Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১৩ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৯ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    তৈরি পোশাকশিল্পে অশনিসংকেত

    জুলাই ৩, ২০২৪ ৪:৫৯ পূর্বাহ্ণ3
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    দেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পে অশনিসংকেত তাড়া করছে। একটি প্রতারক চক্র বাংলাদেশ থেকে রফতানিকৃত পণ্য সংশ্লিষ্ট বিদেশি ব্যাংকে টাকা জমা না হওয়া সত্ত্বেও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে পণ্য সরবরাহ করছে।
    পোশাক তৈরি ও রফতানিকারক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দ জানান, প্রথমে ছোট ছোট রফতানি চালানের ক্ষেত্রে এই প্রতারণা লক্ষ করা গেলেও দিন দিন তা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে চলেছে। এখনই প্রতারক চক্র কিংবা অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িতদের লাগাম টেনে না ধরলে গার্মেন্টস শিল্প খাত ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে। এর ফলে পোশাক রফতানিকারকরা যেমন ক্ষতির মুখে পড়বে, একইভাবে দেশ বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হবে।

    বিজিএমইএ চট্টগ্রাম অফিসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ১০ বছরে ২৩টি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান তাদের বিদেশি ক্রেতার কাছে পণ্য পাঠিয়েও টাকা পায়নি। এতে অনেকেই ব্যাংকের দেনার দায়ে ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। আবার অনেকে ব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট বিদেশি ক্রেতার কাছে ধরনা দিয়ে চলেছেন। আবার কেউ কেউ বিরাট অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে দেশি-বিদেশি মামলায় জড়িয়েছেন। সাধারণত বিদেশি ক্রেতা বাংলাদেশের কোনো কারখানা মালিককে সরাসরি কিংবা বায়িং হাউজের মাধ্যমে নির্দিষ্ট পরিমাণ পোশাক তৈরির জন্য এলসি কিংবা চুক্তিপত্রের মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হয়। স্থানীয় পোশাক প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব ব্যাংকে তা প্রদর্শন করে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসির মাধ্যমে দেশি বা বিদেশ থেকে কাপড়সহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য এক্সেসরিজ আমদানি করে থাকে। কারখানার মালিকের স্থানীয় ব্যাংক ঐসব কাপড়সহ অন্যান্য পণ্যের খরচ বহন করে থাকে। পণ্য প্রস্তুত হওয়ার পর বিদেশি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট নমিনি ফ্রেইট ফরোওয়ার্ডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জাহাজে পণ্য ভর্তি করে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের বন্দরে পৌঁছানো হয়। রফতানিকারক দেশীয় প্রতিষ্ঠান জাহাজে পণ্য ওঠার পর ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার থেকে প্রাপ্ত ডকুমেন্টসহ চালানের কপি তার স্থানীয় ব্যাংকে জমা দেয়। এই ব্যাংক বিদেশে ক্রেতার নির্দিষ্ট ব্যাংকে ডকুমেন্টসহ চালান পাঠিয়ে দেয়। বিদেশে নির্দিষ্ট বন্দরে পণ্য পৌঁছার পর ক্রেতা ব্যাংকে ডকুমেন্ট অনুযায়ী টাকা জমা দিয়ে বন্দর থেকে খালাস নিয়ে থাকে। ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার ও শিপিং লাইন ব্যাংকের টাকা পরিশোধের কাগজপত্র দেখে তবেই ক্রেতার কাছে পণ্য হস্তান্তরের সাধারণ নিয়ম। কিন্তু দেখা যাচ্ছে ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার ও শিপিং লাইনের অসাধু লোকজনের যোগসাজশে বিদেশি ক্রেতা ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে পণ্য খালাস নিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই ধরনের অবৈধ পন্থায় ক্রেতা কর্তৃক পণ্য খালাস নেওয়ায় অনেকেই দেউলিয়া হওয়ার উপক্রম হয়েছে বলে জানা যায়।

    সাম্প্রতিক একটি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিজিএমইএ এই ধরনের প্রতারণা ও অবৈধ কাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের ব্যাপারে নড়েচড়ে বসেছেন। চট্টগ্রামের মেলো ফ্যাশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দুটি রফতানি চালানের মাধ্যমে পাঁচটি কনটেইনার তৈরি পোশাক আমেরিকায় ক্রেতার কাছে পাঠায়। মেলো ফ্যাশন তার বিদেশি ক্রেতার নমিনি ফ্রেইট ফরোয়ার্ড ওয়াইদা ফ্রেইট ফরোয়ার্ডের স্থানীয় এজেন্ট রেজর ফ্রেইট সার্ভিস লিমিটেডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট জাহাজে পণ্য ভর্তি করে। ৩ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪৮ মার্কিন ডলারের ঐ রফতানি পণ্যের সব ডকুমেন্ট মেলো ফ্যাশন তার স্থানীয় ব্যাংকে জমা দেয়। স্থানীয় ব্যাংক যথারীতি ক্রেতার নির্দিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু দেখা যায়, ওই বিদেশি ব্যাংকের ডকুমেন্ট অনুযায়ী অর্থ পরিশোধ না করা সত্ত্বেও ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার শিপিং লাইনের যোগসাজশে ক্রেতা বন্দর থেকে পণ্য ছাড় করিয়ে নেয়। স্থানীয় রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান মেলো ফ্যাশনের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে শিপিং লাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়। অথচ রফতানি আইন অনুযায়ী কোনোভাবেই ব্যাংকে টাকা জমা না দেওয়া পর্যন্ত শিপিং লাইন কোনোভাবেই পণ্য হস্তান্তর করতে পারে না।

