Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    দেশের আবাসন খাতে যেভাবে প্রবৃদ্ধি আনছেন বিদেশি ক্রেতারা

    আগস্ট ১৩, ২০২৩ ৫:১৮ পূর্বাহ্ণUpdated:আগস্ট ১৩, ২০২৩ ৫:১৮ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বাংলাদেশে কার্যক্রম চালানো বিভিন্ন বিদেশি ব্যক্তি ও সংস্থাসমূহ ২০২২ সালে ২১৬টি আবাসিক ফ্ল্যাট কিনতে প্রায় ৩২১ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। এতে চাপের মধ্যে থাকা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে।

    ২০১৩ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে দুই হাজার ৫৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে এ ধরনের দুই হাজার ৪৮৬টি ফ্ল্যাট কিনেছেন বিদেশিরা। দেশে অবস্থানকারী বিদেশি নাগরিকদের এ ক্রয়প্রবণতাকে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরা এ খাতের প্রবৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদায়ক হিসেবে স্বাগত জানাচ্ছেন।

    আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অভ বাংলাদেশ (রিহ্যাব)-এর সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন বলেন, নিয়ম অনুযায়ী বিদেশি সংস্থাগুলোকে বাংলাদেশে আবাসিক সম্পত্তি কিনতে ডলারে অর্থ পরিশোধ করতে হয় যা সরাসরি এ খাত এবং অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।

    শান্ত হোল্ডিংস-এর সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার শিহাব আহমেদের মতে, যেসব বিদেশি নাগরিকদেরকে কাজ বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় থাকতে হয়, তারা সাধারণত ফ্ল্যাট কেনেন।

    এছাড়া বহুজাতিক কোম্পানিগুলো তাদের প্রবাসী কর্মীদের আবাসনের জন্য অ্যাপার্টমেন্ট কিনে থাকে।

    শিহাব জানান, বিদেশিরা বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন না সাধারণত। 'বরং তারা মাঝামাঝি দামের অ্যাপার্টমেন্ট পছন্দ করেন যাতে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় পুনরায় সহজে বিক্রি করতে পারেন।'

    তিনি আরও বলেন, 'কেবল অল্পকিছু বহুজাতিক কোম্পানি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছে।'

    কারা কিনছেন ফ্ল্যাট?

    নিবন্ধন অধিদপ্তরের অনানুষ্ঠানিক তথ্য অনুসারে, ১০ বছরে (২০১৩–২০২২) বিক্রি হওয়া দুই হাজার ৪৮৬টি ফ্ল্যাটের মধ্যে বিদেশি নাগরিকেরা এক হাজার ৩০৪টি এবং বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানি এক হাজার ১৮২টি ফ্ল্যাট কিনেছে।

    গত বছর বিদেশিদের কাছে বিক্রি হওয়া ২১৬টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ১০৪টির অবস্থান রাজধানীর গুলশান, বনানী, বাড্ডা, উত্তরা ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বাকিগুলো বিক্রি হয়েছে রাজধানীর অন্যান্য এলাকায় এবং দেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চলে।

    এর মধ্যে চীনা নাগরিক ও কোম্পানি ৫৪টি, ভারতীয়রা ৪৭টি, কোরিয়ানরা ১৭টি, রাশিয়ানরা ১১টি, জাপানিরা ৮টি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিকেরা ১৩টি এবং সৌদিরা ৯টি ফ্ল্যাট কিনেছেন। বাকি ফ্ল্যাটগুলো কিনেছেন ১২টি দেশের নাগরিক এবং কোম্পানিসমূহ।

    ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানীর উত্তর বাড্ডায় ঝিলিক হাউজিংয়ের দুটি রেডি ফ্ল্যাট কেনেন দুই চীনা নাগরিক। ৯০০ বর্গফুটের অ্যাপার্টমেন্টগুলোর প্রতিটির দাম পড়ে ৮৫ লাখ টাকা।

