Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বৃহস্পতিবার, ১৩ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩০ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    পোশাক খাতে শ্রমিক মজুরি সর্বনিম্ন হলেও ইউনিটপ্রতি রফতানি মূল্য সর্বনিম্ন নয়

    নভেম্বর ১৫, ২০২৩ ৪:৪০ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    দেশের রফতানি খাতের প্রধান চালিকাশক্তি তৈরি পোশাক। এ পণ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ রফতানিকারক বাংলাদেশ। শীর্ষস্থানীয় রফতানিকারক দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম মজুরি পান দেশের শ্রমিকরা। কিন্তু বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ইউনিটপ্রতি রফতানি মূল্যে সর্বনিম্ন নয়। একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে এ চিত্রই উঠে এসেছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত পোশাকের রফতানি তথ্য সংকলন করে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ। সেই পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানি করা পোশাকের বর্গমিটারপ্রতি দাম কম-বেশি ওঠানামা করলেও ধীরে ধীরে বাড়ছে। দেশটির আমদানিকারকদের কাছ থেকে ২০১৭ সালে প্রতি বর্গমিটার পোশাকের দাম পাওয়া যেত ২ ডলার ৭৪ সেন্ট। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয় ২ ডলার ৭৯ সেন্ট। ২০১৯ সালে তা দাঁড়ায় ২ ডলার ৯০ সেন্টে। এর পরের দুই বছরে দাম কমলেও ২০২২ সালে তা ৩ ডলারের ঘরে পৌঁছে গেছে।

    সম্প্রতি পোশাক রফতানিকারক দেশগুলোয় শ্রমিকের মাসিক মজুরি কত তার একটি চিত্র দেখিয়েছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মজুরি বোর্ডের তথ্য নিয়ে করা গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, পোশাক রফতানি করা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশেই শ্রমিককে সবচেয়ে কম মজুরি দেয়া হচ্ছে। সরকারের সর্বশেষ ঘোষিত মজুরির খসড়া সুপারিশ অনুযায়ী, পোশাক শ্রমিকের ন্যূনতম মাসিক মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ডলারপ্রতি ১১১ টাকা বিনিময় মূল্য ধরলে বর্তমানে শ্রমিকের ন্যূনতম মাসিক মজুরি ১১২ ডলার ৬০ সেন্ট।অন্যদিকে খোলা বাজার বা বাণিজ্যিক ভাবে ডলারপ্রতি ১২৭ টাকা বিনিময় মূল্য ধরলে বর্তমানে শ্রমিকের ন্যূনতম মাসিক মজুরি ৯৮ ডলার ৪১ সেন্ট। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানি হয়েছে ৯৭৪ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ডলারের। এ সময়ে রফতানি করা পোশাকের দাম ছিল বর্গমিটারপ্রতি ৩ ডলার ১০ সেন্ট।

    বাংলাদেশের প্রতিযোগী পোশাক রফতানিকারক দেশ কম্বোডিয়ারও প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ন্যূনতম মাসিক মজুরি ২০০ ডলার। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের রফতানি করা পোশাকের অর্থমূল্য ছিল ৪৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ৯০ হাজার ডলার। সেখানকার আমদানিকারকদের থেকে কম্বোডিয়া রফতানি পণ্যের দাম পেয়েছে বর্গমিটারপ্রতি ৩ ডলার ২০ সেন্ট। সে হিসেবে বাংলাদেশের তুলনায় দেশটির ইউনিটপ্রতি দামে বড় ধরনের কোনো পার্থক্য না থাকলেও মজুরির ক্ষেত্রে দেখা যায় বড় তফাৎ।

    রফতানির ক্ষেত্রেও ভিয়েতনামের পোশাকের ইউনিটপ্রতি দাম বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি। দেশটিতে শ্রমিকের মজুরিও অনেক বেশি। সেখানে শ্রমিকের মাসিক মজুরি ১৭০ ডলার ৩৫ সেন্ট। ২০২২ সালে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানি করেছিল ১ হাজার ৮২৪ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার ডলারের। পাশাপাশি বর্গমিটারপ্রতি পোশাকের দাম পেয়েছে ৩ ডলার ৭১ সেন্ট।

