Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    পোশাক শিল্পে খুলছে সম্ভাবনার দরজা

    মে ২, ২০২৫ ৫:৩৯ অপরাহ্ণ9
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধ চলছে। এ সময় বাংলাদেশের সম্ভাবনা দেখছেন খাত সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, চীনের পণ্যের ওপর অস্বাভাবিক শুল্ক আরোপ করার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সুযোগ তৈরি হতে যাচ্ছে। দেশটির যেসব ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কখনো ব্যবসা করেনি, তারা বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্যাটার্ন, পরিবেশ ও উৎপাদন ব্যবস্থা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের চাহিদার ১০ ভাগ রপ্তানি করে বাংলাদেশ। আর চীন রপ্তানি করে ২০ ভাগ। চীন থেকে পণ্য আমদানি করা ক্রেতারা বাংলাদেশের খোঁজ খবর নিচ্ছে।

    মার্কিন শুল্ক স্থগিত হলেও কার্যাদেশ কমে যাওয়া এবং মূল্যছাড়ের কারণে বাংলাদেশের পোশাক খাতকে প্রায় ৫৫০ মিলিয়ন (৫৫ কোটি) ডলারের তি গুনতে হবে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তবে এর মধ্যেই দেখা যাচ্ছে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি।

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বহুল আলোচিত বাড়তি শুল্ক আরোপ করার পর দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ৭ এপ্রিল ৯০ দিনের জন্য তা স্থগিত করে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। এই তিন মাস এপ্রিল, মে ও জুনে রফতানিতে বাড়তি শুল্ক গুনতে হচ্ছে না। পরবর্তী তিন মাসে উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত আগেই প্রাথমিক কার্যাদেশ পেয়েছিল। এখন চূড়ান্ত কার্যাদেশ দেয়ার েেত্র সতর্কতা অবলম্বন করছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। আবার কিছু েেত্র শর্তযুক্ত কার্যাদেশ দিচ্ছে।

    তৈরি পোশাক খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত হওয়ার পরও ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কার্যাদেশ কমে যাবে। এতে জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর এই তিন মাসের উৎপাদনে প্রভাব ফেলবে। ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত করা হলেও ২৭৫ মিলিয়ন ডলারের কার্যাদেশ কমে যাবে। এর বাইরে ১০ শতাংশ শুল্কের বিপরীতে বাড়তি ছাড় গুনতে হচ্ছে আরও প্রায় ২৭৫ মিলিয়ন ডলার। শুল্ক স্থগিত হলেও প্রায় ৫৫০ মিলিয়ন ডলার তি গুনতে হচ্ছে।

    তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তিন মাসের জন্য শুল্ক স্থগিত হলেও তৈরি পোশাক উদ্যোক্তারা তিন মাস সময় পাচ্ছি না। এরমধ্যে জাহাজিকরণ থেকে সেখানকার কাস্টমস কিয়ারেন্স পর্যন্ত ৬০ থেকে ৭০ দিন চলে যাবে। আমরা সময় পাব সর্বোচ্চ এক মাস। এরপর যে পণ্য বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে, তা ৯০ দিন পরে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছাবে, আর ৯০ দিন পর যে ব্যবস্থা চলমান থাকবে, তা কার্যকর থাকবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে শুল্ক প্রত্যাহার হলে বাড়তি কোনো শুল্ক লাগবে না। যদি আলোচনায় সমাধান না হয় তাহলে বাড়তি শুল্ক দিয়েই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশ করতে হবে। ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত হলেও বাড়তি ১০ শতাংশ শুল্ক রয়ে গেছে। ক্রেতাদের ১০ শতাংশ শুল্কের বিপরীতে তিন মাস সময়ের জন্য ৫ থেকে ২০ শতাংশ মূল্যছাড় দিতে হচ্ছে। এ মূল্যছাড় যোগ করে ক্রেতারা পিও (পারচেজ অর্ডার) আপডেট করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ক্রেতা এটা করছেন।

