Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয়

    নভেম্বর ১৪, ২০২৪ ১:৩৬ অপরাহ্ণ15
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ ডেস্ক ●
    হোয়াইট হাউসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফিরে আসা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয় সৃষ্টি করেছে। ট্রাম্প প্রশাসন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ন্ত্রণে কী ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। ফেডারেল রিজার্ভ ট্রাম্পের অধীন কীভাবে পরিচালিত হবে; বরং এটি চালু থাকবে কি না, তা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে।

    ডোনাল্ড ট্রাম্প এ বিষয়ে সরাসরি ফেড বিলুপ্ত করার সমর্থনে বক্তব্য দেননি। তবে নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালায় পরিবর্তনের পে কথা বলেছেন, যে বিষয় নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। ট্রাম্পের মতে, ফেডের নিয়মাবলি পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্য কার্যকর হতে পারে। তবে সরাসরি ফেড বিলুপ্তির সমর্থনে তার আনুষ্ঠানিক অবস্থান জানা যায়নি।

    এ েেত্র ইলন মাস্কের সাম্প্রতিক প্রতিক্রিয়ায় ফেড বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কী অবস্থান হতে পারে, তার ইঙ্গিত আছে। মাস্ক ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান সমর্থক এবং তার প্রশাসনের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। রিপাবলিকান সিনেটর মাইক লি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি ফেডারেল রিজার্ভ বিলুপ্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন। মাস্ক এই পোস্ট শেয়ার করার সময় ‘১০০’ ইমোজি যোগ করেন, সাধারণত কোনো মতের প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করতে এটি ব্যবহৃত হয়।

    বিষয়টি হচ্ছে, সিনেটর মাইক লি কী বলেছেন। এক্সের সেই পোস্টে তিনি বলেন, নির্বাহী বিভাগ প্রেসিডেন্টের অধীন থাকা উচিত। তার এই পোস্টের কয়েক ঘণ্টা পর ফেড চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প তাকে পদত্যাগ করতে বললেও তিনি পদত্যাগ করবেন না। মাইক লি মনে করেন, ফেডারেল রিজার্ভ এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যা মার্কিন সংবিধানের নির্দেশনা থেকে সরে এসেছে। ফেডকে বিলুপ্ত করার এটি আরেকটি কারণ এই মর্মে তিনি এন্ড দ্য ফেড শীর্ষক হ্যাশট্যাগও দিয়েছেন।

    এ বিষয়ে ট্রাম্পের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে ট্রাম্প-ভ্যান্স জুটির উত্তরণকালীন মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট সিএনএনকে জানান, কোনো নীতিকে আনুষ্ঠানিক বলে বিবেচনা করা উচিত কেবল তখনই, যখন তা সরাসরি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের তরফ থেকে জানানো হবে।

    ফেডারেল রিজার্ভ বিলুপ্ত করার দাবি নতুন কিছু নয়। সাবেক কংগ্রেসম্যান রন পল ২০০৯ সালে ‘এন্ড দ্য ফেড’ শীর্ষক বই প্রকাশ করেন; যিনি একবার লিবারটেরিয়ান এবং দুবার রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। তিনি ফেডারেল রিজার্ভের স্বাধীনতা ও কার্যপ্রণালির সমালোচনা করে সংস্থাটি বিলুপ্তির পে মত দেন।

    এরপর চলতি বছরের জুন মাসে কেনটাকির রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান থমাস ম্যাসি ও সিনেটর মাইক লি ফেডারেল রিজার্ভ বিলুপ্ত করে সংস্থাটির দায়িত্ব অর্থ মন্ত্রণালয়ের (ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট) কাছে হস্তান্তর করার ল্েয বিল উত্থাপন করেন।

    তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত ফেড বিলুপ্ত করার দাবির পে জনসমে কিছু বলেননি। যদিও নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যবিধি পরিবর্তনের কথা বলেছেন, যে কথা শুনে অনেক অর্থনীতিবিদ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

    যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বিপুল ভোটে পুনরায় নির্বাচিত করেছেন। এ বিজয়ের বলে বলীয়ান হয়ে নির্বাচনী প্রচারের সময় তিনি যেসব অঙ্গীকার করেছেন, সেগুলো বাস্তবায়নের রায় পেয়েছেন। সিএনএনকে পাঠানো এক ই-মেইল বার্তায় লিয়াভিট এসব কথা বলেছেন। ট্রাম্পের অঙ্গীকারগুলোর মধ্যে একটি হলো সুদহার অনেকটা কমিয়ে আনা আগস্ট মাসে জাতীয় কৃষ্ণাঙ্গ সাংবাদিকদের বার্ষিক সম্মেলনে ট্রাম্প এ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যদিও সুদহার নির্ধারণে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের প্রত্য প্রভাব নেই।

