Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    কোটি টাকা বিনিয়োগ করেও ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা

    সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪ ২:৫০ পূর্বাহ্ণ14
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বিদেশী ক্রেতাদের শর্ত পূরণ করতে পোশাক কারখানার পরিবেশ আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার জন্য শত শত কোটি টাকার সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিয়োগ করছেন উদ্যোক্তারা। এতে দেশে পরিববেশবান্ধব দুই শতাধিক কারখানা (গ্রিন ফ্যাক্টরি) গড়ে উঠেছে। কিন্তু কিছু অসাধু মালিকের অসম প্রতিযোগিতায় এর সুফল ঘরে নিতে পারছেন না উদ্যোক্তারা। তারা এক দিকে পোশাকের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অপর দিকে দেশ হারাচ্ছে কাক্সিক্ষত বৈদেশিক মুদ্রা। এতে সামগ্রিক রফতানি আয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসম প্রতিযোগিতার কারণে দেশে পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানার সংখ্যা বড়লেও বাড়ছে না রফতানিকারক পোশাকের দাম। পরিবেশবান্ধব কারখানা তৈরি করতে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করছেন শত কোটি টাকা। তবে আন্তর্জাতিক বায়ার বা ক্রেতা দিচ্ছে না উচ্চমূল্য। এতে বিনিয়োগকারীরা বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেও সুফল তুলতে পারছে না বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

    পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক পোশাক খুচরা বিক্রেতা এবং ব্র্যান্ডের কাছ থেকে প্রিমিয়াম বা উচ্চমূল্যে পোশাক রফতানিকারকদের জন্য অধরা থেকে যাচ্ছে। যদিও বেশি দামে পোশাক রফতানির জন্য সবুজ কারখানা স্থাপন এবং পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্থা চালু করার জন্য বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করা হয়েছে।

    সংশ্লিষ্টরা বলেন, সবুজ কারখানাগুলো বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে অপচয় রোধ করে থাকে। একই সাথে অভ্যন্তরীণ পরিবেশের গুণমান, কাঁচা মাল নির্বাচন এবং পরিবেশগত বিষয়গুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

    একটি সবুজ কারখানায় বিনা বাধায় বাতাস চলাচল করতে পারে। দিনের আলো ব্যবহার, কম দূষণ এবং ক্ষতিকারক রাসায়নিক রঙ এবং ফিনিশিং-এর ক্ষেত্রে রয়েছে স্বাস্থ্যকর কাজের পরিবেশ।

    ২০ সেপ্টেম্বর দুটি তৈরী পোশাক ও একটি সুতা তৈরির কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। কারখানাগুলো হলোÑ নারায়ণগঞ্জের অনন্ত হুয়াজিং লিমিটেড, গাজীপুরের সেপাল গার্মেন্টস লিমিটেড ও চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ইউনিটেক্স স্পিনিং লিমিটেড (দ্বিতীয় ইউনিট)। এতে করে দেশে পরিবেশবান্ধব তৈরী পোশাক ও বস্ত্র কারখানার সংখ্যা বেড়ে ২২৯টিতে দাঁড়িয়েছে।

    সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কারখানা তিনটি যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জের অনন্ত হুয়াজিং ৬৩ নম্বর নিয়ে গোল্ড সনদ ও গাজীপুরের সেপাল গার্মেন্টস ৮৫ নম্বর নিয়ে লিড প্লাটিনাম সনদ অর্জন করেছে। এ ছাড়া সীতাকুণ্ডের ইউনিটেক্স স্পিনিং (দ্বিতীয় ইউনিট) ৮৩ নম্বর নিয়ে প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। তৈরী পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ গতকাল এ তথ্য জানিয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০ পরিবেশবান্ধব কারখানার ৬১টি বাংলাদেশে অবস্থিত বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