    ইন্দোনেশিয়ার ইউনিটপ্রতি রফতানি মূল্যও বাংলাদেশের চেয়ে বেশি। একই সঙ্গে শ্রমিকের মজুরি বাংলাদেশের প্রায় দ্বিগুণ। দেশটিতে নিম্নতম মাসিক মজুরি ২৪২ ডলার ৯৪ সেন্ট। ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ইন্দোনেশিয়ার রফতানীকৃত পোশাকের অর্থমূল্য ছিল ৫৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এ সময়ে দেশটি বর্গমিটারপ্রতি পোশাকের দাম পেয়েছে ৪ ডলার ৫ সেন্ট।

    খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, পোশাকের প্রতি ইউনিটের দাম কম বা বেশি হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। যেমন কাঁচামালের আমদানিনির্ভরতা, পরিবহন ও গ্যাস-বিদ্যুৎ খরচ। এগুলো ওঠানামা করলে পণ্যের দামও ওঠানামা করে। ফলে মাসিক মজুরি ও পণ্যের দামের তুলনা করে শ্রমিকের মজুরি কম বা বেশি হওয়ার ন্যায্যতা নিশ্চিত করার সুযোগ কম। তাছাড়া শ্রমিকের মজুরির ক্ষেত্রে তাদের উৎপাদনশীলতার বিষয়ও রয়েছে। সব মিলিয়ে দাম আগের তুলনায় বেশি পেয়েও শ্রমিকের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা যাচ্ছে না এমন ধারণা সঠিক নয়।

    বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘পণ্যের দাম নির্ভর করে এর কাঁচামালের দামের ওপর। যেমন ২০২২ সালে সুতার দাম ৫ ডলার পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। যে কারণে ইউনিটপ্রতি দাম বেড়ে গেছে। এ বছর সাড়ে ৩ ডলারের মধ্যে রয়েছে সুতার দাম, ফলে এ বছর পোশাকের দাম কমে যাবে। আসলে ইউনিট প্রাইস নির্ভর করে কাঁচামালের দামের ওপর। আবার আরেকটি বিষয় আছে, যেমন চীন বড় স্কেলে উৎপাদন করে, পণ্যের বৈচিত্র্যও বেশি। লো এন্ডের বহু পণ্য আছে আবার হায়ার এন্ডের পণ্যও রয়েছে। বাংলাদেশ যে ধরনের টি-শার্ট তৈরি করে, সেই টি-শার্ট চীনকে দেয়া হয় পিসপ্রতি ২ ডলার, বাংলাদেশ পায় সর্বোচ্চ ১ ডলার ৮০ সেন্ট। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারচেয়েও কম। ভিয়েতনাম, ভারতকেও বেশি দেয়, আমাদের কম দেন ক্রেতারা। ক্রেতাদের ধারণা বাংলাদেশে শ্রমিকের মজুরি কম, এ কারণে দাম কম দেবে এবং আমরা কোনো না কোনোভাবে সমন্বয় করে নেব। ক্রেতাদের অন্যায্য চর্চার কারণেই শ্রমিকরা বঞ্চিত হচ্ছেন।’

    এদিকে বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে কেবল মূল্যস্ফীতিকে বেশি বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে। উৎপাদনশীলতা ও পণ্যের দামের মতো গুরুত্বপূর্ণ সূচককে বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে না। ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এসব বিষয়কে বিবেচনা ও মজুরিতে এর প্রতিফলন থাকা উচিত বলে মনে করছেন তারা।

    সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ‘নানা কারণে পণ্যের দাম ওঠানামা করতে পারে, সেই কারণগুলো পোশাক রফতানিকারক সব দেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সেগুলোর ওপর ভিত্তি করেই যে দেশ কম্পিটিটিভ প্রাইস অফার করে সেই দেশের কাছে ক্রেতারা যায়। দেখা যাচ্ছে আমরা তুলনামূলক বেশি প্রাইস পাচ্ছি। এর মানে আমাদের প্রডাক্ট বাস্কেটে কিছু পরিবর্তন হচ্ছে, সেটার একটা সুবিধা আমরা পাচ্ছি। তবে বাড়তি দাম পাওয়া সাপেক্ষে শ্রমিকের মজুরিতে এর প্রতিফলন হওয়া উচিত। সেটা যদি চিন্তা করি তাহলে অন্যান্য দেশের ন্যূনতম মজুরি চিন্তা করলে আমাদের শ্রমিকের মজুরিতে পণ্যমূল্যের যে প্রতিফলন তা অপেক্ষাকৃত কম। কিন্তু ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে আমাদের এখানে প্রবণতা হচ্ছে শুধু মূল্যস্ফীতিকে বিবেচনায় নেয়া হয়। কিন্তু আরো যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উৎপাদনশীলতার পাশাপাশি পণ্যের মূল্যও রয়েছে—এসব বিষয় আসলে বিবেচনায় নেয়া হয় না। আমরা মনে করি, ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো বিবেচনা রেখে সেই ভিত্তিতে মজুরিতে এর যথাযথ প্রতিফলন থাকা উচিত।’

