিক ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিতে শুরু করেছেন। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোই আমানত বেশি সরিয়ে নিচ্ছে।

    প্রাপ্ত কাগজপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বিভাগীয় প্রধান (হিসাব ও অর্থ) স. ম. আব্দুল বারিক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ জিয়াবুল হোসেন যৌথ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এফডিআর সুদ-আসলসহ ১০ কোটি টাকা নগদায়নের জন্য আবেদন দিয়েছেন। ১৫ এপ্রিল বেসিক ব্যাংকের মিরপুর শাখার ব্যবস্থাপককে ওই আবেদনপত্র দেওয়া হয়। পত্রে বেসিক ব্যাংকে বেসরকারি সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্তকে এফডিআর নগদায়নের কারণ বলে উল্লেখ করা হয়।

    শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের পর্ষদ সভায় বেসরকারি ব্যাংকে এফডিআর না রাখার সিদ্ধান্তের আলোকে নগদায়ন করা হচ্ছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

    বেসিক ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, পাঁচ কার্যদিবসে ব্যাংকটি থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বেশি আমানত তুলে নেওয়া হয়েছে। আমানত তুলে নিতে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান ব্যাংকটিকে চিঠি দিয়েছে। এতে তীব্র তারল্য সংকটে পড়েছে ব্যাংকটি। এর ফলে বেসিক ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাহিদামতো নগদ জমা (সিআরআর) ও বিধিবদ্ধ জমা (এসএলআর) রাখতে পারছে না।

    বেসিক ব্যাংক সূত্র আরও জানিয়েছে, ব্যাংকটিতে আমানত স্থিতি ছিল প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা, যা কমে এখন ১২ হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে গেছে। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসিক ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণ ছিল ১২ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণই ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা বা ৬৪ শতাংশ।

    বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সরকারের কাছে চিঠি লেখার সিদ্ধান্ত নেয় বুধবার। এরপরই চিঠি দেওয়া হয়। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, বেসিক ব্যাংক সরকারি ব্যাংক নয়।

    তবে উল্লেখ করা যেতে পারে, বেসিক ব্যাংক শতভাগ সরকারি। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র এমন বক্তব্য উত্থাপন করার পর জনমনে একধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।

    বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, সরকারি ব্যাংক বিবেচনায় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাংকটিতে টাকা রেখেছিল। ব্যাংকটির আমানতের বড় অংশ এসেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা থেকে। কিন্তু যখন বলা হলো এটি সরকারি ব্যাংক নয় এবং বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হবে, তখন সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো টাকা সরিয়ে নিতে শুরু করে।

    এমন পরিস্থিতিতে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে দুটি চিঠি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে পাঠানো হয়। এর একটিতে বলা হয়, বেসিক ব্যাংক শতভাগ সরকারি ব্যাংক। তাই বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা ঠিক হবে না। একীভূত করতে হলে সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা উচিত।

    আরেকটি চিঠিতে বলা হয়, বেসরকারি সিটি ব্যাংকের সঙ্গে বেসিক ব্যাংক একীভূত করার খবরে আমানতকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এজন্য সরকারের সহায়তা চেয়েছে ব্যাংকটি।

    চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছেও। বিষয়টি নিয়ে ব্যাংকটির একজন পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুগান্তরকে বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আমানত তুলে নিচ্ছে। এজন্যই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়।

    বিডিবিএল থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বিডিবিএলের খুলনা শাখা থেকে ২০ কোটি, মতিঝিল শাখা থেকে ১২ কোটি, ইসলামপুর শাখা থেকে ১ কোটি, শ্রীনগর শাখা থেকে ৩ কোটি, কাওরান বাজার শাখা থেকে ২৭ কোটি, ময়মনসিংহ শাখা থেকে ৫ কোটি, ওসমানীনগর শাখা থেকে ১০ কোটি, খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ৭ কোটি ও অন্যান্য ব্যক্তি পর্যায়ের আমানত তুলে নিয়েছে আরও ১৫ কোটি টাকা। সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে বিডিবিএলকে একীভূত করা হবে ঘোষণা দেওয়ার পর এসব আমানত তুলে নিয়েছে বলে ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংক মূলত পাঁচটি দুর্বল ব্যাংককে অন্য পাঁচ সবল ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার জন্য বলেছে। যদিও প্রথমদিকে এ সংখ্যা ১০টি ছিল। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিডিবিএল সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হবে। সিটি ব্যাংকের সঙ্গে বেসিক ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংক এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    ব্যাংক

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.