    বিজিএমইএর তথ্যে দেখা যায় তৈরী পোশাক ও বস্ত্র খাতে বর্তমানে লিড সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব কারখানা বেড়ে হয়েছে ২২৯টি। এর মধ্যে ৯১টিই লিড প্লাটিনাম সনদধারী। এ ছাড়া ১২৪টি গোল্ড, ১০টি সিলভার ও ৪টি কারখানা সার্টিফায়েড সনদ পেয়েছে। এর আগে সর্বশেষ গত ১৬ আগস্ট দুটি রফতানিমুখী তৈরী পোশাক কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পায়। কারখানাগুলো হলো আশুলিয়ার সাদাতিয়া সোয়েটার্স ও গাজীপুরের এক্সিকিউটিভ গ্রিনটেক্স লিমিটেড। এর মধ্যে সাদাতিয়া সোয়েটার্স ৯১ নম্বর নিয়ে লিড প্লাটিনাম সনদ ও এক্সিকিউটিভ গ্রিনটেক্স ৬৯ নম্বর নিয়ে লিড গোল্ড সনদ অর্জন করে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০ পরিবেশবান্ধব কারখানার ৯টিই বাংলাদেশে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি লাভ করেছে গাজীপুরের কোনাবাড়ীর এসএম সোর্সিং। দেশের অন্য শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলোর মধ্যে রয়েছে ময়মনসিংহের গ্রিন টেক্সটাইল, গাজীপুরের নিট এশিয়া ও ইন্টিগ্রা ড্রেসেস, নারায়ণগঞ্জের রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস, গাজীপুরের লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মানিকগঞ্জের তারাসিমা অ্যাপারেলস।

    দেশের প্রথম বিশ্বস্বীকৃতি পাওয়া সবুজ কারখানা প্লামি ফ্যাশনের উদ্যোক্তা ও বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক নয়া দিগন্তকে বলেন, ‘সবুজ পোশাক কারখানাগুলি ক্রেতাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে। বিদেশী বায়ার প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়মকানুন মেনে চলার ক্ষেত্রে কঠোর মনোভাব দেখিয়ে থাকে। তবে দামে বেশি দেয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ কম’।

    তিনি বলেন, সবুজ কারখানার তুলনায় সাধারণ কারখানাগুলো ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি বিদ্যুৎ এবং পানি ব্যবহার করে থাকে। সবুজ কারখানার কারণে প্লামি ফ্যাশন সবসময় ক্রেতাদের অগ্রাধিকার তালিকায় থাকে। সুবিধা হলো আমরা অর্ডার বেশি পাই। তবে দামের ক্ষেত্রে অন্যদের মতোই। অতিরিক্ত খরচ করে, কারখানাকে পরিবেশবান্ধব করে পরিবেশের অনেক লাভ হচ্ছে তা ঠিক, তবে ব্যবসায়ীদের কী লাভ। পরিবেশবান্ধব কারখানা তৈরিতে অতিরিক্ত খরচ যদি হয়ও সেই খরচটাকে ব্যবসায়ীরা দেখতে পারেন বিনিয়োগ হিসেবে। কারণ বর্তমানে পরিবেশবান্ধব কারখানায় পণ্য তৈরি হওয়া মানে বিশ্ববাজারে একধাপ এগিয়ে থাকা।

    পোশাক খাতের ক্রেতারা অর্ডার করে এই গ্রিন ফ্যাক্টরি দেখে। তিনি যেই পণ্যটি কিনছেন সে পণ্য তৈরিতে পরিবেশের বা কর্মীর কোনো ক্ষতি হয়েছে কি না এটা আন্তর্জাতিক ক্রেতারা গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেন। এগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে অনেক বড় বিষয়।

    এবিএ গ্রুপের গ্রুপ চেয়ারম্যান সাজ্জাদুর রহমান মৃধা বলেন, সবুজ কারখানগুলো প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এগিয়ে থাকে। এসব কারখানাকে অনেক নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়। তবে ক্রেতারা বেশি দাম দেয় না। কিন্তু ক্রেতারা যখন অর্ডার দিতে চায় তখন সবুজ কারখানাগুলো অগ্রাধিকার তালিকায় থাকে। তাদের কোম্পানির পাঁচটি লিড প্রত্যয়িত পোশাক কারখানা রয়েছে বলে তিনি জানান।