    তবে ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি, বৈশ্বিক অস্থিরতায় উৎপাদন ব্যয় বাড়ার পাশাপাশি পণ্যের দাম কমেছে। বর্তমান বাস্তবতায় নতুন ঘোষিত মজুরি বাস্তবায়ন কঠিন হবে। পাশাপাশি মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের অসন্তোষকে অপতৎপরতা বলে মনে করছে তারা।

    বিজিএমইএর সর্বশেষ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের অন্যতম প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাকের দরপতন শুরু হয়েছে, যেটা শিল্পের জন্য নতুন শঙ্কা তৈরি করছে। বিশ্ববাজার থেকে গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হওয়া পোশাকের দর ৮ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ কমেছে। এ সময়ে বাংলাদেশ থেকে দেশটিতে রফতানি হওয়া পণ্যের দর কমেছে ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক কারণে পোশাক শিল্পে উৎপাদন ব্যয় বহু গুণ বেড়েছে। গত ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সময়ে গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ২৮৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ২১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। গত পাঁচ বছরে পোশাক শিল্পে উৎপাদন ব্যয় প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে মজুরি বৃদ্ধির ঘোষণা এসেছে। অত্যন্ত দুঃখজনক যে আমরা যখন “‍বৈশ্বিক ও আর্থিক” এ দ্বিমুখী চাপের মধ্যে থেকেই টিকে থাকার সংগ্রাম করছি, ঠিক তখন এ শিল্পকে নিয়ে শুরু হয়েছে নানা অপতৎপরতা। বিশেষ করে আমাদের শান্ত শ্রমিক গোষ্ঠীকে উসকানি দিয়ে অশান্ত করা হচ্ছে।’

    অকা/তৈপোশি/ সকাল/১৫ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    পোশাক খাতে শ্রমিক মজুরি সর্বনিম্ন হলেও ইউনিটপ্রতি রফতানি মূল্য সর্বনিম্ন নয়

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ভারতের বস্ত্রশিল্প – প্রতিযোগিতার সংকটে ব্যয় কাঠামো পুনর্গঠনের উদ্যোগ

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের স্থিতিশীল অগ্রগতি

    মার্কিন শুল্কের বোঝা পোশাক শিল্পে নতুন অনিশ্চয়তা

    ভারতের অদৃশ্য বাধায় বিপাকে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ভারতের বস্ত্রশিল্প – প্রতিযোগিতার সংকটে ব্যয় কাঠামো পুনর্গঠনের উদ্যোগ

    দ্রুত অবলোপনে ব্যাংকগুলোর আশাবাদ
    অকার্যকর ঋণ কমাতে নতুন উদ্যোগ

    দেশে স্বর্ণের দামে বড় পতন

    ১৯তম এজিএম সফলভাবে অনুষ্ঠিত
    ১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

    অজিত আইচ যমুনা লাইফের নতুন সিইও

    মোঃ আবদুল মোতালেব সিডিবিএলের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও

    রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা

    ২০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

    সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    এক টাকার নিচে শেয়ার লেনদেনে নতুন যুগে পা দিচ্ছে ডিএসই

    কাগজ ছাড়াই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এখন আরও সহজ

    সেপ্টেম্বর মাসে আর্থিক খাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের মিশ্র প্রবণতা

    দেড় বছর ধরে আইপিও খরা – স্থবির পুঁজি বাজারে আশার আলো নেই

    ডিমের দাম নির্ধারণে নেই খামারিদের ভূমিকা

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মূল্য সংযোজিত রফতানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়

    পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের একীভূতকরণে নতুন নাম ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

    প্রবাসী করদাতাদের জন্য ই-মেইলে ওটিপি নিয়ে সহজ হলো অনলাইন আয়কর রিটার্ন

    আমদানি নির্ভরতার ছায়ায় বাংলাদেশের বীজ নিরাপত্তা

    কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ডে বীমা সুরক্ষা সীমিত মাত্র ২০ লাখ টাকা

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.