Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    সর্বনিম্ন রফতানি অক্টোবরে

    নভেম্বর ৪, ২০২৩ ৪:৫৫ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    গেল মাস অক্টোবর ২৬ মাসের সর্বনিম্ন হয়েছে বাংলাদেশের পণ্যদ্রব্য রফতানি। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যানুসারে যা জানা গেছে। ইপিবি জানায়, গেল মাসে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমে রফতানিমূল্য ৩৭৬ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।

    আগের বছরের একই মাসে মোট রফতানিমূল্য ছিল ৪৩৫ কোটি ডলার, সে তুলনায় এটি বড় পতনেরই ঘটনা।

    তৈরি পোশাক, পাট ও পাটপণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, হোম টেক্সটাইল ও কৃষিপণ্য থেকে শুরু করে প্রধান প্রধান সব খাতেই রফতানি পারফরম্যান্সের মন্দ দশা দেখা গেছে। এসব খাতে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক হয়েছে।

    এদিকে গত কয়েক মাস ধরে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত হ্রাস পাচ্ছে, রফতানিতে পতনের ঘটনা সরকারের মুদ্রা রিজার্ভকে চাঙ্গা করার প্রচেষ্টাকে আরও কঠিন করে তুলবে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২০ বিলিয়ন বা দুই হাজার কোটি ডলারের নিচে– যা দিয়ে মাত্র তিন মাসের আমদানি দায় মেটানো যাবে।

    এই পতনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন-সহ প্রধান রফতানি বাজারগুলোতে চাহিদার অভাব এবং ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, সংঘাত দায়ী বলে মনে করছেন রপ্তানিকারকরা।

    এ ছাড়া, গত ২৩ অক্টোবর থেকে আশুলিয়া ও গাজীপুরের মতোন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতের প্রধান কেন্দ্রগুলোতে যে শ্রমিক আন্দোলন চলছে, সেটিও রফতানি চালানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে জানান তারা।

    আলাপকালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন- বিজিএমইএ'র সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, অক্টোবর থেকে প্রতিকূল অবস্থার শিকার হয় পোশাক খাত, ফলে বছরওয়ারি ও মাসিক উভয় হিসাবেই প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে।  

    তিনি জানান, সেপ্টেম্বরের তুলনায় পোশাকের রফতানি চালান ১২ দশমিক ৫ শতাংশের মতোন উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে অক্টোবরে। আর আগের বছরের একই মাসের তুলনায় তা প্রায় ১৪ শতাংশ কম হয়েছে।    

    প্রধানত দুটি কারণ: বিশ্ববাজারে চাহিদা হ্রাস এবং চলমান শ্রমিক আন্দোলনের ফলে সরবরাহ চক্র ব্যাহত হওয়াকে তিনি অনাকাঙ্ক্ষিত এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী করেন।

    বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, রফতানির মূল্যপতনে শ্রমিক বিক্ষোভের কারণে ৫০০ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ার স্পষ্ট প্রতিফলন দেখা গেছে। 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রফতানি কমলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয় হ্রাস পায়, এতে আমদানি বিল ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বাধাগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া, রফতানিতে ধারাবাহিকভাবে পতন হলে তা বাণিজ্যের ভারসাম্যকে আরও জটিল করে তোলে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং ঋণ নেওয়ার খরচও বেড়ে যায়।

    পোশাকখাত একটি শ্রম-ঘন শিল্প, তাই রফতানি কমলে– কর্মী ছাঁটাই হতে পারে। এতে শ্রমিকদের জীবনযাত্রা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এবং শ্রমিক অসন্তোষ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তারা।

    পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই)- এর  গবেষণা পরিচালক ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, 'আমরা যখন রিজার্ভ পুনর্গঠনের চেষ্টা করছি, এরমধ্যে আশাব্যঞ্জক খবর তেমন পাওয়া যাচ্ছে না। অক্টোবরে প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে কিছুটা সুসংবাদ আসলেও, রফতানিতে কোন ভালো খবর নেই।'

