Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা উন্নয়নে কাজ করছে বাংলাদেশ

    জুলাই ৪, ২০২৪ ২:২৮ অপরাহ্ণ12
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন বেইজিং সফরে বৈদেশিক মুদ্রা সংকট নিরসনে চীনের সহায়তা চেয়েছে। এই প্রস্তাবে সফলতা আসতে পারে বলে আশাবাদী চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। এছাড়া দুই দেশের ভবিষ্যত সম্পর্ক, বাংলাদেশের দণিাঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহায়তা, তিস্তা নদী প্রকল্প, ভূ-রাজনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে সাংবাদিকদের সঙ্গে খোলামেলা আলাপ করেছেন রাষ্ট্রদূত।

    ৪ জুন জাতীয় প্রেস কাবে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ডিক্যাব টকে’ এসব কথা বলেন তিনি। ৮ থেকে ১১ জুলাই চীনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেন দেশটির রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এই সফর অবশ্যই দ্বিপীয় সম্পর্ক ও সহযোগিতার বিভিন্ন নতুন উদ্দীপনা জোগাবে। চীন ও বাংলাদেশের কৌশলগত সম্পর্কে নতুন কিছু অর্জনে সহায়ক হবে ও সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।’

    বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, বাংলাদেশ থেকে কৃষিপণ্য আমদানি, মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল নিয়ে আলোচনা শুরু, আর্থিক খাতে সহযোগিতা, ডিজিটাল অর্থনীতি, শিা ও মিডিয়া সহযোগিতা, মানুষে মানুষে যোগাযোগ এবারের সফরে গুরুত্ব পাবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, ‘দ্বিপীয় সহযোগিতায় শুধু দুই দেশের মানুষের উপকারই হবে না, এর মাধ্যমে এই অঞ্চল এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উপকৃত হবে। এটি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তি, স্থিতিশীলতা, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য সহায়ক হবে। দুটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ– বাংলাদেশ ও চীন একসঙ্গে কাজ করছে, এই বার্তাটি সবার কাছে পৌঁছাবে।’

    রাষ্ট্রদূত জানান, ‘বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে। এটি আমাদের দুই পরে জন্য নতুন বিষয়। এ ধরনের সহযোগিতা এর আগে আমরা করিনি। কিন্তু চীন এ বিষয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী এবং আলোচনা চলছে। বাংলাদেশের অনুরোধ রা করতে চীনের পে যতটুকু সম্ভব, ততটুকু দেশটি করবে। আমি আশা করি এ বিষয়ে আমরা সাফল্য অর্জন করতে পারবো।’

    এছাড়া বাংলাদেশের দণিাঞ্চল উন্নয়নের প্রস্তাবে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে চীন এবং এ বিষয়ে কাজ করতে আগ্রহী তারা।

    সফরে শুধু চুক্তি বা অন্যান্য বিষয়ে নজর না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করবো। বাংলাদেশের উন্নয়ন, বিশেষ করে দণিাঞ্চলের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হবে।’

    তিনি বলেন, ‘দণিাঞ্চলের উন্নয়ন নিয়ে বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে। প্রকৃতপে প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা) সঙ্গে আমার প্রথম সৌজন্য সাাতের সময়ে তিনি বলেছিলেন, দণিবঙ্গের উন্নতির জন্য চীন বড় ভূমিকা রাখতে পারে, কারণ এখন পদ্মা ব্রিজ তৈরি হয়ে গেছে।’

    আমি বলতে পারি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নে আরও বড় আকারে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য এটি চীনের জন্য একটি বড় সুযোগ। এই প্রস্তাবে চীন কার্যকর এবং সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে। এটি অল্প কিছু দিন আগে জানানো হয়েছে। এটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দুই পরে মধ্যে আরও আলোচনা দরকার এবং চীন এখানে কীভাবে সাহায্য করতে পারে, সেটি ঠিক করা প্রয়োজন। আমাদের একটি পরিকল্পনা দরকার, যেখানে চীন কীভাবে অবদান রাখতে পারে, সেটি ঠিক করার। আমার আশা হচ্ছে আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে আমরা বড় ধরনের কিছু উন্নয়ন দেখতে পাবো।

