Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    সোমবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ট্রেজারি বন্ড-বিলে বাড়ছে নির্ভরতা
    সঞ্চয়পত্রে সুদ কমাচ্ছে সরকার

    অক্টোবর ১৬, ২০২৫ ১০:৩২ পূর্বাহ্ণUpdated:অক্টোবর ১৬, ২০২৫ ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ11
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    সরকার ধীরে ধীরে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমিয়ে তুলনামূলক কম সুদের ট্রেজারি বিল ও বন্ডের দিকে ঝুঁকছে। বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় সুদ ব্যয় নিয়ন্ত্রণের অংশ হিসেবে আগামী জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার আরও কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এতে ২০২৬ সালের শুরুতে সঞ্চয়পত্রের সর্বোচ্চ সুদহার নেমে ১০ শতাংশের কাছাকাছি আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    অর্থনীতিবিদদের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, বাজেট ঘাটতি পূরণে সরকার অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে যেসব খাত থেকে ঋণ নেয়, তার মধ্যে সঞ্চয়পত্র অন্যতম হলেও এর সুদের হার তুলনামূলকভাবে বেশি। ফলে সরকারের ঋণ ব্যয় বেড়ে যায় এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় চাপ সৃষ্টি হয়। এ কারণে সরকার এখন কম ব্যয়বহুল অর্থায়ন উৎস হিসেবে ট্রেজারি বিল ও বন্ডকেই মূল হাতিয়ার হিসেবে গড়ে তুলছে।

    জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে মোট ১১টি সঞ্চয় স্কিম চালু রয়েছে—এর মধ্যে চার ধরনের সঞ্চয়পত্র, দুটি ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক হিসাব, একটি ডাক জীবনবীমা, একটি প্রাইজবন্ড এবং প্রবাসীদের জন্য তিনটি বিশেষ বন্ড। প্রতিটি স্কিমে মুনাফার হার ও মেয়াদ আলাদা হলেও সামগ্রিকভাবে সুদহার হ্রাসের প্রবণতা চলমান।

    বর্তমানে সঞ্চয়পত্রে সর্বোচ্চ সুদ ১১ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। চলতি বছরের জুলাইয়ে একাধিক স্কিমে ৪৭ থেকে ৫৭ বেসিস পয়েন্ট পর্যন্ত সুদ কমানো হয়েছিল। নতুন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে জানুয়ারিতে আরও ১ থেকে ১.৫ শতাংশ কমবে, ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীর জন্য সঞ্চয়পত্রের আকর্ষণ আগের তুলনায় অনেক কমে যাবে।

    অন্যদিকে, বর্তমানে ট্রেজারি বিল ও বন্ডের গড় সুদহার ৯.৫ শতাংশের কাছাকাছি, যা সরকারের জন্য তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল। বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ অক্টোবরের সর্বশেষ নিলাম অনুযায়ী—

    • ৯১ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের গড় সুদ ৯.৫০ শতাংশ,

    • ২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের গড় সুদ ৯.৪৪ শতাংশ, এবং

    • ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের গড় সুদ ৯.৯০ শতাংশ।

    ফলে সঞ্চয়পত্রের তুলনায় ট্রেজারি ইন্সট্রুমেন্টে ঋণ নেওয়া সরকারের জন্য অনেক সস্তা, নমনীয় এবং বাজারভিত্তিক হয়ে উঠেছে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারের এই পদক্ষেপ কেবল ঋণ ব্যয় কমানোর জন্য নয়; বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি নীতিগত পুনর্বিন্যাস, যার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ঋণ ব্যবস্থাপনাকে আরও বাজারনির্ভর ও স্বচ্ছ করার চেষ্টা চলছে। সঞ্চয়পত্রে উচ্চ সুদ দেওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ আকৃষ্ট হলেও এতে সরকারের সুদ ব্যয় প্রতিবছর বাড়ছে, যা বাজেট ভারসাম্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

    অন্যদিকে, ট্রেজারি বিল ও বন্ডে ঋণ নেওয়া তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল, কারণ এটি ব্যাংক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত এবং বাজারচাহিদা অনুযায়ী সুদ নির্ধারিত হয়।

    ফলস্বরূপ, আগামী বছরে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা হার কমে যাওয়ার পাশাপাশি এই খাতে সরকারের নির্ভরতা আরও কমবে। সরকার যখন ট্রেজারি বিল–বন্ডের দিকে অগ্রসর হচ্ছে, তখন অভ্যন্তরীণ ঋণ কাঠামো ধীরে ধীরে বাজারমুখী হচ্ছে—যা একদিকে রাজস্বের ওপর চাপ কমাবে, অন্যদিকে আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুদব্যয়ের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। ●
    অকা/ব্যাংখা/ই/সকাল/১৬ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    বেসরকারি খাতে ঋণে চার বছরের সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি

    দাম কমলেও ভোক্তারা সুবিধা পাচ্ছেন না
    পাম অয়েলে বিশ্ববাজারে বড় পতন

    মিউচুয়াল ফান্ড খাতে গভীর অচলাবস্থা ও আস্থাহীনতার সংকট

    মুদ্রাস্ফীতি কমলেও ঋণ প্রবাহে স্থবিরতা

    এনবিএফআই অবসায়নে শেয়ার বাজারে নতুন আতঙ্ক

    বিআইপিডি এর উদ্যোগে জাতীয় সেমিনারের আয়োজন

    ডিসেম্বরে জ্বালানি তেলের লিটারে ২ টাকা দাম বৃদ্ধি

    বৈদেশিক ঋণ – চার মাসে যত অর্থ ছাড়, প্রায় ততটাই পরিশোধ

    ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ -এর চূড়ান্ত অনুমোদন

    পেঁয়াজের বাজারে স্থায়ী অস্থিরতা

    ওষুধ শিল্পে মূল্য স্থবিরতা ও ব্যয় চাপের দ্বিমুখী সংকট

    ব্যাংকিংয়ে ডিজিটাল বিপ্লবের মধ্যেও ৭৫% গ্রাহক এখনো অন্ধকারে

    চাহিদার ৪০% ঘাটতি
    গ্যাস-সংকটের চরম দুঃসময়

    পদ্মা ব্যাংকের ‘অর্থ পাচার’
    নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১৬১৩ কোটি টাকার মামলা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.