Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    সোমবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ৩৫ শতাংশ কমে গেছে ফ্ল্যাট বিক্রি ও বুকিং

    ডিসেম্বর ২৮, ২০২৪ ৫:৩৮ অপরাহ্ণ6
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    মূল্যস্ফীতির চাপ, নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি ও জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রভাবে রাজধানীতে ফ্ল্যাট বিক্রি ও বুকিং গত এক বছরে প্রায় ৩৫ শতাংশ কমে গেছে।

    রিয়েল এস্টেট ডেভেলপাররা বলছেন, মূলত ইস্পাত ও সিমেন্টের মতো কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি ও নতুন বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) কারণে ফ্ল্যাটের নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ।

    ড্যাপ পুনর্বিবেচনা না করা হলে দাম আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আবাসন খাত সংশ্লিষ্টরা। বিভিন্ন আবাসন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসব কথা বলেন।

    ডেভেলপাররা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে, এমন কোম্পানিগুলোর ছোট ও মাঝারি ফ্লাট বিক্রি ২০ শতাংশ কমেছে। আর ১০ কোটি টাকার বেশি দামের ফ্ল্যাট বিক্রি কমেছে ৫০ শতাংশ।

    গ্রীন হাট রিয়েল এস্টেটের পরিচালক মেজবা উদ্দিন মারুফ বলেন, আগের ছরের তুলনায় বিক্রি প্রায় ৩০–৩৫ শতাংশ কমে গেছে। বিশেষ করে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকায় ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি কমে গেছে।

    তিনি বলেন, 'আগে যেখানে প্রতি মাসে ৫ থেকে ৮টি ফ্ল্যাট বিক্রি হতো প্রতি মাসে, এখন তা কমে ২টিতে দাঁড়িয়েছে। যাদের খুবই প্রয়োজন, তারা এখন কিনছেন। আর যাদের নিজেদের ফ্লাট আছে, তারা নতুন করে কম কিনছেন।'

    এ প্রতিষ্ঠানের ৩০টির বেশি প্রকল্প চলমান আছে রাজধানীতে। সেখানে প্রায় ২০০ ফ্লাট বিক্রির জন্য রয়েছে। বনশ্রীতে প্রতি বর্গফুট ফ্ল্যাটের দাম ৫ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার টাকা, বসুন্ধরায় ৭ হাজার ৫০০ থেকে ৯ হাজার টাকা ও জলসিঁড়ি আবাসনে ৯ হাজার ৫০০ টাকা। এসব ফ্ল্যাটের আয়তন ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ বর্গফুট, আর জলসিঁড়ি আবাসনে ২ হাজার ৮৫০ বর্গফুট।

    আক্তার এপিএল প্রপার্টিজ লিমিটেডের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ মাসুদ বলেন, গত বছরের তুলনায় দাম বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে ফ্ল্যাট বিক্রি করা হয়েছে ১১ হাজার টাকা প্রতি বর্গফুট।

    তিনি বলেন, 'আমাদের প্রতিষ্ঠানের একটি সুনাম আছে। আমাদের টার্গেট ক্রেতা উচ্চ-মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত শ্রেণি। আমরা পণ্যের মানের দিকে কমপ্রোমাইজ করি না। কোয়ালিটি সব মানতে হলে সঠিক কাঁচামাল দিতে হয়। রড ও সিমেন্টই সব না। এখানে বিদ্যুৎ সাবস্টেশন, জেনারেটর, লিফট এগুলো বিদেশ থেকে আনতে হয়।

    'এখন ডলারের দাম বেশি। এলসি খুলতে সমস্যা। মূল্যস্ফীতি বেশি, ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়াও কঠিন হয়ে যাচ্ছে।'