    ভিয়েলাটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম রেজাউল হাসানাত বলেন, পোশাক কারখানা সবুজ বা পরিবেশবান্ধব করার জন্য ক্রেতারা অতিরিক্ত কিছু দেন না। বাংলাদেশের পোশাক কারখানার কর্ম পরিবেশ নিরাপদ করতে জোরদার করতে অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্সের সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু তাও ক্রেতাদের অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের জন্য প্ররোচিত করে না। তিনি বলেন, তাদের কোম্পানির দুটি সবুজ পোশাক কারখানা রয়েছে।

    অনন্ত গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শরীফ জহির বলেন, ক্রেতারা দাম নিয়ে আলোচনার সময় সবুজ উদ্যোগের বিষয়টিও সামনে আনেন না। তবে তারা চায় যে ডেনিম জিন্সের কাপড় ধোয়ার জন্য ব্যবহৃত ৭৫ শতাংশ পানি পুনর্ব্যবহৃত করা হোক। ক্রেতারা নিয়মিত অর্ডার দেয়ার কারণে চার বছরের মধ্যে সবুজের কারখানা স্থাপনের জন্য বিনিয়োগের অর্থ উঠে আসে।

    ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) ফ্যাকাল্টি সদস্য স্থপতি নাজলি হুসেন বলেন, সবুজ কারখানার মালিকদের জন্য পরোক্ষ সুবিধা উল্লেখযোগ্য। উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেন, সরকার সবুজ পোশাক কারখানার জন্য করপোরেট কর নির্ধারণ করেছে ১০ শতাংশ, যা সবুজ নয় এমন কারখানার জন্য ১২ শতাংশ। তা ছাড়া সবুজ পোশাক কারখানার মালিকরা সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা পাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।

    এ ছাড়া সবুজ কারখানাগুলো ৩০ শতাংশ কম বিদ্যুৎ এবং পানি ব্যবহার করে, যার বাজারমূল্য বছরের শেষে বেশ উল্লেখযোগ্য হতে পারে। তিনি বলেন, একটি গ্রিন ফ্যাক্টরি বিল্ডিং তৈরি করতে মাত্র ৫ থেকে ৬ শতাংশ বেশি খরচ করতে হবে। সবুজ পোশাক কারখানার সংখ্যা বেশি হওয়ায় চীন ও ভিয়েতনাম থেকে প্রচুর কাজের অর্ডার বাংলাদেশে আসছে বলে তিনি জানান।

    ইউএসজিবিসির পূর্ব ভারত, বাংলাদেশ এবং ভিয়েতনামের আঞ্চলিক বাজার উন্নয়নের প্রধান সান্তনু দত্ত গুপ্ত বলেন, পোশাক খাতের নেতারা এবং ইউএসজিবিসি সম্প্রতি বাংলাদেশের সবুজ উদ্যোগ এবং আন্তর্জাতিক ফোরামে দামের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তবে ক্রেতারা দামের বিষয়টি নিয়ে ভাবছে বলে তিনি জানান।

    বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি হিসেবে একটি সবুজ পোশাক কারখানা তৈরি করা হয়েছে। যদিও ক্রেতারা এর জন্য বাড়তি কিছু দেন না।

    প্রাথমিকভাবে, গ্রিন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গ্রহণের জন্য খরচ কিছুটা বেশি মনে হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে, দামের আলোচনায় প্রতিযোগিতামূলক অগ্রগতি অর্জন করায় সুবিধাগুলো খরচের বিষয়টি ছাড়িয়ে যায় বলে তিনি মনে করেন। ●

    অকা/শিবা/ফর/সকাল/২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    উদ্যোক্তার ন্যায্যমূল্য বিনিয়োগ

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    বিকল্প কী ধরনের সুবিধা দেয়া যায়, সে বিষয়ে আমরা ভাবছি-বাণিজ্য সচিব

    শিল্পায়নের নতুন সুযোগ গ্রিন শিপবিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রি-শিল্প উপদেষ্টা

    প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ
    অর্ডার বাড়াতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা

    সম্ভাবনা সত্ত্বেও পিছিয়ে চামড়াশিল্প

    যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানি বেড়েছে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.