    তিস্তা বাংলাদেশের নদী। এই নদী নিয়ে যেকোনও ধরনের প্রকল্পের বিষয়ে বাংলাদেশ সিদ্ধান্ত নেবে এবং চীন সেটি সম্মান করবে, মন্তব্য করেন রাষ্ট্রদূত।

    বাংলাদেশের প্রস্তাবে তিস্তা নদী নিয়ে চীন আগ্রহ দেখিয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তিস্তা পুনরুদ্ধার প্রকল্প নিয়ে আমরা একটি প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এটি আমাদের প্রস্তাব এবং এই প্রস্তাব বাংলাদেশ রাখবে কিনা সেটি দেশটির নিজস্ব সিদ্ধান্ত। আমরা বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের জন্য অপো করছি।’

    তিনি বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের ১ কোটি ৩০ লাখ লোকের উপকারের জন্য এটি যত দ্রুত শুরু হয়, তত ভালো। বাংলাদেশ চাইলে আমরা সাহায্য করতে প্রস্তুত আছি।’

    তিস্তা প্রকল্পে একসঙ্গে ভারত ও চীনের কাজ করার প্রস্তাব করা হলে বেইজিংয়ের প্রতিক্রিয়া কী হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা যেকোনও বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত।’

    চীনের একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ হচ্ছে গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ এবং ঢাকা এটিতে যুক্ত হলে খুশি হবে বেইজিং। এই তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি সবার জন্য, বিশেষ করে গ্লোবাল সাউথের জন্য উন্নয়নের একটি পথ। ৮০টিরও বেশি দেশ এই উদ্যোগে আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা চাই বাংলাদেশ জিডিআইতে যোগ দিক। আমরা যেকোনও সময়ে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়াকে স্বাগত জানাবো।’

    তিনি বলেন, বাংলাদেশ অনেক উন্নতি করেছে। আশা করা হচ্ছে আগামী পাঁচ বছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ছয় শতাংশ। এটি যদি সত্যি হয় তবে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় হবে চার হাজার ডলারের বেশি।

    আন্তর্জাতিক েেত্র বাংলাদেশের অনেক অবদান আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ কাজ করছে।’

    ইউক্রেন বা মধ্যপ্রাচ্য সংকট নিয়ে বাংলাদেশ ও চীনের অবস্থান একই ধরনের এবং উভয়প চায় বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা, জানান তিনি।

    বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে বৈরিতা নয় এবং এর ফলে দেশটি অন্যান্য দেশের প্রভাবমুক্ত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বৃহত শক্তির দ্বন্দ্বে অনেক দেশ প নিয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশ এখনও স্বাধীন অবস্থান বজায় রেখেছে।’

    ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে দুই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘একটি হচ্ছে ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশন, যেটি বাংলাদেশ ঘোষণা করেছে। সেখানে বাংলাদেশ বলেছে উন্মুক্ত, স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ইন্দো-প্যাসিফিক। অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ একই ধরনের মনোভাব প্রকাশ করে এবং এটি চীন সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করে।’

    কিন্তু আরেক ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আছে, যেটি কিছু পশ্চিমা দেশ অনুসরণ করে এবং সেটি হচ্ছে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল। আমরা দেখছি তারা জোট তৈরি করতে চাইছে এবং দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে। তারা ছোট দেশগুলোকে একটি প নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, এটি স্নায়ুযুদ্ধ আবার ফিরে আসার মানসিকতা বলে তিনি জানান।

    তিনি জানান, এই ধরনের মনোভাব আমাদের পরিহার করা দরকার। আমাদের অস্ত্র প্রতিযোগিতা বা বৃহত শক্তির দরকার নেই। আমাদের দরকার শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন। ●

    অকা/বাণিজ্য/ফর/রাত/৪ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    বাংলাদেশ-চীন

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.