    মাসুদ আরও বলেন, 'ড্যাপের কারণে ঢাকায় নতুন করে ভবন নির্মাণের যায়গা পাওয়া সংকট হয়ে যাচ্ছে। অনেক জায়গায় বলা হচ্ছে ৭ তলার ওপরে ভবন করা যাবে না। আমাদের কমপক্ষে ১০ তলার বিল্ডিং না করলে লোকসান হয়ে যায়। সব মিলে রাজধানীতের ফ্ল্যাটের দাম বাড়ছে।'

    তিনি বলেন, ২০২২ থেকে শুরু হয়েছে ফ্ল্যাটের দাম বাড়া। এখন ক্রেতারা বুঝছেন যে দাম আর কমছে না। 'দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটা আরও বাড়বে।'

    নির্মাণ সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব ব্যাখ্যা করতে গিয়ে র‍্যাংকন রিয়েল এস্টেটের এজিএম এবং হেড অভ সেলস দেবব্রত রায় বলেন, 'যে কাঁচামাল ১০০ টাকা ছিল, সেটা এখন ১২৫ টাকা। এ টাকা তো ক্রেতাকেই সর্বশেষ দিতে হয়।'

    তিনি বলেন, 'আমরা একটি শ্রেণির ক্রেতাদের কথা চিন্তায় রেখে পণ্য তৈরি করি। আমাদের একটি ফ্ল্যাটের দাম ৩ কোটি টাকার বেশি। ধানমন্ডি ও গুলশানে আছে ১৬ থেকে ৩২ কোটি টাকার ফ্ল্যাট। এগুলো ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৭০০ বর্গফুটের। তবে এ শ্রেণির ক্রেতাও এখন কমছে।'

    ফ্ল্যাটের বিক্রি কমার চিত্র তুলে ধরে দেবব্রত বলেন, 'আমাদের মাসে ১৬-২০টি ফ্ল্যাট বিক্রি হতো। এটা এখন ২০ শতাংশ কমেছে। তবে আমাদের মতো বড় প্রতিষ্ঠান দিয়ে বিবেচনা হবে না। সার্বিকভাবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কথা বিবেচনা করলে ৩৫-৪০ শতাংশ কমেছে বিক্রি।'

    শেলটেক (প্রা.) লিমিটেডের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শাহজাহান রায়হান বলেন, রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে এ বছর বিক্রি গত বছরের চেয়ে ২০ শতাংশ কম। 'গ্রাহকরা এখন এই খাতে বিনিয়োগ করতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছেন।'

    শাহজাহান আরও বলেন, আগের বছরের তুলনায় চাহিদায় ভাটা পড়ায় ৫ আগস্টের পর কিছু নির্মাণসামগ্রীর দাম কমেছে। 'বর্তমানে প্রতি কেজি রডের দাম ৮১ থেকে ৮২ টাকা, যা এক বছর আগে ৯৬ টাকার বেশি ছিল। সিমেন্টের দামও কমেছে। গত বছর প্রতি বস্তা সিমেন্টের দাম ছিল ৫২০ টাকা, এখন তা কমে ৪৫০ টাকা হয়েছে।'

    তবে বিনিময় হার ওঠানামার কারণে আমদানি করা ইলেকট্রোমেকানিক্যাল সরঞ্জাম, যেমন লিফট, জেনারেটর ও বিদ্যুৎ সাবস্টেশনের দাম বাড়ছে বলে জানান তিনি। এসবের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ফ্ল্যাটের সার্বিক নির্মাণ ব্যয় আরও বেড়ে যাচ্ছে।

    রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ—রিহ্যাবের সহ-সভাপতি (অর্থ) আবদুর রাজ্জাক বলেন, 'ডলারের রেট একসময় ছিল ৯০ টাকা, সেটা এখন ১২৫ টাকা। আমদানি করা পণ্যর দাম বেড়েছে ৪৫ থেকে ৫৫ শতাংশ। দুই বছর আগে দক্ষ শ্রমিকের মজুরি ছিল প্রতিদিন ৬০০ টাকা, এখন হয়ে গেছে ১ হাজার টাকা। এর ফলে দুই বছর আগে যে ফ্ল্যাটের দাম ছিল ১ কোটি টাকা, সেটা হয়ে গেছে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।'

