Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    সুদের হার বাড়া ও তারল্য সংকটের কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান কমেছে

    এপ্রিল ২০, ২০২৫ ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক খাতে ঋণের নামে নজিরবিহীন লুটপাট হয়েছে। লুটের টাকা দেশের বাইরে পাচারের পাশাপাশি আত্মসাৎ করা হয়েছে। ফলে এই টাকা আর ব্যাংকে ফিরে আসছে না। এতে ব্যাংক খাতে তীব্র তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে আমানতের সুদের হার বাড়াতে ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়েছে। পাশাপাশি বেড়েছে ঋণের সুদের হারও।
    এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি অনুসরণ করার কারণেও ঋণের সুদের হার বেড়েছে। সুদের হার বাড়া ও তারল্য সংকটের কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান কমেছে। একই সঙ্গে তারল্য সংকটের কারণে ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার উপকরণগুলোর সুদের হারও বেড়েছে। ফলে সরকারও এখন চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে। বেড়েছে ঋণের খরচ। এতে ব্যাংক লুটের দণ্ড এখন সরকারের কাঁধেও পড়েছে।
    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০২৩ সালের মাঝামাঝি থেকে ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট প্রকট আকার ধারণ করে। ইসলামী ব্যাংকসহ এস আলম গ্রুপের দখল করা ৭টি ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, সরকারি খাতের জনতা ব্যাংকসহ আরও কয়েকটি ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়লে ঋণের সুদের হার বাড়তে থাকে। এতদিন এর নেতিবাচক প্রভাব বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে পড়লেও এখন সরকারি খাতে পড়তে শুরু করেছে। সরকার যেসব উপকরণ বিক্রি করে ব্যাংক খাত থেকে ঋণ গ্রহণ করে গত পৌনে দুই বছরে সেসব উপকরণের সুদের হার ৬০ থেকে ৯০ শতাংশ বেড়েছে। কোনো কোনো উপকরণের সুদের হার প্রায় দ্বিগুণ বা শতভাগ বেড়েছে।
    ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণের জন্য তিনটি ট্রেজারি বিল ও পাঁচটি ট্রেজারি বন্ড রয়েছে। এ ছাড়া শরিয়াভিত্তিতে পরিচালিত আরও কয়েকটি বন্ড রয়েছে। নিয়মিত এগুলো নিলামের মাধ্যমে সরকার ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বিক্রি করে ঋণ নেয়। ব্যাংকে তারল্য সংকট থাকায় এখন অনেক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এসব বিল ও বন্ড কিনতে আগ্রহী নয়। আগে ব্যাংকগুলো দীর্ঘমেয়াদি বন্ডে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ছিল। এখন দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আগ্রহী নয়, স্বল্পমেয়াদি বিল বন্ডে বিনিয়োগ করে। তারপরও সরকারের চাহিদা অনুযায়ী নিলামে অংশ নেওয়া অর্থের পরিমাণ কম। যে কারণে সুদের হার বাড়ছে।
    ৩ মাস মেয়াদি ট্রেজারি বিলের সুদের হার ২০২৩ সালের জুনে ছিল ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। ৬ এপ্রিল পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ২৪ শতাংশে। ৬ মাস মেয়াদি বিলের সুদের হার একই বছরের জুনে ছিল ৭ দশমিক ০৭ শতাংশ। ৬ এপ্রিল পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশে। এক বছর মেয়াদি ট্রেজারি বিলের সুদের হার একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এত চড়া সুদে ওই দিন সরকার ৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে।
    ২ বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার ২০২৩ সালের জুনে ছিল ৮ দশমিক ০৯ শতাংশ। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ১৮ শতাংশে। ৫ বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার একই সময়ে ছিল ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫০ শতাংশে।
    ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার ২০২৪ সালের জুনে ছিল ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে তা কমে নেমে ছিল ১০ দশমিক ২৩ শতাংশে। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ০৫ শতাংশে। ১৫ বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার গত বছরের জুনে ছিল ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে তা কমে দাঁড়িয়েছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ২৮ শতাংশে। ২০ বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার একই সময়ে ১২ দশমিক ৭৯ শতাংশ থেকে ফেব্রুয়ারিতে কমে ১১ দশমিক ১৮ শতাংশে নেমেছিল। এখন তা বেড়ে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ হয়েছে।
    সূত্র জানায়, তারল্য সংকটের কারণে ব্যাংকগুলো এখন চাহিদা অনুযায়ী সরকারকে ঋণের জোগান দিতে পারছে না। যে কারণে সুদের হার বাড়ছে।
    ৬ মাস মেয়াদি বাংলাদেশ সরকার ইসলামী ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মুনাফার হার ৯ এপ্রিল বেড়ে দাঁড়িয়েছে সর্বনিম্ন ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশে। ৩ মাস মেয়াদি একই বন্ডের মুনাফার হার সর্বনিম্ন ৮ থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এদিনে সরকার ১ হাজার ২২৫ কোটি টাকা নিয়েছে। তারল্য সংকটের কারণে সরকার এখন ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে কম। এর পরিবর্তে সরকার এখন নন-ব্যাংক খাত থেকে বেশি ঋণ নিচ্ছে। এ খাত থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। নন-ব্যাংক খাতের ঋণের সুদের হার আরও বেশি। চড়া সুদে ঋণ গ্রহণ করায় খরচ বেড়েছে সরকারের। যে কারণে সুদ খাতে বাড়তি ব্যয় বহন করতে হচ্ছে।
    প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারিতে সরকার ব্যাংক থেকে সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। এই ঋণ নিয়ে গত সরকারের আমলে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করেছে। তবে ওই সময়ে ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি ছিল বেশি। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এর স্থিতি কমে ৯৭ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। আলোচ্য সময়ে সরকার ৫৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ছাপানো টাকার ঋণ পরিশোধ করেছে। ●
    অকা/ব্যাংখা/ই/সকাল, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 8 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.