    ঝিলিক হাউজিং-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসিবুর রহমান বলেন, দুই চীনা নাগরিক বাংলাদেশে একটি চীনা কোম্পানিতে নিযুক্ত আছেন এবং কোম্পানিটিতে তাদের চাকরির চুক্তি রয়েছে ২০৩০ সাল পর্যন্ত।

    'ফ্ল্যাট কেনার আগে দুজনেই তাদের কোম্পানির সহায়তায় বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিলেন। এরপর আইন অনুযায়ী ক্রয়চুক্তির নিবন্ধন করা হয়।'

    ফ্ল্যাট কেনার নিয়ম

    নিবন্ধন অধিদপ্তরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিদেশি ব্যক্তিদের বাংলাদেশে জমি বা বাড়ি কেনার ক্ষেত্রে আগে নিষেধাজ্ঞা ছিল।

    তবে সরকার ১৯৯৬ সালে বিদেশিদের কেবল ফ্ল্যাট কেনার অনুমতি দেয়, তিনি বলেন।

    ফ্ল্যাট কেনার জন্য এসব বিদেশিদেরকে বিডা, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং নিবন্ধন অধিদপ্তরের অনুমতিও নিতে হয়।

    'বহুজাতিক বা বিদেশি কোম্পানিগুলো যখন বাংলাদেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি পায়, তখন তারা কোম্পানির নামে জমি ও বাড়িসহ সম্পত্তি কেনার অধিকারী হয়,' ওই কর্মকর্তা বলেন।

    তিনি ব্যাখ্যা করেন, আইনি স্বীকৃতির কল্যাণে একবার কোনো কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া হলে, এটি বাংলাদেশের একজন নাগরিকের মতো সমান অধিকার ভোগ করার অধিকার পায়। তবে কোম্পানিগুলোকে বিডা থেকেও অনুমতি নিতে হয়।

    কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কেসি বলেন, বিডা'র নিয়ম অনুযায়ী বিদেশি নাগরিক বা কোম্পানির রাজউক ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) মতো কোনো সরকারি সংস্থার কোনো প্রকল্পে আবাসিক সম্পত্তি কেনার সুযোগ নেই।

    রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন বলেন, বিডা থেকে অনুমোদন পাওয়া ও নিবন্ধন প্রক্রিয়া জটিল — এর জন্য বিদেশি নাগরিকদের তাদের আয়ের উৎস, অর্থ সরবরাহের মাধ্যম ও নমিনিসহ বিভিন্ন নথির প্রয়োজন হয়।

    ফলে অনেক বিদেশি নাগরিকের অ্যাপার্টমেন্ট কেনার আগ্রহ থাকলেও তারা তা কিনছেন না জানিয়ে তিনি বলেন, 'এ প্রকিয়াগুলোকে সহজ করলে বাংলাদেশে অনেক বিদেশি অ্যাপার্টমেন্ট কেনায় বিনিয়োগে আকৃষ্ট হবেন।'

    তিনি উল্লেখ করেন, অনেক দেশেই বিদেশিদের জন্য বাড়ি কেনা সহজ করা হয়েছে। ফলে সেসব দেশের সরকার আবাসন খাত থেকে একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব পায় যা দেশগুলোর জিডিপিতেও অবদান রাখে।

    অকা/আখা/সকাল, ১৩ আগস্ট, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    দেশের আবাসন খাতে যেভাবে প্রবৃদ্ধি আনছেন বিদেশি ক্রেতারা

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ৩৫ শতাংশ কমে গেছে ফ্ল্যাট বিক্রি ও বুকিং

    সঙ্কটে দেশের আবাসন খাত

    সংকটে দেশের আবাসন খাত

    রেজিষ্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করার সুবিধা দেয়ার দাবি রিহ্যাবের

    অর্থনৈতিক মন্দায়ও প্রবৃদ্ধি দেখছে দেশের আবাসন খাত

    দাবদাহের নির্মাণ কাজের গতি কমেছে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.