    এখন ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার ফ্ল্যাট বিক্রি বেশি হচ্ছে বলে জানান তিনি।

    'নির্মাণসামগ্রীর উচ্চমূল্য, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) বিধিনিষেধ ও ব্যাংকঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় আবাসন খাতে সংকট চলছে,' রাজ্জাক বলেন।

    তিনি আরও বলেন, 'ঢাকা মহানগর ইমারত বিধিমালা ২০০৮ মেনে আমরা ভবন তৈরি করতাম। তখন সাড়ে তিন কাঠা জমিতে ৮-তলা ভবন করা যেত। এখন ড্যাপ হওয়াতে মাত্র ৫-তলা ভবন করা যাচ্ছে।

    'এর ফলে ওই জমি ডেভেলপার নিতে পারছে না। কারণ মালিককে ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দিয়ে লাভ থাকছে না। আমরা মনে করি, ড্যাপ সংশোধন হলে ফ্ল্যাটের দাম কিছুটা কমবে।'

    ঋণের সুদহারও আবাসন খাতের জন্য উদ্বেগের বিষয় উল্লেখ করে রাজ্জাক বলেন, 'দুই বছর আগেও ৯ শতাংশ সুদে ফ্ল্যাট কেনার ঋণ পাওয়া যেত, এখন সেটা ১৪ শতাংশ হয়েছে। অনেকে ৫০ শতাংশ ঋণ নিয়ে সম্পত্তি কিনত। এখন তার খরচ বেড়েছে, তাই সার্বিকভাবে এখন একটি স্থবির অবস্থা আবাসন শিল্পে।'

    ২৩ ডিসেম্বর পাঁচ দিনব্যাপী আবাসন মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজউক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সিদ্দিকুর রহমান সরকার বলেন, 'রিহ্যাব যেসব প্রস্তাব দিয়েছে, সেগুলো সরকার অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে।'

    তিনি বলেন, 'ফ্লোর এরিয়া রেশিও ও ড্যাপের অন্যান্য বিধিমালা নিয়ে রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারদের কিছু দাবি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।'

    দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন ইমারত নির্মাণ বিধিমালার পর্যালোচনা শেষ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

    রাজউক চেয়ারম্যান আরও বলেন, 'বর্তমানে ভবনের নকশা অনুমোদন ও নির্মাণকাজের জন্য আলাদা নকশা করা হয়। এতে বসবাসের সনদ পেতে সমস্যা হয়। এখন থেকে প্রতিটি পর্যায়েই রাজউকের কর্মকর্তারা যুক্ত থাকবেন।'

    মেলা ঘুরে দেখা গেছে, মেলায় আসা অধিকাংশ দর্শনার্থীই ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের মাঝারি আকারের অ্যাপার্টমেন্ট বা ফ্ল্যাট খুঁজেছেন। প্রথম সারির কোম্পানিগুলো ১ কোটি টাকার নিচে ফ্ল্যাট দিতে পারছে না।

    বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে এসেছিলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, '১ কোটি টাকার নিচে কোনো ফ্ল্যাট নেই। কীভাবে আমরা মধ্যবিত্তরা কিনব ফ্ল্যাট?'

    আরেক দর্শনার্থী সৈয়দ ইফতে আলি বলেন, 'মেট্রোরেল দিয়ে সহজে যাতায়াত করা যায় মিরপুর ও উত্তরায়। এই এলাকাগুলোতে খুঁজছি ফ্ল্যাট। ১ হাজার ৩৫০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট মনে করেছিলাম এক কোটি টাকায় পাব। কিন্তু ১০টি প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখেছি, ১ কোটি ৩৫ লাখের নিচে কোনো ফ্ল্যাট নেই এই এলাকায়।' ●
    অকা/আখা/ই/ রাত, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 11 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.