Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ২ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    তৈরি পোশাকশিল্পে লেগেছে নতুন রূপান্তরের ঢেউ

    জানুয়ারি ৩০, ২০২৪ ৪:৩৭ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    দীর্ঘদিন ধরে তৈরি পোশাক খাতে ক্রয়াদেশ কমে গেলেও গত তিন মাস ধরে তা বাড়তে শুরু করেছে। এতে রফতানিকারকদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রচলিত বাজারের ওপর অতি নির্ভরতাও কাটতে শুরু করেছে। রফতানিতে নতুন বাজারের হিস্যাও বাড়ছে। এতে তৈরি পোশাকশিল্পে লেগেছে নতুন এক রূপান্তরের ঢেউ। দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা রফতানিকারকদের।

    তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে ক্রয়াদেশ বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

    এই খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। এ কারণে পোশাক রফতানির অর্ডার বাড়ছে। তারা বলছেন, আগামী মাসগুলোতে আরও বেশি অর্ডার পাবেন। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে।

    বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশনের (ইউডি) সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে গত তিন মাসে রফতানি আদেশ এসেছে ৬,৭৭১টি।‌ গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬,৩৫২টি।

    এই প্রবণতা বলছে, পোশাক রফতানির অর্ডারের হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। এছাড়া নতুন বাজারের দিকে এগিয়ে চলছি। সার্বিকভাবে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের প্রতিযোগীদের তুলনায় অর্ডার পাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা ভালো অবস্থানে আছি। আগামী দিনে অর্ডার আরও বাড়তে পারে। তিনি অবশ্য লোহিত সাগরে চলমান সংকট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

    একাধিক উদ্যোক্তা বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইইউর বাজার থেকে প্রচুর পরিমাণে অর্ডার পাচ্ছে। কারণ, এই দেশগুলোর ব্র্যান্ডগুলো ২০২৩ সালের শেষে ছুটির মৌসুমে তাদের বেশিরভাগ স্টক বিক্রি করতে সক্ষম হয়েছিল।

    এদিকে ইইউর তথ্য অনুসারে, ইউরোজোনের বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার গত বছরের নভেম্বরে ছিল ২ দশমিক ৪ শতাংশ, যা অক্টোবরে ২ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে কমেছে। কিন্তু চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং চলমান মধ্যপ্রাচ্য সংকটের ফলে ডিসেম্বরে এই হার বেড়ে দাঁড়ায় ৩ দশমিক ৪ শতাংশে। যদিও এক বছর আগে এই হার ছিল ১০ দশমিক ১ শতাংশ।

    প্রসঙ্গত, তৈরি পোশাক রফতানিতে পণ্য ও বাজার বহুমুখীকরণের জন্য এক দশকের বেশি সময় ধরে চেষ্টা চালাচ্ছে এই খাতের উদ্যোক্তারা। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে বেশ কিছু কারখানা এখন ভ্যালু অ্যাডেড বা বেশি দামের বৈচিত্র্যময় তৈরি পোশাক রফতানি করছে। এদিকে নতুন বাজারের দিকেও ঝুঁকে সফলতা পেয়েছেন অনেকে। তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানির ৫৮ দশমিক ৯০ শতাংশের গন্তব্য ছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউ জোটে তখন যুক্তরাজ্যও ছিল। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে ২৮ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং কানাডায় ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ পোশাক রফতানি হতো। অর্থাৎ, রফতানি হওয়া তৈরি পোশাকের সাড়ে ৯২ শতাংশের গন্তব্য ছিল প্রচলিত বাজারগুলো। সে সময় নতুন বাজারের হিস্যা ছিল মাত্র সাড়ে ৭ শতাংশ।

    দেড় দশকের ব্যবধানে তৈরি পোশাক রফতানিতে নতুন বাজারের হিস্যা বেড়ে ১৮ দশমিক ৭২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তাতে প্রচলিত বাজারগুলোর ওপর অতি নির্ভরতা কমে আসছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বাজার হিস্যা ২৮ দশমিক ৭০ শতাংশ থেকে ১৭ দশমিক ৪৬ শতাংশে নেমেছে। একইভাবে কানাডার হিস্যা ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ থেকে কমে গত বছর ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ হয়েছে। যদিও ইইউর হিস্যা খুব একটা কমেনি, বেড়েছে যুক্তরাজ্যের হিস্যা।

    রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মতে, চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট সত্ত্বেও বাংলাদেশের পোশাক খাত তার রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৭২ শতাংশ ধরে রাখতে পেরেছে এবং চলতি অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ের মধ্যে ২৩ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে।

    প্রসঙ্গত, গত দেড় দশকে রানা প্লাজা ধস ও করোনা মহামারির চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও তৈরি পোশাক রফতানি বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। ২০০৯ সালে তৈরি পোশাকের রফতানি ছিল ১ হাজার ১৮৯ কোটি ডলার। বিদায়ী ২০২৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৭৩৯ কোটি ডলার।

    বিদায়ী বছরে ইইউতে ২ হাজার ৩৩৮, যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৭, যুক্তরাজ্যে ৫৩৪, কানাডায় ১৫১ এবং নতুন বাজারে ৮৮৭ কোটি ডলারের পোশাক রফতানি হয়। অর্থাৎ একসময় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও বর্তমানে বাজারটি থেকে এগিয়ে গেছে নতুন বাজার। শুধু তা-ই নয়, প্রবৃদ্ধিও অন্য যেকোনও বাজারের চেয়ে ভালো।

    ২০২৩ সালে নতুন বাজারে তৈরি পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয় সাড়ে ২০ শতাংশ। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি কমে ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশের মতো। অন্যদিকে ইইউতে দেড় শতাংশ, কানাডায় ১ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ ও যুক্তরাজ্যে ১২ দশমিক ৪৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

    ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, নতুন বাজারে বড় চমক জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। দীর্ঘদিন ধরে জাপানের বাজারে এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলারের ওপরে তৈরি পোশাক রফতানি হচ্ছে। গত বছর এই বাজারে পোশাক রফতানির পরিমাণ ছিল ১৬৮ কোটি ডলার। অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অথচ এই বাজারে ২০০৯ সালে রফতানি ছিল ১১ কোটি ডলার। এর মানে, জাপানে গত ১৫ বছরে রফতানি বেড়েছে ১৫ গুণ।

    বিদায়ী বছরে অস্ট্রেলিয়ায়ও তৈরি পোশাক রফতানি এক বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করেছে বাংলাদেশ। ২০০৯ সালে এই বাজারে পোশাক রফতানি হয়েছিল ৭ কোটি ডলারের। গত বছর সেটি ১২৮ কোটি ডলার হয়েছে। গত বছর অস্ট্রেলিয়ায় পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয় ৩৮ শতাংশ।

    এদিকে ভারতের বাজারেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ২০০৯ সালে বাজারটিতে পোশাক রফতানি হয়েছিল ৮০ লাখ ডলারের। ১০ বছরের ব্যবধানে ২০১৯ সালে সেই রফতানি বেড়ে ৫১ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। এরপরের বছর করোনার কারণে রফতানি কমে। গত দুই বছর দেশটিতে পোশাক রফতানি ছিল যথাক্রমে ৯০ ও ৯২ কোটি ডলার। বিদায়ী বছরে এই বাজারে প্রবৃদ্ধি হয় ২ দশমিক ২০ শতাংশ।

    অকা/তৈপোশি/সকাল/৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    তৈরি পোশাকশিল্পে লেগেছে নতুন রূপান্তরের ঢেউ

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    নতুন শুল্ক ও দুর্বল চাহিদার চাপ বাড়ছে
    যুক্তরাষ্ট্রে আরএমজি রফতানির মন্থরতা

    ইইউর ডিজিটাল প্রোডাক্ট পাসপোর্টে নতুন চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশের পোশাক খাত

    ভারতের বস্ত্রশিল্প – প্রতিযোগিতার সংকটে ব্যয় কাঠামো পুনর্গঠনের উদ্যোগ

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    লোকসান ও সংকটে শেয়ার বাজারে ৫৭ কোম্পানির শূন্য ডিভিডেন্ড

    রমজানকেন্দ্রিক আমদানি চাপে বাণিজ্য ঘাটতি ৭.৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.