Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    নতুন আমদানি ও রফতানি নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়নের উদ্যোগ

    নভেম্বর ২৬, ২০২৩ ৪:৫১ পূর্বাহ্ণUpdated:নভেম্বর ২৬, ২০২৩ ৪:৫১ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বাংলাদেশে এখনো স্বাধীনতা অর্জনের ২১ বছর আগে প্রণীত আমদানি ও রফতানি (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ১৯৫০ চলছে। তবে এটি আর থাকছে না। বহু আলোচনা-সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অবশেষে ৭৪ বছর পর যুগোপযোগী করে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটির নাম ‘আমদানি ও রফতানি আইন, ২০২৪’। নতুন আইনের শিরোনামে আমদানি ও রপ্তানি ‘নিয়ন্ত্রণ’ শব্দটির উল্লেখ থাকবে না।

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আমদানি ও রফতানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর (সিসিআইই) নতুন আইনের খসড়া তৈরি করে সম্প্রতি তাদের কাছে পাঠিয়েছে। আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে খসড়াটির ওপর যে কেউ মতামত দিতে পারবেন।

    প্রধান আমদানি ও রফতানি নিয়ন্ত্রক শেখ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বৈদেশিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ, উন্নয়ন ও ক্ষেত্রবিশেষে কোনো কোনো পণ্য ও সেবা আমদানি বা রফতানি নিয়ন্ত্রণ বা নিষিদ্ধ করার জন্য নতুন করে আইনটি করা হচ্ছে। এ আইন হওয়ার পর আমদানিকারক ও রফতানিকারকসহ সব ধরনের ব্যবসায়ীই অধিকতর সেবা পাবেন বলে আমরা আশা করি।’

    আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন, দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও সুরক্ষা, জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, বৈদেশিক বাণিজ্য উন্নয়ন ও ক্ষেত্রবিশেষে কোনো কোনো পণ্য ও সেবা আমদানি বা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ বা নিষিদ্ধ করা সমীচীন ও দরকারি। তাই আইনটি নতুন করে তৈরি করা হচ্ছে।

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি পঞ্জিকা বছরে আইন পাস করার লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খসড়াটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছে। কিন্তু সরকারের বর্তমান মেয়াদে যেহেতু আর সংসদের অধিবেশন বসার সুযোগ নেই সেহেতু এ বছর আর তা পাস হওয়ার সুযোগ নেই। সে জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে তা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ফেরত দেওয়া হয়েছে।

    এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খসড়ার ওপর মতামত পাওয়ার পর আরেকটি পরামর্শক বৈঠক করবে। আইনি পরীক্ষার জন্য এক দফায় তা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর নতুন সরকার দায়িত্ব নিলে এই আইন পাসের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

    বিদ্যমান আমদানি ও রফতানি (নিয়ন্ত্রণ) আইনটি যখন প্রণীত হয়েছিল, তখন এতে শুধু পণ্য আমদানি ও রপ্তানির কথা বলা হয়। সে জন্য নতুন আইনে পণ্যের পাশাপাশি সেবা আমদানি ও রপ্তানির কথাও বলা হচ্ছে। বিদ্যমান আইন ১৯৬২ সালে একবার এবং পরে বাংলাদেশ আমলে ১৯৭৫ সালে আরেকবার সংশোধন করা হয়েছিল। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সিসিআইইর কাজকে যুগোপযোগী করা হলেও আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয় এবারই প্রথম।

    বিদেশ থেকে পণ্য ও সেবা আমদানি করতে গেলে সিসিআইই থেকে আমদানি অনুমতির সনদ (আইআরসি) নিতে হয়। আর বিদেশে পণ্য রপ্তানি করতে গেলেও একই দপ্তর থেকে নিতে হয় রপ্তানির অনুমতি সনদ (ইআরসি)। উভয় ক্ষেত্রেই একাধিক শর্ত থাকে, যেগুলো আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের মানতে হয়।

    কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে এক বছরের জেল বা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার কথা বলা আছে বিদ্যমান আইনে। নতুন আইনের খসড়ায় জেলে থাকার বিধান এক বছরই রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে জরিমানার পরিমাণ সুনির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে, তা হবে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা।

    বিদ্যমান আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘনের দায়ে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে বিচার হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। নতুন আইনে বলা হয়েছে, অপরাধের বিচার হবে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে। নতুন আইনে ‘প্রথম শ্রেণি’ কথাটি বাদ দেওয়া হয়েছে।

    আরও বলা হয়েছে, আইনের মূল পাঠ বাংলায় হবে এবং সরকার প্রয়োজন মনে করলে মূল পাঠের ইংরেজিতে অনূদিত একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ প্রকাশ করবে। বাংলা ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে কোনো বিরোধ হলে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাবে। আর নতুন আইন পাস হওয়ার পর রহিত হয়ে যাবে ১৯৫০ সালের আইন।

    অকা/বা/ সকাল/২৬ নভেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    নতুন আমদানি ও রফতানি নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণয়নের উদ্যোগ

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    ইলিশের ফিজিকেল ফিটনেস পরীক্ষা শেষে রফতানির অনুমতি ভরতে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.