Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    রফতানির বিপরীতে নগদ প্রণোদনায় রফতানি গরমিলের প্রভাব

    জুলাই ১০, ২০২৪ ৫:৪৩ পূর্বাহ্ণUpdated:জুলাই ১০, ২০২৪ ৫:৪৩ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    রফতানির বিপরীতে গত পাঁচ অর্থবছরে মোট ৩৬ হাজার ৫১১ কোটি টাকার নগদ প্রণোদনা দেয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রণোদনা দেয়া হয়েছে ৬ হাজার কোটি টাকা। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৮ হাজার ৬৮৯ কোটি, ২০২১-২২-এ ৮ হাজার ৭৮৫ কোটি, ২০২০-২১-এ ৬ হাজার ৬৪৬ কোটি এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৬ হাজার ৩৯১ কোটি টাকার প্রণোদনা দেয়া হয়েছে।

    দেশে রফতানি আয় নিয়ে নিয়মিতভাবে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বাংলাদেশ ব্যাংক। গত পাঁচ অর্থবছরে এ দুই সংস্থার রফতানি আয় পরিসংখ্যানের পার্থক্য ক্রমেই স্ফীত হতে দেখা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, গত অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে রফতানি আয় ছিল ৩ হাজার ৩৬৭ কোটি ডলার। আর ইপিবির পরিসংখ্যানে তা দেখানো হয়েছে ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। এক্ষেত্রে দুই সংস্থার পরিসংখ্যানে রফতানি আয়ের পার্থক্য ১ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ২৯ শতাংশ। এর আগের অর্থবছরে এ দুই সংস্থার পরিসংখ্যানে ফারাক ছিল ১ হাজার ১৯৯ কোটি ডলার বা ২১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এছাড়া পরিসংখ্যানের ব্যবধান ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ৮৪৮ কোটি ডলার বা ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ, ২০২০-২১ অর্থবছরে ৪৭৯ কোটি ডলার বা ১২ দশমিক ৩৬ শতাংশ ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল ৩৭০ কোটি ডলার বা ১০ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

    সাধারণত রফতানিতে প্রণোদনা পাওয়ার জন্য রফতানি মূল্য প্রত্যাবাসিত হওয়ার ১৮০ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আবেদন করতে হয়। এক্ষেত্রে আবেদন পাওয়ার পর ব্যাংকের পক্ষ থেকে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্মের মাধ্যমে নিরীক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়। এ নিরীক্ষা শেষে দেয়া সনদের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক রফতানিকারককে নগদ সহায়তার অর্থ বিতরণ করে।

    দেশের আর্থিক খাতের বেশ কয়েকটি আলোচিত ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় রফতানি আয়ের প্রণোদনার ক্ষেত্রেও অনিয়মের ঘটনা দেখা গেছে। এক্ষেত্রে নিরীক্ষকের জাল সার্টিফিকেটের মাধ্যমে প্রণোদনার অর্থ তছরুপের নজিরও রয়েছে। রফতানি আয়ের হিসাব সংশোধনের কারণে প্রকৃত আয় কমে যাওয়ায় এ খাতে নগদ প্রণোদনার বিষয়টিও পর্যালোচনা করে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

    মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) কার্যালয়ের পক্ষ থেকে গত বছর রফতানির বিপরীতে নগদ সহায়তা কার্যক্রমের ওপর একটি কমপ্লায়েন্স অডিট পরিচালনা করা হয়েছিল। এক্ষেত্রে ২০১৬-১৭ থেকে ২০২০-২১ অর্থবছর পর্যন্ত বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করা নগদ প্রণোদনা কার্যক্রম যাচাই করে সংস্থাটি। এতে নিরীক্ষার ভিত্তিতে বেশকিছু অনিয়মের অভিযোগ উঠে আসে।

    এতে দেখা গেছে, বেশকিছু রফতানিকারক রফতানি মূল্য প্রত্যাবাসিত হওয়ার ১৮০ দিন পরও নগদ প্রণোদনার জন্য আবেদন করেছে। এর ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক প্রণোদনার অর্থ বিতরণও করেছে। যদিও নিয়মানুযায়ী এক্ষেত্রে রফতানিকারকের প্রণোদনা পাওয়ার কথা না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে রফতানির অর্থ প্রত্যাবাসনের ৩৭৯ দিন পরও প্রণোদনার জন্য আবেদনের নজির রয়েছে।

