Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বৃহস্পতিবার, ৩ পৌষ, ১৪৩২ | ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বিক্রি বেড়েছে কাঠলিচু বা পিচ ফলের

    জুলাই ৬, ২০২৫ ৪:৩০ অপরাহ্ণ11
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    আগে এ ফলটির চাহিদা না থাকলেও এখন এর কদর ও দর উভয়ই বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় এই কাঠলিচু বা পিচ ফলের দেখা মিললেও ঢাকার দোহার-নবাবগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী জেলা মানিকগঞ্জের প্রায় সব বাড়িতেই এই কাঠলিচু বা পিচ ফল পাওয়া যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এই ফল প্রাকৃতিক উপায়েই জন্মায়। তাই মানিকগঞ্জ সদর, দোহার, সিঙ্গাইর ও নবাবগঞ্জের রাস্তার অলিগলি থেকে শুরু করে সবখানেই কাঠলিচুর গাছ চোখে পড়বে।

    গ্রীষ্ম ও বর্ষা-এ দুই ঋতুতেই বাজারে আম, কাঁঠাল, লিচুসহ নানা মৌসুমি ফলের সমারোহ দেখা যায়। এ সময় আরও একটি মৌসুমি ফল বাজারে দেখা যায়। যদিও বাদামি রঙের ছোট আকারের এই ফলের দেখা মেলা বেশ কঠিন। অনেকে হয়তো এর নামও জানেন না। ঢাকার বিভিন্ন বাজারের ফলের দোকান কিংবা রাস্তার ধারে টুকরিতে করে এই ফল বিক্রি হয়। দাম কিছুটা বেশি হওয়ায় চাহিদাও কম।

    মানিকগঞ্জ জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রবীআহ নূর আহমেদ বলেন, এটি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ফল। জয়পুরহাটসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে এই ফল দেখা গেলেও সবচেয়ে বেশি হয় মানিকগঞ্জ সদর ও সিঙ্গাইরে। এ ফলে প্রচুর শর্করা, ভিটামিন সি, খনিজসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ থাকায় স্থানীয়ভাবে এর চাহিদা ব্যাপক।

    রাজধানীর পান্থপথের বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সের উল্টো পাশে টুকরিতে করে আমলকী ও কাঠলিচু বিক্রি করছেন খলিল উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘প্রায়ই এ ধরনের মৌসুমি ফল এ রকম টুকরিতে নিয়ে বিক্রি করি। এই ফলের চাহিদা কম। তবে যারা চেনেন, তারা আমার কাছ থেকে কিনে নেন। প্রতিদিন রাস্তায় হেঁটে হেঁটে আমার দেড় থেকে দুই কেজি ফল বিক্রি হয়। দাম কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা হওয়ায় কেউ বেশি পরিমাণে কেনেন না। ১০০ থেকে ২০০ গ্রাম করে বেশি বিক্রি হয়।’

    দোহার-নবাবগঞ্জের রাস্তার পাশে, বাড়ির আঙিনায় কিংবা পরিত্যক্ত জমিতে সর্বত্রই দেখা যায় এই ফলের গাছ। যখন এই ফল পাকতে শুরু করে, তখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। মূলত বাদুড় ও অন্যান্য পাখির জন্য এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। তবে এই ফলের বাণিজ্যিক মূল্য বাড়াতে গাছের বাড়তি যত্ন নিচ্ছেন অনেকেই। কেউ কেউ নতুন করে গাছের চারাও লাগাচ্ছেন।

    প্রাকৃতিক কৃষি প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়কারী ও কৃষক দোলোয়ার জাহান বলেন, ‘এ ফলের চাহিদা গত দুই থেকে চার বছরে বেড়েছে। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের প্রাকৃতিক কৃষি বিপণনের বিক্রয়কেন্দ্র ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পেজে বিক্রি হয়। সব মিলিয়ে আমরা এক মৌসুমে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার কাঠলিচু বিক্রি করে থাকি। আমরা শ হিসাবে বিক্রি করি।’ তিনি আরও বলেন, প্রাকৃতিক উপায়ে জন্ম নেওয়া এসব গাছের যত্ন নিতে হয় না। তবে এই ফলের প্রধান শত্রু বাদুড়। বাদুড়ের ঝাঁক আক্রমণ করলে এক দিনে এক গাছের সব ফল খেয়ে ফেলতে পারে। তাই স্থানীয় লোকজন এর প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারি দিয়ে গাছ ঢেকে রাখেন। আকারভেদে প্রতি ১০০ কাঠলিচু ১৫০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হয়।

    স্থানীয়ভাবে একে বলা হয় আঁশফল বা কাঠলিচু, যার বৈজ্ঞানিক নাম হলো ডিমোকারপাস লংগান।

    কারওয়ান বাজারে ফলের ব্যবসা করেন তারেকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজারে আমরাই সবচেয়ে বেশি এই ফল বিক্রি করে থাকি। প্রতিদিন গড়ে আমরা ১৫ থেকে ২০ কেজি কাঠলিচু বিক্রি করি। আমরা পাইকারি দরে কেজিপ্রতি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় সংগ্রহ করি। এরপর তা বাজারে ৪৫০-৫০০ পর্যন্ত বিক্রি করি। আগে ওই ফলের চাহিদা না থাকলেও এখন চাহিদা বেড়েছে।’

    ফল ব্যবসায়ীরা বলছেন, আগামী এক মাস বাজারে এই ফলের সরবরাহ থাকবে। লিচুর মৌসুম শেষ হওয়ার পরপরই বাজারে লিচুর জায়গা দখলে নেয় ফলটি। বাণিজ্যিকভাবে কেউ চাষ না করলেও স্থানীয় বাজারে এর চাহিদা আছে। স্থানীয়ভাবে এই ফল আঁটি বা ছড়াপ্রতি আকারভেদে ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হয়। আবার কেজি হিসেবে বিক্রি হয় ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়। ●

    অকা/কৃষি/ফর/বিকাল/৭ জুলাই, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 6 months আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    আকার অনুযায়ী দাম ঠিক করা হবে ইলিশের

    সিন্ডিকেট বন্ধ হলে ভোক্তার স্বার্থ রা পাবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে

    ট্যারিফ ও অ-ট্যারিফ বাধা কমিয়ে বাণিজ্য বাড়াতে চায় পাকিস্তান

    টেকসই কৃষিই হতে পারে অর্থনীতির ভবিষ্যৎ

    ১ লাখ ২০ হাজার টন চাল এলো বাংলাদেশে

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    দরপতন ও আস্থার সংকটে শেয়ার বাজার – কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

    লোকসান ও সংকটে শেয়ার বাজারে ৫৭ কোম্পানির শূন্য ডিভিডেন্ড

    রমজানকেন্দ্রিক আমদানি চাপে বাণিজ্য ঘাটতি ৭.৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.