Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    মানসম্পন্ন চা উৎপাদন হলে রফতানি বাড়বে

    আগস্ট ১৭, ২০২৪ ১:৩৭ পূর্বাহ্ণ13
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বাংলাদেশের চা খাত দেড় দশক আগেও ছিল রফতানিনির্ভর। ক্রমবর্ধমান চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন কমতে থাকায় আমদানিনির্ভর হয়েছে অর্থকরী এ খাত। তবে আশার কথা হচ্ছে, রফতানি স্থবিরতা কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বিগত ছয় বছরের (উৎপাদন মৌসুম) মধ্যে সর্বোচ্চ চা রফতানি করেছে দেশীয় কোম্পানি ও বাগান মালিকরা।

    জানা যায়, ২০০৭-০৮ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে বিশ্ব বাজারে চা রফতানি হয়েছিল ১ কোটি ৭ লাখ ৯৮ হাজার কেজি। এরপর থেকে রফতানি কমতে কমতে তলানিতে এসে ঠেকে। ২০১৫-১৬ মৌসুমে রফতানি নেমে আসে মাত্র ৪ লাখ ৭৬ হাজার কেজিতে। তবে ফের ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে চা খাত। ২০২৩-২৪ উৎপাদন মৌসুমে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে চা রফতানি হয়েছে ১৮ লাখ ৪ হাজার কেজি। মৌসুমের বাকি মাসগুলোয় এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে এক দশকের সর্বোচ্চ চা রফতানির রেকর্ড করবে অর্থকরী এ খাত।

    সাধারণত চা উৎপাদন ও নিলামের মৌসুম ধরা হয় প্রতি বছরের এপ্রিল থেকে। জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে চা বাগানের বার্ষিক পরিচর্যা ও গ্রীষ্মকালীন তাপপ্রবাহের কারণে উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ থাকে। তবে মার্চের মাঝামাঝি থেকে নতুন করে চা উৎপাদন শুরু করে বাগানগুলো। মার্চের শেষার্ধে কিংবা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে নিলাম ও চা বিপণন শুরু হয়। এ হিসাবে গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত রফতানি হওয়া চা বিগত ছয় মৌসুমের যেকোনো সময়ের চেয়েও বেশি।

    বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ মৌসুমে চা রফতানিতে সর্বনিম্ন রেকর্ড গড়লেও পরের মৌসুমেই তা বাড়তে শুরু করে। ওই সময়ে দেশে চায়ের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপের ফলে রফতানি বাড়তে শুরু করে। তবে দেশে বার্ষিক চা ভোগের পরিমাণের চেয়ে উৎপাদন প্রবৃদ্ধি কম থাকায় রফতানিতে তেমন সুবিধা করতে পারেননি দেশের বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। তবে গত কয়েক বছর দেশে চা উৎপাদন ১০ লাখ কেজিরও বেশি হওয়ায় রফতানিতে ইতিবাচক ধারা ফিরে এসেছে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।

    এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ চা বোর্ডের সদস্য (অর্থ ও বাণিজ্য) মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরী বলেন, ‘বাংলাদেশের চায়ের মান অন্য দেশের চেয়েও ভালো। দেশে চা ভোগের পরিমাণ বাড়তে থাকায় রফতানি কিছুটা কমে এলেও বর্তমানে হারানো গৌরব ফিরে আসছে। আমদানি শূন্যের কোটায় নেমে এসেছে। অন্যদিকে দেশীয় উৎপাদনে নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে রফতানির পরিমাণ বাড়ছে।’ এ ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশের অন্যতম অর্থকরী খাত হিসেবে চা নতুন করে অন্তর্ভুক্ত হবে বলে মনে করেন তিনি।

    দেশে বছরে চা ভোগের চাহিদা নয় থেকে সাড়ে ৯ কোটি কেজির কিছু বেশি। ২০২২ সালেও দেশে চা উৎপাদন হয়েছে ৯ কোটি ৩৮ লাখ ২৯ হাজার কেজি। ২০২৩ সালে এসে উৎপাদন বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ২৯ লাখ ১৮ হাজার কেজিতে। চলতি বছর দেশে চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬০ লাখ কেজি বাড়িয়ে ১০ কোটি ৮০ লাখ কেজি নির্ধারণ করা হয়। বছরের প্রথম ছয় মাসের উৎপাদন আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও বছর শেষে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে বাড়তি চা উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখছে চা বোর্ড। ফলে মৌসুমের বাকি মাসগুলোয় রফতানি ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে দেড় দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ চা রফতানি সম্ভব বলে মনে করছেন বাগান মালিক ও চা বোর্ড সংশ্লিষ্টরা।

    চা বোর্ডের তথ্যমতে, ২০০১-০২ মৌসুমে বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের অন্যতম চা উৎপাদনকারী ও রফতানিকারক দেশ। ওই সময়ে দেশ থেকে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ১ কোটি ৩৮ লাখ ২ হাজার কেজি চা রফতানি হয়েছিল। দুই দশক আগের ওই রফতানি থেকে বাংলাদেশ ১ কোটি ৬৪ লাখ ৬৮ হাজার ডলার আয় করেছিল।

    স্বাধীনতা-পূর্ব ও উত্তর বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম শীর্ষ খাত ছিল চা। কিন্তু অদক্ষতা, দুর্নীতিসহ চাহিদার সঙ্গে উৎপাদনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে না পারায় ২০০৯-১০ সালের পর অন্যতম চা আমদানিকারকে পরিণত হয় বাংলাদেশ। নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক আরোপের ফলে আমদানি অনেকটা কমে এলেও দেশের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে চা প্রবেশ করছে। ফলে দেশের নিলাম বাজারগুলোয় উৎপাদন খরচের চেয়েও কম দামে চা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন উৎপাদকরা। চোরাই পথে চা প্রবেশ বন্ধ করার পাশাপাশি গুণগত মানসম্পন্ন চা উৎপাদন বাড়ানো গেলে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে রফতানির পরিমাণ আরো বাড়বে। পাশাপাশি আমদানি শতভাগ কমানো গেলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।

    বাংলাদেশীয় চা সংসদের সভাপতি কামরান তানভিরুর রহমান বলেন, ‘দেশের চা বাগান মালিকরা নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও উৎপাদন বাড়াতে সক্রিয়। কিন্তু উৎপাদন খরচ অনুযায়ী চা বিক্রি করতে না পারায় অনেক বাগানই রুগ্ন হয়ে পড়ছে।’

    ‘উৎপাদনের সঙ্গে বিক্রির ন্যূনতম সামঞ্জস্য থাকলে দেশের চা খাত আরো বিকশিত হওয়ার পাশাপাশি রফতানি আয়েও বড় ভূমিকা রাখবে।’ ●

    অকা/শিবা/ফর/সকাল/১৭ আগস্ট, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    চা উৎপাদন

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    ইলিশের ফিজিকেল ফিটনেস পরীক্ষা শেষে রফতানির অনুমতি ভরতে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.