    এদিকে মেলো ফ্যাশনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার ও শিপিং লাইনের লাইসেন্সিং অথরিটি চট্টগ্রাম কাস্টমস হওয়ায় ইতিমধ্যে তাদের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে গত সপ্তাহে বৈঠক আয়োজন করে। বৈঠকে ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে মেলো ফ্যাশনের দাবিকৃত অর্থের ব্যাপারে সমাধানের সময় দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। মেলো ফ্যাশন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, বিজিএমইএ, ব্যাংকে অভিযোগ দিয়েছে। পুলিশের ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বিষয়টি তদন্ত করছে।

    বিজিএমইএ’র সিনিয়র সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়া এই ধরনের প্রতারণা ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের এখনই বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে। সরকারকে মূল ভূমিকা পালন করতে হবে। বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে থাকা কমার্শিয়াল সেকশনের কর্মকর্তাদের ওই সব দেশের সংশ্লিষ্টদের নিকট অভিযোগসহ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংককে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মিশনগুলোকে জানাতে হবে। অথচ বিদেশি কোনো প্রতিষ্ঠান আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো টাকা পেলে তাদের স্থানীয় দূতাবাসের মাধ্যমে চাপ দিয়ে থাকে। ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার শিপিং লাইন, বায়িং হাউস এবং ব্যাংককে ভূমিকা রাখতে হবে এবং দায়িত্ব নিতে হবে।

    বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ারডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি খায়রুল আলম সুজন বলেন, টাকা ছাড়া পণ্য খালাস নেওয়া আমরা মানতে চাই না। তবে অর্ডার নেওয়ার ক্ষেত্রে মালিকদের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ বায়িং হাউজের মাধ্যমে পাওয়া অর্ডারের ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা বেশি ঘটতে দেখা যায়। ●

    অকা/তৈপোশি/সৈই/সকাল/৩ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

     

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ভারতের বস্ত্রশিল্প – প্রতিযোগিতার সংকটে ব্যয় কাঠামো পুনর্গঠনের উদ্যোগ

    দেশে স্বর্ণের দামে বড় পতন

    ২০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মূল্য সংযোজিত রফতানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়

    প্রবাসী করদাতাদের জন্য ই-মেইলে ওটিপি নিয়ে সহজ হলো অনলাইন আয়কর রিটার্ন

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ভারতের বস্ত্রশিল্প – প্রতিযোগিতার সংকটে ব্যয় কাঠামো পুনর্গঠনের উদ্যোগ

    দ্রুত অবলোপনে ব্যাংকগুলোর আশাবাদ
    অকার্যকর ঋণ কমাতে নতুন উদ্যোগ

    দেশে স্বর্ণের দামে বড় পতন

    ১৯তম এজিএম সফলভাবে অনুষ্ঠিত
    ১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

    অজিত আইচ যমুনা লাইফের নতুন সিইও

    মোঃ আবদুল মোতালেব সিডিবিএলের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও

    রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা

    ২০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

    সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    এক টাকার নিচে শেয়ার লেনদেনে নতুন যুগে পা দিচ্ছে ডিএসই

    কাগজ ছাড়াই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এখন আরও সহজ

    সেপ্টেম্বর মাসে আর্থিক খাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের মিশ্র প্রবণতা

    দেড় বছর ধরে আইপিও খরা – স্থবির পুঁজি বাজারে আশার আলো নেই

    ডিমের দাম নির্ধারণে নেই খামারিদের ভূমিকা

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মূল্য সংযোজিত রফতানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়

    পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের একীভূতকরণে নতুন নাম ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

    প্রবাসী করদাতাদের জন্য ই-মেইলে ওটিপি নিয়ে সহজ হলো অনলাইন আয়কর রিটার্ন

    আমদানি নির্ভরতার ছায়ায় বাংলাদেশের বীজ নিরাপত্তা

    কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ডে বীমা সুরক্ষা সীমিত মাত্র ২০ লাখ টাকা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.