Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমছে

    জুলাই ৪, ২০২৩ ৩:৫৬ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমছে। উন্নতি হয়েছে চলতি হিসাবের ঘাটতি পরিস্থিতিতেও। তবে আর্থিক হিসাব এবং পুঁজিবাজারে নেতিবাচক ধারা অব্যাহত। এছাড়া আগে নেওয়া ঋণ পরিশোধের তুলনায় নতুন ঋণ কম আসছে। ফলে সামগ্রিকভাবে দেশের আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে যেখানে এ ঘাটতি ছিল ৫৫৯ কোটি ডলার। সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৮৮০ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের (২০২২-২৩) জুলাই-মে সময়ের ব্যালান্স অব পেমেন্ট বা বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতেই ঘাটতির বিষয়টি উঠে আসে।

    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অর্থনীতির বিশ্লেষক ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, কয়েকটি ব্যাংক সময়মতো আমদানির দায় পরিশোধ করেনি। এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এছাড়া অপর্যাপ্ত বিনিয়োগ পরিবেশ এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তো আগে থেকেই আছে। এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণ মান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান মুডিস রেটিং। এ রেটিংয়ে বাংলাদেশ অনেকখানি পিছিয়ে গেছে।

    জানা গেছে, সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যের ঘাটতি মানে আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হচ্ছে। বিভিন্ন উৎস থেকে দেশে যে অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা আসছে, পরিশোধ হচ্ছে তার চেয়ে বেশি। এ অবস্থায় দেনা পরিশোধের ঝুঁকি এড়াতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রচুর ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে গত অর্থবছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০২১-২২ অর্থবছর বিক্রি করে আরও ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার।

    এভাবে বিক্রির ফলে ক্রমেই রিজার্ভ কমে আসছে। সর্বশেষ গত ২৫ জুন পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারে। গত বছরের জুনে যা ছিল ৪০-৪২ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে ২০২১ সালের আগস্টে। করোনা-পরবর্তী অর্থনীতিতে বড় চাহিদা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি অনেক বেড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর। এর নেতিবাচক প্রভাবে দেশে মার্কিন ডলারের দামও হুহু করে বাড়তে থাকে।

    বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে চাপ কাটাতে নানা উপায়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। গত বছরের জুলাই থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানির শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। আবার তুলনামূলক কম প্রয়োজনীয় পণ্যের এলসি খোলার সময় ৭৫ থেকে শতভাগ পর্যন্ত নগদ মার্জিনের শর্ত দেওয়া হয়েছে। এই মার্জিনের টাকা আবার কোনো ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া যাবে না। এছাড়া বড় এলসি খোলার ২৪ ঘণ্টা আগে তথ্য নিয়ে এর সঠিকতা যাচাই করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে ডলার সংস্থান ছাড়া ব্যাংকগুলোকে এলসি না খুলতে বলে দেওয়া হয়েছে। এসব উদ্যোগের ফলে আমদানি কমছে। অবশ্য নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার কারণে বড় আমদানিকারকদের তুলনায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি আমদানিকারকরা বেশি প্রভাবিত হচ্ছেন।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) বিভিন্ন পণ্য আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৬ হাজার ৪৭৬ কোটি ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ১৪ দশমিক ১১ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের রপ্তানি ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৭৬০ কোটি ডলার হয়েছে। অন্যদিকে একই সময়ে ১ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ১৯৪১ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। এতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে চলতি হিসাবের ঘাটতি কমে ৪৫০ কোটি ডলারে নেমে আসে। ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময়ে যেখানে ঘাটতি ছিল ১৭২৭ কোটি ডলার। তবে বিভিন্ন সময়ে নেওয়া বিদেশি ঋণ যে হারে পরিশোধ করতে হচ্ছে, নতুনভাবে আসছে তার চেয়ে কম। এতে আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। সাধারণভাবে আর্থিক হিসাব সব সময় ইতিবাচক থাকে। তবে বিদায়ি অর্থবছরে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৫৮ কোটি ডলার। তার আগের অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে যেখানে উদ্বৃত্ত ছিল ১ হাজার ৩৩৭ কোটি ডলার। আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত থেকে ঘাটতি পরিস্থিতি সামগ্রিক বৈদেশিক মুদ্রা খাতকে চাপে রেখেছে। বিদায়ি অর্থবছরের মে পর্যন্ত সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি হয়েছে ৮৮০ কোটি ডলার। যেখানে আগের অর্থবছরের একই সময়ে ঘাটতি ছিল ৫৫৯ কোটি ডলার।

    বিদায়ি অর্থবছরের মে পর্যন্ত দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) এসেছে ৪৬২ কোটি ডলার। যা আগের অর্থবছর একই সময়ে ছিল ৪২৬ কোটি ডলার। এফডিআই বেড়েছে ৮ দশমিক ২৭ শতাংশ। তবে এ সময়ে নিট এফডিআই বা বিদেশি বিনিয়োগ কিছুটা কমেছে।

    বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে সরাসরি মোট যে বিদেশি বিনিয়োগ আসে তা থেকে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান মুনাফার অর্থ নিয়ে যাওয়ার পর যেটা অবশিষ্ট থাকে সেটাকে নিট এফডিআই বলা হয়। সূচকটি সদ্য বিদায়ি অর্থবছরে ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ কমে ১৬৩ কোটি ডলারে নেমে এসেছে। আগের অর্থবছর একই সময়ে নিট বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ১৭৬ কোটি ডলার। একইসঙ্গে পুঁজিবাজারেও বিদেশি বিনিয়োগে নেতিবাচক অবস্থা অব্যাহত আছে। গত মে পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগ (নিট) যা এসেছিল তার থেকে ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার চলে গেছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল (ঋণাত্মক) ১৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

    অকা/বা/সকাল, ০৪ জুলাই, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমছে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    ইলিশের ফিজিকেল ফিটনেস পরীক্ষা শেষে রফতানির অনুমতি ভরতে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.