    প্রধান দুটি বাজারে চাহিদা কমার বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্রের বাজার পরিস্থিতি ভালো নয়, আবার জার্মানির অর্থনীতিও মন্থর হয়ে পড়েছে, যা এসব দেশে পোশাকপণ্যের চাহিদা কমাচ্ছে।'

    চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আবহ এবং শ্রমিক আন্দোলন এসব দেশে রফতানির সরবরাহ শৃঙ্খলকে আরও ব্যাহত করবে বলেও মন্তব্য করেন এ অর্থনীতিবিদ।

    'পরিস্থিতির উন্নতি নাহলে, সাপ্লাই চেইনে আরেকটি বড় ব্যাঘাত ঘটবে। নভেম্বর মাসের রফতানি আয়ে আমরা সেটার প্রতিফলন দেখব'- যোগ করেন ড. রাজ্জাক।

    তিনি ব্যাখ্যা করেন, বিশ্ববাজারে অর্থনৈতিক মন্থরতা এবং চাহিদা কমে যাওয়ার ঘটনায় রফতানিতে বাংলাদেশের প্রতিযোগী কিছু দেশ, যেমন পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা তাদের মুদ্রার অবমূল্যায়ন বাংলাদেশের চেয়েও বেশি হারে করেছে। এটিও দেশের পোশাক রফতানিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

    এর পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতিও চিন্তার কারণ। প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় যা বাংলাদেশের বেশি। অর্থাৎ, বাংলাদেশে উৎপাদনও খরচও বেশি হচ্ছে। 'অন্যরা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে, শুধু আমরাই তা পারিনি'- যোগ করেন তিনি।

    এইক্ষেত্রে প্রতিযোগী ভিয়েতনামের উদাহরণ টেনে ড. রাজ্জাক বলেন, তারা কিন্তু বাংলাদেশের মতো মুদ্রার অবমূল্যায়ন করেনি, কিন্তু মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার মাধ্যমে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রেখেছে।

    তার মতে, 'বাংলাদেশ এসব বিষয় সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা না করতে পারলে, এমন সময়ে চাপ তৈরি হবে– যখন আমরা মুদ্রা রিজার্ভ পুনর্গঠন করে সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফেরাতে চাইছি।'

    ইপিবির তথ্যমতে, অক্টোবরে বাংলাদেশের রফতানির প্রধান চালিকাশক্তি পোশাকখাতের অংশ ছিল ৩১৬ কোটি ডলার, আগের অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় যা কমেছে ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। 

    পোশাকখাতের মধ্যে নিটওয়্যার রফতানি ৭ দশমিক ৮ শতাংশ কমে ১৯১ কোটি ডলারের হয়েছে। উভেন আইটেমের রফতানি ২১ দশমিক ৯ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ১২৫ কোটি ডলারে। 

    রফতানির অন্যান্য খাতের মধ্যে কৃষিপণ্য, এবং পাট ও পাটপণ্য রপ্তানি যথাক্রমে ১ দশমিক ৩ এবং ১৬ দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। 

    চামড়াজাত পণ্য এবং হোম টেক্সটাইল রফতানিতে পতন হয়েছে যথাক্রমে ৪২ দশমিক ২ এবং ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে, কেবলমাত্র তুলা ও তুলাজাত পণ্য এবং প্রকৌশল পণ্য যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৪ ও ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।

    অক্টোবর মাসে রফতানি কমলেও– সার্বিকভাবে চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ের রফতানি পারফরম্যান্স ইতিবাচক রয়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় এসময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৫২ শতাংশ। অবশ্য, সরকার ঘোষিত ৯ দশমিক ৩১ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে তা অনেকটাই কম।

    অকা/র/ সকাল/০৪ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ 

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    সর্বনিম্ন রফতানি অক্টোবরে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    ইলিশের ফিজিকেল ফিটনেস পরীক্ষা শেষে রফতানির অনুমতি ভরতে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.