    এছাড়া দেশীয় উপাদান ব্যবহার করে উৎপাদিত পণ্য রফতানির ক্ষেত্রেও নগদ প্রণোদনা দেয় সরকার। সিএজির নিরীক্ষায় উঠে এসেছে, পোশাক খাতের কোনো কোনো রফতানিকারক আমদানীকৃত বিদেশী সুতার মূল্য বাদ না দিয়েই প্রণোদনার অর্থ গ্রহণ করেছেন। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা গেছে, রফতানীকৃত পোশাকে যে ধরনের সুতা ব্যবহার করার কথা, সেটি ব্যবহার না করেই প্রণোদনার অর্থ নিয়েছেন। কিছু রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান এএক্সপি ইস্যু, পণ্য জাহাজীকরণ ও রফতানি মূল্য প্রত্যাবাসনের আগেই প্রণোদনার জন্য আবেদন করেছেন এবং এর ভিত্তিতে ব্যাংক সেই প্রতিষ্ঠানকে প্রণোদনার অর্থও দিয়ে দিয়েছে। যদিও নিয়ম অনুযায়ী এটি হওয়ার কথা নয়।

    অর্থনীতিবিদরা বলছেন, পরিসংখ্যান পর্যালোচনার মাধ্যমে যেহেতু রফতানি আয়ে সংশোধন আনা হয়েছে, সেহেতু রফতানির বিপরীতে এতদিন পর্যন্ত দেয়া নগদ প্রণোদনাগুলোও নতুন করে পর্যালোচনা করে দেখা দরকার। তাহলেই সাড়ে ৩৬ হাজার কোটি টাকার নগদ প্রণোদনার অর্থে অতিরঞ্জিত রফতানি আয়ের প্রভাবগুলো স্পষ্ট হয়ে উঠবে।

    সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিংগুইশড ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘যেহেতু পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে প্রকৃত রফতানির পরিমাণ কমানো হয়েছে, সেহেতু এর সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে প্রণোদনা দেয়া হয়েছে কিনা তা পুনর্মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের বিচ্যুতি হয়েছে কিনা সেটিও দেখা দরকার।’

    সিএজির অডিটে নগদ প্রণোদনায় যেসব অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে শতভাগ রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠান না হওয়া সত্ত্বেও নগদ প্রণোদনা গ্রহণ, আবেদনের নির্ধারিত সময়সীমা অতিবাহিত হওয়ার পরও প্রণোদনা নেয়া, এলসির মাধ্যমে আমদানি করা সুতার মূল্য বাদ না দিয়ে নগদ সহায়তা গ্রহণ, এলসির মাধ্যমে কেনা সুতা রফতানি হওয়া তৈরি পোশাকে ব্যবহার না করে প্রণোদনা নেয়া, ইএক্সপি ইস্যু, পণ্য জাহাজীকরণ ও রফতানি মূল্য প্রত্যাবাসনের আগেই আবেদনের বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রদান ইত্যাদি।

    সেই সময় সিএজির দায়িত্বে ছিলেন অর্থ বিভাগের সাবেক সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রফতানি আয়ের পরিসংখ্যান পরিবর্তন হওয়ার বহুমাত্রিক প্রভাব রয়েছে। লেনদেন ভারসাম্য (বিওপি), চলতি হিসাব, জিডিপিসহ বিভিন্ন খাতের ওপর এর প্রভাব পড়বে। তাছাড়া জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে অতীতে রফতানি প্রণোদনার অর্থ গ্রহণের নজির রয়েছে। এতে একদিকে জনগণের করের অর্থের অপচয় হয়, অন্যদিকে এর সঙ্গে অর্থ পাচারেরও সংযোগ থাকতে পারে। যেহেতু একাধিক সংস্থার মধ্যে পরিসংখ্যান নিয়ে একটি বড় ধরনের অসামঞ্জস্য তৈরি হয়েছে, সেহেতু অবিলম্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি করে সবকিছু পর্যালোচনা করে দেখা উচিত।’