    ৭০ বছরের বেশি সময় ধরে ফেডারেল রিজার্ভ কংগ্রেসের অঙ্গীকারের আলোকে মূল্যস্ফীতির স্থিতিশীলতা এবং সর্বাধিক কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সময়ে কংগ্রেস ফেডের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে। তারা যেন রাজনৈতিক হস্তপে ছাড়া সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তা নিশ্চিত করেছে।

    এ স্বাধীনতায় বলীয়ান হয়ে ফেড কর্মকর্তারা জনমতের তোয়াক্কা না করে সুদহার নির্ধারণ করতে পেরেছেন, যদিও দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনীতির স্বার্থের কথা ভেবেই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেমন কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদহার কমানোর দাবি উপো করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার দুই দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রেখেছে। দুই মাস আগে তারা অবশেষে সুদের হার কমিয়েছে- মূল্যস্ফীতির হার ফেডের ল্যমাত্রা ২ শতাংশ ল্যমাত্রার কাছাকাছি চলে এসেছে।

    প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প ফেড চেয়ার জেরোম পাওয়েলকে অপসারণ বা পদাবনতি করার হুমকি দিয়েছিলেন। ট্রাম্পের অভিযোগ, ফেডের সুদহার অনেক বেশি।

    ফেডের স্বাধীনতায় হাত দেওয়ার আইনি এখতিয়ার ট্রাম্পের আছে কি না বা ফেডের কোনো কর্মকর্তাকে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে অপসারণ করার অধিকার আছে কি না, তা পরিষ্কার নয়। গত সপ্তাহে ফেডের দুই দিনের অর্থনীতিবিষয়ক নীতিসভার পর এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পাওয়েল বলেন, আইনগতভাবে তা করার অনুমোদন নেই।

    যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে শুধু ‘কারণ’ থাকলে অপসারণ করা যেতে পারে, ফেডারেল রিজার্ভের আইনে যা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। যে কারণে অপসারণ করা যাবে, সে সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা না থাকলেও শুধু প্রেসিডেন্টের সঙ্গে নীতিগত অমিলের কারণে ফেড চেয়ারম্যানকে অপসারণ করা যেত পারে, এটা মনে করার যৌক্তিক কারণ নেই।

    ফেড এ অবস্থান বজায় রাখতে পারবে কি না, তা পরীা করার সুযোগ পেতে পেতে সম্ভবত ২০২৫ সালে হবে। প্রতিনিধি পরিষদের মতার ভারসাম্য এখনো নির্ধারিত হয়নি, সিনেটের নিয়ন্ত্রণ রিপাবলিকানদের হাতে। সুপ্রিম কোর্টের নয়জন বিচারকের মধ্যে ছয়জনকে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টরা নিয়োগ দিয়েছেন এবং তাদের মধ্যে অর্ধেককেই ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে নিয়োগ দিয়েছেন।

    শীর্ষ আদালতে ফেডকে চ্যালেঞ্জ করে কেউ এই যুদ্ধে বিজয়ী হবেন- এ প্রত্যাশা করা যায় না। সুপ্রিম কোর্ট এ বছর ৭-২ ভোটে রায় দিয়েছেন, কনজ্যুমার ফিন্যান্সিয়াল প্রটেকশন ব্যুরো বর্তমান কাঠামোয় কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে, যদিও অনেক রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা এটিকে সংবিধানবিরোধী হিসেবে যুক্তি দিয়েছেন।

    এ ছাড়া অক্টোবর মাসে সুপ্রিম কোর্ট একটি মামলায় শুনানি করতে অস্বীকৃতি জানান। মামলার আরজিতে স্বাধীন কনজ্যুমার প্রোডাক্ট সেফটি কমিশন ভেঙে দেওয়ার হুমকি ছিল। ফেডের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের মতো কনজ্যুমার প্রোডাক্ট সেফটি কমিশনের সদস্যদেরও শুধু ‘কারণ’ থাকলে অপসারণ করা যেতে পারে; এই অপসারণের মতা কেবল প্রেসিডেন্টের। ●

    অকা/বিঅ/ফর/সন্ধ্যা/১৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বীমা শ্রমশক্তি ও মানবসম্পদের উন্নয়নে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে

    যেভাবে হলো উত্থান
    ভারতের সর্বকনিষ্ঠ শতকোটিপতি

    নন-লাইফ বীমা খাতে আয়ের রেকর্ড জাপানে

    ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা ভারতের

    প্রাকৃতিক দুর্যোগে বীমার সীমিত সুরক্ষা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.