Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    সোমবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বাড়ছে মৌচাষ, রয়েছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা

    আগস্ট ২২, ২০২৫ ৫:৩০ অপরাহ্ণ7
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    ২০১২-২০১৩ সাল থেকে জেলার রোয়াংছড়ি তেতুলিয়া পাড়ায় প্রথম ১৫ জন উদ্যোক্তার মাধ্যমে মৌচাষ শুরু হয়। বর্তমানে রুমা, থানচি, লামা, আলীকদম, নাই্যংছড়ি ও সদর উপজেলাসহ ৭ উপজেলাতেই মৌচাষ করা হচ্ছে।

    বান্দরবানে প্রাকৃতিক উপায়ে মৌচাষে আগ্রহ বাড়ছে। উৎপাদন ব্যয় ও স্বল্প পরিশ্রমে এই চাষে সফলতা পাওয়ায় এবং বাড়তি আয়ের আশায় অনেকেই এখন ঝুঁকছেন প্রাকৃতিক উপায়ে মৌচাষে।

    মৌচাষীরা জানান, পরীক্ষামূলক মৌচাষ শুরু করার পর থেকে সফলতা পাচ্ছেন তারা। প্রধান আয়ের পাশাপাশি মৌচাষ থেকে প্রাপ্ত অর্থ সাংসারিক ব্যয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। একজন চাষী যদি অন্তত ৫টি বাক্সে মৌচাষ করেন, তাহলে তার প্রধান আয়কেও ছাড়িয়ে যাবে। উৎপাদিত বিশুদ্ধ মধুর ব্যাপক চাহিদা ও বিক্রয় নিশ্চয়তা থাকায় এই খাতটি থেকে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত সরকারি সহায়তা পেলে এই খাতে বৈপ্লবিক সফলতা অর্জন করা সম্ভব হবে বলে প্রত্যাশা করেন তারা।

    বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাছা ইউপির তেতুলিয়া পাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, পাড়াটির ৯০ শতাংশ বাসিন্দাদের বাড়ির আঙ্গিনায় রয়েছে অন্তত ৬০টির বেশি মৌ বাক্স। ২ মাস অন্তর প্রতি বাক্স থেকে ২-৩ কেজি মধু সংগ্রহ করা হয়। আর এই মধু সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও ভেজাল মুক্ত হওয়ায় স্থানীয় বাজারে বেশ চাহিদাও রয়েছে।

    প্রতি কেজি ১ হাজার ৮০০ থেকে ২ হাজার টাকা দরে বাড়ি থেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। ফলে বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের মাধ্যমে ভাগ্য উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছেন পাড়াটির বাসিন্দারা।

    মৌচাষে পাড়ার প্রথম উদ্যোক্তা আলী আহম্মেদ জানান, ২০১২ সালে ১৫টি বাক্স দিয়ে তেতুলিয়া পাড়ায় প্রথম মৌচাষ শুরু করেন তিনি। প্রতি দুই মাসে এক একটি বাক্স থেকে যখন ২ থেকে ৩ কেজি মধু সংগ্রহ করা যাচ্ছিল। তখন পাড়ার অন্যরাও এই চাষে উদ্বুদ্ধ হন। বর্তমানে পাড়ার অধিকাংশ বাসিন্দারা এই মৌচাষে যুক্ত হয়েছেন। ফলে প্রধান আয়ের পাশাপাশি বাড়তি আয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছেন সবাই। সরকারি সহায়তা পেলে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা সম্ভব হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

    তেতুলিয়া পাড়ার প্রধান ক্যানুমং মারমা কারবারি জানান, ২০১২ সালে ইক্ষু বোর্ডের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণ নেয়ার পর প্রাথমিকভাবে মৌচাষ শুরু করেন তিনি। এখন পাড়ার অনেকেই এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাড়তি আয় করছেন।

    উসা মং জানান, মৌচাষ করে বেশ লাভবান হয়েছেন তিনি। মধু সংগ্র করা আছে শুনলেই ক্রেতারা ভিড় জমান তাদের পাড়াতে।জঙ্গল থেকে যারা সংগ্রহ করে তারা অধিকাংশ সময় মোমযুক্ত বা অতি লাভের আশায় ভেজাল মধু বিক্রি করে থাকেন। তবে তাদের মধু গ্রাহকের সামনেই সংগ্রহ করে দেওয়া হয়। ফলে এতে ভেজাল মেশানোর কোনো সুযোই নেই। তাই তাদের মধুর চাহিদা অনেক বেশি।

    নারী মৌচাষী ম্যালাপ্রু মারমা বলেন, ‘বাক্স তৈরি ও রানি মৌমাছি সংগ্রহের পর এই মৌচাষের জন্য প্রতিদিন আলাদাভাবে সময় দেয়ার প্রয়োজন হয় না। বাড়ির আঙ্গিনায় করা মৌচাষ থেকে উপার্জন করা টাকা ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচসহ সাংসারিক ব্যয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। সরকারি সহায়তা পেলে বাণিজ্যিকভাবে মৌচাষ করে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব বলে জানান তিনি।

    মৌমাছিরা সাধারণত বাসা থেকে এক কিলোমিটার দূরত্ব থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকে। ফলে বান্দরবান জেলায় শুধু রানি মৌমাছি সংগ্রহের মাধ্যমে সহজেই প্রাকৃতিক উপায়ে মৌচাষ করা যায়। এর আগে মৌচাষে উৎসাহী ১৫০ জনকে প্রশিণ ও বাক্স বিতরণ করা হয়েছিল। ●

    অকা/কৃষি/ফর/বিকাল/২২ আগস্ট, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    টেকসই কৃষিই হতে পারে অর্থনীতির ভবিষ্যৎ

    জাতির খাদ্যনিরাপত্তা ও অর্থনীতির মেরুদণ্ড কৃষি-গভর্নর

    দুই দেশ থেকে সার আমদানি করবে সরকার

    গাছ প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে

    পাঁচ দিনব্যাপী মধু মেলা শুরু

    দেশের অর্থনীতিতে লাগছে বদলের হাওয়া

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.