    শোভন ইসলাম বলেন, এ সময়ে কোনো ক্রেতা প্রতিষ্ঠান কার্যাদেশ বাতিল করেনি। কিন্তু ৯০ দিন পর নতুন করে কী হবে, সেটার জন্য ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও রফতানিকারকরা উদ্বিগ্ন হয়ে অপো করছে। বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা সেখানে গেছেন। তারা এই অতিরিক্ত শুল্ক প্রত্যাহারের ব্যাপারে আলোচনা করছেন, আশা করি একটি ভালো ফল পাওয়া যাবে। চলমান যে কার্যাদেশ আছে, সেগুলোতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তবে ভবিষ্যতে কার্যাদেশ, বিশেষ করে অটাম-হলিডের (শরৎকাল) কার্যাদেশগুলো নিয়ে তারা এখন সতর্ক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। চূড়ান্ত কার্যাদেশ দিচ্ছে না, তারা একটু সময় নিচ্ছে। জুলাই-অক্টোবর মাসে যেগুলোর কাজ হয়, সেগুলোর কার্যাদেশ এই সময়ে দেয়। এগুলো আগে থেকে আমাদের প্রজেকশন দিয়ে দিয়েছিল। তৈরি পোশাক শিল্পে বাড়তি ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর আছে, যুক্তরাষ্ট্র এটা বাতিল করেনি। এ জন্য শুল্ক স্থগিত হওয়ায় আগামী তিন মাসের জন্য বায়াররা মূল্যছাড় নিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানির পরিমাণ আট বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সাত বিলিয়ন ডলারের বেশি। এর বাইরে আরও যেসব পণ্য আছে, তা খুবই সামান্য। আর তৈরি পোশাকই দেশের প্রধান রফতানি পণ্য। তাই তৈরি পোশাক রফতানিতে অনিশ্চয়তায় বেশি উদ্বিগ্ন হয়েছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা।

    বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট একেএম সাইফুর রহমান ফরহাদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক প্রবেশের েেত্র আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করায় অনিশ্চয়তায় পড়েছেন তুলনামূলক ছোট ক্রেতারা। তারা কার্যাদেশ চূড়ান্ত না করে বাতিল বা স্থগিত করছেন। এ ধরনের ক্রেতা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের মোট ক্রেতার ৪০ শতাংশ। বাকি ৬০ শতাংশ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান তুলনামূলক বড়, তারা পরিস্থিতি পর্যবেণ করছে। বড় বড় ক্রেতারা যাই বলুক পোশাক নিতেই হবে। সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখতে হলে পোশাক সরবরাহ করতে হবে। আর এজন্য বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক নিতেই হবে। তা না হলে তাদের ওয়্যার হাউজ খালি থাকবে। তারা মনে করছে, বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের ওপর শুল্ক যতই বেশি হোক, চীনের চেয়ে বেশি না। ফলে বাংলাদেশই তাদের ভালো গন্তব্য হবে।

    এ বিষয়ে সাইফুর রহমান বলেন, চীন থেকে আমদানি করা যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা বুঝে গেছেন, দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ সংপ্তি হবে না, দীর্ঘ সময় ধরে চলবে। এ সময়ে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখার জন্য মধ্যবর্তী সুবিধাজনক কোনো দেশে যাওয়া যায় কি না, তারা ভাবছেন। এেেত্র বাংলাদেশ তাদের সবচেয়ে ভালো বিকল্প। কিন্তু বাংলাদেশ সম্পর্কে না জানা যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা আমাদের কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে খোঁজ খবর নিচ্ছেন, আমরাও তথ্য দিচ্ছি। এতে আমাদের জন্য একটি নতুন দ্বার উন্মোচন হচ্ছে। এখন বাংলাদেশের উচিত হবে, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের দূতাবাসের বিজনেস কাউন্সিলকে আরও বেশি সক্রিয় করা। যার মাধ্যমে তারা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটে সেমিনার-সিম্পোজিয়াম করে বাংলাদেশ সম্পর্কে ধারণা তুলে ধরবে।

    উদ্ভূত পরিস্থিতিতে চীনের ক্রেতারাও যুক্ত হয়েছেন। তারা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্য যুদ্ধ শিগগিরই শেষ হবে না। চীনের ক্রেতারা তাদের অর্ডার বাংলাদেশে দিতে চায়, যা যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হবে। ফলে এই যুদ্ধে বাংলাদেশের হারানোর কিছু নেই, বরং আরও বাড়বে। কিন্তু আমাদের সেই সমতা নেই। ধরুন, চীন রপ্তানি করে ১৩৭ বিলিয়ন ডলার, আর আমরা রফতানি করি শুধু ৩৮ বিলিয়ন ডলার। এর থেকে চীন যদি ১০ শতাংশ ব্যবসাও স্থানান্তর করতে চায়, এই ১৩ বিলিয়ন ডলার ক্যাপাসিটি আমাদের ধারণ করার সমতা নেই। বর্তমান ক্যাপাসিটিতেই যদি বন্দর সেবা দিতে না পারে, আমদানি রফতানিতে সীমাবদ্ধতা থাকে, ঈদে একটু বাড়তি চাপ সামলাতে না পারে, তাহলে চীন থেকে বাড়তি ব্যবসা এলে কীভাবে সামলাবে, বলেন বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েনের এই নেতা।

