Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ৩০ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার সংশোধন করে বাড়ানো হলো

    এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ৭:৩৮ পূর্বাহ্ণUpdated:এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ৭:৩৮ পূর্বাহ্ণ5
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতির হার সংশোধন করে বাড়ানো হয়েছে। অথচ একই সময়ে উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশগুলোয় মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা কাটছাঁট করে কমিয়ে আনা হচ্ছে। দেশে অর্থবছরের শুরুতে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও চলতি মাসে তা ৮ শতাংশে উন্নীত করা হয়। একবার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ফের তা বাড়ানোর ঘটনা নজিরবিহীন। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে গেল মার্চে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ওপরে অবস্থান করছে। তবে অর্থ বিভাগ আশা করছে, জুন নাগাদ মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসবে।

    সংশোধিত এ লক্ষ্যমাত্রার অনুমোদন দেওয়া হয় আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিয়ম হারসংক্রান্ত কো-অর্ডিনেন্স কাউন্সিল বৈঠকে। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

    সূত্র আরও জানায়, দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ে ওই বৈঠকে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়। সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেছেন, মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে সুদের হার ক্রমান্বয়ে বাড়ানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৯ শতাংশ সুদহারের ক্যাপ তুলে নেওয়া হয়। তবে এ হার যাতে অতিমাত্রায় বৃদ্ধি না পায়, সেজন্য একটি রেফারেন্স রেটভিত্তিক সুদের হার চালু করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ব্যাংক ঋণের সুদহার বাড়ানোর কারণে কৃষি খাত, মাঝারি, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের উদ্যোক্তারা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেজন্য সরবারহ সাইটে বিভিন্ন হস্তক্ষেপ অব্যাহত আছে। তবে এ উদ্যোগের ফলে ব্যাংকের তারল্য আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে শুরু করেছে। এর ফলে বাজারে ভোক্তার চাহিদা হ্রাস পাবে এবং মূল্যস্ফীতি কমাতে সহায়ক হবে। তিনি আরও বলেন, সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির আওতায় সরকারের উন্নয়ন খাতে ঋণ বন্ধ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব পদক্ষেপের ফলে আগামী দিনে মূল্যস্ফীতি পর্যায়ক্রমে কমে আসবে। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অর্থনৈতিক কারণগুলোকে রাজস্ব ও মুদ্রানীতির মাধ্যমে মোকাবিলা সম্ভব। কিন্তু অ-অর্থনৈতিক (রাজস্ব ও মুদ্রানীতিবহির্ভূত) কারণগুলো মোকাবিলা সম্ভব নয়। এজন্য অ-অর্থনৈতিক কারণগুলো মোকাবিলা করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ ওই বৈঠকে বলেন, ভোজ্যতেল, চিনি, মসলাসহ অন্যান্য পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে মুদ্রা বিনিময় হারের অস্থিতিশীলতা নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এছাড়া শুল্ক, পরিবহণ ব্যয়সহ অন্যান্য কারণে বাজারে পণ্যমূল্য কমানো কঠিন হয়ে পড়ছে। তিনি আরও বলেন, খাদ্যপণ্যের ডিউটি খুব অল্প পরিমাণে কমানো হয়। এতে ভোক্তা পর্যায়ে প্রভাব পড়ে না। তিনি অভিমত দিয়ে বলেন, এমনভাবে ডিউটি কমানো দরকার এবং সেটি পুরো বছরের জন্য করতে হবে। এতে একটি স্থায়ী প্রভাব বাজারে দেখা যাবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে।

    ওই বৈঠকে অর্থসচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার বলেন, এটি নিয়ন্ত্রণে সরকার ইতোমধ্যে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি, সহায়ক রাজস্বনীতিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। এছাড়া সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ সাধন, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও সরবরাহব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে। এক কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিতরণের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আকার বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া প্রয়োজন অনুযায়ী আমদানি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে নিত্যপণ্যের। পাশাপাশি বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে।

    কোভিড-১৯-এর পর সবকিছুর চাহিদা অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর মধ্যে শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যে কারণে বিশ্বব্যাপী উদ্ভূত পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেখা দেয় ২০২২ সালে। সেটি মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশই সুদের হার বৃদ্ধি করে। বর্তমানে সে পরিস্থিতি পরিবর্তন হচ্ছে। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য কমছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও পণ্য সরবরাহ সংকট কেটে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য কমে আসছে। সার্বিক এ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহিবল (আইএমএফ) বলেছে, ২০২৪ সালে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে।

    এরই মধ্যে বিশ্বের অনেক দেশের মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনা হয়। যেখানে ২০২২ সালে বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৭ শতাংশ, যা ক্রমান্বয়ে কমে আসছে। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি বছরে বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসবে। এছাড়া আইএমএফ-এর পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, উন্নত বিশ্বে ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) মূল্যস্ফীতি ২০২৩ সালে ৪ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ২০২৪ সালে ২ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসছে। এছাড়া উদীয়মান ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মূল্যস্ফীতি ২০২৩ সালে ৮ দশমিক ৪ শতাংশ থাকলেও ২০২৪ সালে প্রাক্কলন করেছে ৮ দশমিক ১ শতাংশ।