    অর্থ সংকটের কারণে সরকার সদ্য সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রণোদনার অর্থ দেরিতে ছাড় করেছে। এ নিয়ে সেই সময় রফতানিকারকরা সরকারের সঙ্গে দেন-দরবার করেছিলেন। এর মধ্যেই এ বছরের শুরুতে রফতানিতে প্রণোদনা কমানোর উদ্যোগ নেয় সরকার। প্রথম ধাপে গত ফেব্রুয়ারিতে খাতভেদে ১০ শতাংশ পর্যন্ত প্রণোদনা কমানো হয়েছিল। সর্বশেষ চলতি অর্থবছরের প্রথম দিন থেকে দ্বিতীয় দফায় খাতভেদে নগদ সহায়তার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হয়েছে। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি হিসেবে প্রণোদনা ধাপে ধাপে কমিয়ে নিয়ে আসার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার। মূলত ২০১৯-২০ অর্থবছরে সব রফতানিকারকের জন্য প্রণোদনা ঘোষণা করার কারণে সেই সময় থেকে প্রণোদনা বাবদ সরকারের ব্যয় বাড়তে থাকে। এক্ষেত্রে রফতানি আয়ের ক্ষেত্রে দুই সংস্থার মধ্যে পরিসংখ্যানগত পার্থক্যের সঙ্গে প্রণোদনা বাড়ার সংযোগ নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

    জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, ‘‌নগদ প্রণোদনা ইপিবির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে দেয়া হয় না। রফতানিকারকদের ব্যাংক হিসাবে যে অর্থ আসে সেটার বিপরীতে অন্যান্য কাগজপত্রসহ এক্সপোর্ট প্রসিড সার্টিফিকেট দাখিল করতে হয়। এক্সপোর্ট প্রসিড সার্টিফিকেট দেয় সংশ্লিষ্ট এডি ব্যাংক। নগদ সহায়তার প্রাপ্যতা নিশ্চিতে ইপিবির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নয়, বরং রফতানি বাবদ আসা প্রকৃত অর্থের ওপর ভিত্তি করেই নিরীক্ষার মাধ্যমে ব্যাংক এক্সপোর্ট প্রসিড সার্টিফিকেট দাখিল করে। ফলে আমার মনে হয় না যে এ পরিসংখ্যানের সঙ্গে সুবিধার অপব্যবহারের সুযোগ আছে। কিন্তু তার পরও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সতর্কতার জন্য কোনো অনিয়ম হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে পারে। ব্যক্তি পর্যায়ে কিছু জাল-জালিয়াতির অভিযোগ অনেক সময় শোনা গেছে। সেটা বিভিন্ন ক্ষেত্রেই হয়।’

    রফতানিতে নগদ প্রণোদনার সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী তৈরি পোশাক খাত। রফতানি আয়ের পরিসংখ্যান সংশোধন নিয়ে তাদের বক্তব্য হলো এতদিন তাদের প্রণোদনার সুবিধা কমিয়ে দেয়ার জন্যই রফতানির তথ্য বেশি দেখানো হয়েছে। খাতটির উদ্যোক্তাদের দাবি, তারা আরো আগেই সরকারকে জানিয়েছিলেন যে রফতানির পরিমাণ এত বেশি নয়।

    সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন অভিযোগ তুলে বলেন, ‘জাতীয় রফতানি কমিটিকে আমরা প্রতিবাদ করে বলেছিলাম, বিজিএমইএ ইউডি ও আমাদের প্রডাকশন ডাটার সঙ্গে রফতানির ডাটার মিল নেই। সেখানে গভর্নর মহোদয় এবং অন্যান্য লোক আমাদের ধমক দিয়ে বলেছেন, ‍“‍আমরা বলি আমাদের রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে আর আপনারা বলেন কম।’’ এতে বিজিএমইএ সভাপতিসহ আমরা যারা ছিলাম তারা নিশ্চুপ হয়ে গিয়েছিলাম। সেটা দেখিয়েই সরকার বলছে যে আমাদের গ্রোথ বাড়ছে। এ গ্রোথের কথা বলে আমাদের ফ্যাসিলিটিগুলো আসলে কাট করা হয়েছে। আমি বলব এটা এক ধরনের ষড়যন্ত্র। মিথ্যা গ্রোথের তথ্য দিয়ে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে।’ ●

    অকা/প্র/সৈই/সকাল/৯ জুলাই, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

     

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.