    তিনি বলেন, এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা, বাংলাদেশ সম্পর্কে চীনা ক্রেতাদের ভালো করে বোঝানোর কাজ চলছে। উৎপাদনের সঙ্গে সীমাবদ্ধতার সমাধানের উদ্যোগ, বন্দরের সমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগ দিতে হবে।

    বাড়তি শুল্ক আরোপ, আবার তা স্থগিত রাখা এবং দুই দেশের সরকারি পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের যে কার্যক্রম চলছে, অনেক রফতানিকারক ও বায়িং হাউজ চাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের কাছ থেকে সরে আসবে, এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত হবে বলে উল্লেখ করেন সাইফুর রহমান।

    তিনি বলেন, একবার যদি বায়ার চলে যায়, তাদের আবার দেশে ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। শুল্ক স্থগিতের ৯০ দিন পার হলেও আমরা তিগ্রস্ত হব না, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে আলোচনা হচ্ছে, তাতে আমরা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। মাঝখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের ছাড়া যাবে না, তাদের এন্টারটেইন করতে হবে।

    চীনের সঙ্গেবাণিজ্য যুদ্ধ দীর্ঘ সময় ধরে চলতে পারে মনে করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা এখন বাংলাদেশের বাজারের খোঁজ-খবর নিচ্ছে। অন্যদিকে চীনের ব্যবসায়ীরাও তাদের অর্ডার বাংলাদেশে দিতে চায়, যা যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হবে। যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রফতানিতে তিন মাসের জন্য ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত করায় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিস্থিতি পর্যবেণে রেখেছে। এ সময়ে কমেছে নতুন কার্যাদেশ, চলমান ১০ শতাংশ শুল্কের বিপরীতে দিতে হচ্ছে মূল্যছাড়। ●

    অকা/তৈপোশি/ফর/বিকাল/২ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 weeks আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    বাংলাদেশ পোশাক খাতের সামনে উন্মোচিত সম্ভাবনার দ্বার

    যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক স্থগিত করায় দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে স্বস্তি

    দেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ ঘোষণার মন্দ প্রভাব

    শুল্কের প্রভাবে পোশাকের চাহিদা হ্রাসের সম্ভাবনা

    রফতানি কমছে শীর্ষ তিন পোশাক খাতের

    বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন না ১২ পোশাক কারখানার মালিক

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    আসন্ন বাজেটে টার্নওভার কর বৃদ্ধি: রাজস্ব আদায় বনাম ব্যবসায়িক উদ্বেগ

    নতুন কী থাকছে ২০২৫-২৬ বাজেটে

    অর্থ বছর শেষ হওয়ার আগেই মাইলফলক রেমিট্যান্সে

    নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স দরবৃদ্ধির শীর্ষে

    আয় কমেছে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের

    সংকটের আবর্তে দেশের ব্যাংক খাত

    বাজেটে শেয়ার বাজারে গতি ফেরাতে বহুমুখী কর প্রণোদনার প্রস্তাব

    আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ‘ট্রেড প্রসেসিং ইউনিট’ উদ্বোধন

    আইএসও সনদ অর্জন প্রগতি লাইফের

    আস্থাহীনতায় তলানিতে আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী পুঁজি বাজার

    প্রযুক্তিতে আগ্রহী হয়ে উঠছে বাংলাদেশ

    যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চেয়েছে

    জাপানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে- বাণিজ্য উপদেষ্টা

    প্রধান উপদেষ্টার ৫ নির্দেশনা পুঁজি বাজার উন্নয়নে

    বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস খাত: সংকট, চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের পথ

    বেসরকারি ঋণে খরা : লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন

    দুই দিনব্যাপী আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের টাউন হল মিটিং

    বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে দেয়া হতে পারে সঞ্চয়পত্রের

    শীর্ষ দশ দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি

    বাজারে বেশিরভাগই পণ্যের দাম স্থিতিশীল

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing,

    Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.