    এদিকে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে জানুয়ারিতে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ হয়, ফেব্রুয়ারিতে কমে ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ হয়। কিন্তু মার্চে আবার বেড়ে দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ। এডিবির পূর্বাভাসে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে (২০২৩-২৪) বাংলাদেশের বার্ষিক মূল্যস্ফীতির হার ৮ দশমিক ৪ শতাংশে উঠতে পারে।

    দেশের মূল্যস্ফীতি কেন কমছে না-জানতে চাইলে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ট্রেজারি বন্ডের টাকা সরকারকে দিতে হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে টাকা ছাপানো হবে না। ভালো কথা। টাকা ছাপানোর কারণে মূল্যস্ফীতি আজ এ পর্যায়ে আসছে। সারা পৃথিবীতে মূল্যস্ফীতি কমলেও আমাদের কেন বেড়েছে। কারণ, সারা পৃথিবী যেদিকে গেছে, আমাদের পলিসি সেদিকে যায়নি। আমরা ব্যাংক ঋণের সুদ ৯-৬-এর মধ্যে আটকে রাখি। এটি কোভিডের সময় হয়তো ঠিক ছিল। কারণ, ওই সময় সারা পৃথিবী এ পলিসি নিয়েছে। কিন্তু এরপর আমেরিকার সুদের হার শূন্য থেকে ৭ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু আমাদের সুদের হার ৯-৬-এর মধ্যেই রেখে দিয়েছি। যদিও সম্প্রতি এর পবির্তন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সুদের হার বাড়তে দিতে হবে, যদি মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে এবং মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনতে চাই। তবে সরকার যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যাংক ঋণ গ্রহণ করে, তাহলে সুদের হার অনেক বেড়ে যাবে। এজন্য বাজেট ব্যয়কেও সংকোচিত করবে।

    আর্থিক মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিয়ম হারসংক্রান্ত কো-অর্ডিনেন্স কাউন্সিল বৈঠকে মূল্যস্ফীতি নিয়ে একটি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সেখানে বলা হয়, ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দেশে গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। কিন্তু চলতি বছরে প্রতি মাসে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে বিরাজ করে। কিন্তু কোভিড মহামারির পর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক সরবরাহব্যবস্থায় অস্থিরতা দেখা দেয়। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকলে এর প্রভাব এসে পড়ে বাংলাদেশের ওপর। সেখানে আরও বলা হয়, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা জুনে ৯ দশমিক ৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। জানুয়ারিতে এ হার ছিল ৮ দশমিক ৭ শতাংশ। সার্বিকভাবে ৮ দশমিক ৭ শতাংশ মুদ্রা সরবরাহ প্রবৃদ্ধি জুনের লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও কম। এছাড়া বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা জুন পর্যন্ত ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, মূল্যস্ফীতি অর্থনীতির একটি স্বাভাবিক চিত্র হলেও বড় ধরনের মুদ্রাস্ফীতি অর্থনীতির জন্য অভিঘাত হিসাবে দেখা হয়। মুদ্রাস্ফীতি বলতে পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যাওয়াকে বোঝায়, যা সাধারণত ঘটে অতিরিক্ত মুদ্রা সরবরাহের কারণে। সহজ ভাষায় বললে, একটি দেশের বাজারে পণ্যের মজুত এবং মুদ্রার পরিমাণের মধ্যে ভারসাম্য থাকতে হয়। যদি পণ্যের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ অনেক বেড়ে যায়, অর্থাৎ দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত মাত্রায় টাকা ছাপায়; তখনই মুদ্রাস্ফীতি ঘটে। এর ফলে একই পরিমাণ পণ্য কিনতে আপনাকে আগের চেয়ে বেশি মুদ্রা খরচ করতে হবে। এর মানে, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে। সব মিলিয়ে ওই মুদ্রার মান বা ক্রয়ক্ষমতা কমে যাবে।

    অকা/প্র/ সৈই/ সকাল/২৫ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    বাংলাদেশ ব্যাংক মূল্যস্ফীতি

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    কক্সবাজারে বেঙ্গল ইসলামি লাইফের বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আইএমএফের সতর্ক সংকেত
    আবারও কমলো প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস

    আস্থা সংকটে মিউচুয়াল ফান্ড

    অনিয়মে ধসে পড়া আর্থিক খাত
    ৯টি এনবিএফআই প্রাথমিকভাবে বন্ধের সিদ্ধান্ত

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    অক্টোবরের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয় ৮৪৪২ কোটি টাকা

    দরপতনের দিকে যাচ্ছে পুঁজি বাজার

    আমানতের মাইলফলক স্পর্শ করল ট্রাস্ট ব্যাংক

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.