Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    আর্থিক খাতে বড় ধাক্কা আসতে পারে

    অক্টোবর ১০, ২০২৩ ৪:২৭ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, স্বল্প ও মধ্য আয়ের দেশগুলোর মধ্যে অনেক দেশের ব্যাংক খাত এখন চাপের সম্মুখীন। বৈশ্বিক পরিস্থিতিও এখন আর্থিক দিক থেকে উল্লেখযোগ্য ঝুঁকির মুখে। এ ঝুঁকির কারণে আগামীতে আর্থিক খাতে বড় ধাক্কা আসতে পারে। ধাক্কা মোকাবিলার জন্য এখনই প্রস্তুতি নিতে হবে। আইএমএফের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

    এতে বলা হয়, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বৈশ্বিকভাবে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রায় সব দেশেরই আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে। এতে ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রার মান কমেছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ করতে প্রায় সব দেশ সুদের হার বাড়াচ্ছে। ফলে ব্যাংকগুলো এখন ডলার সংকট, সুদের হার বৃদ্ধি, চড়া মূল্যস্ফীতি, তারল্য সংকটে ভুগছে।

    আগামীতে এ সংকট আরও প্রকট হতে পারে। কারণ এসব কারণে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থাহীনতা দেখা দিয়েছে। তারা বিনিয়োগ করছেন না। অনেকের বিনিয়োগের সক্ষমতা কমে গেছে। কারণ বৈশ্বিক মন্দায় পণ্যের বিক্রি কমায় উদ্যোক্তারাও এখন তারল্য সংকটে পড়েছেন।’

    প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বিদ্যমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবচেয়ে কার্যকর পথ হলো বিনিয়োগ বাড়ানো। এর মাধ্যমে উৎপাদন বাড়িয়ে কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব। তাহলে একদিকে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে। অন্যদিকে ভোক্তার আয় বাড়বে। কিন্তু বিনিয়োগ বাড়ানো যাচ্ছে না। এছাড়া অনেক দেশেই এখন পণ্যমূল্য বাড়ছে। একই সঙ্গে স্থানীয় মুদ্রার মান কমছে, বাড়ছে ডলারের দাম। এসব কারণে অনেক দেশে মূল্যস্ফীতির ধাক্কা আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ওই সময় পর্যন্ত তাদের মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।’

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘করোনা মহামারির পর যুক্তরাষ্ট্র আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। অন্য কোনো দেশ এখনো যেতে পারেনি। তবে কিছু দেশের জন্য ২০২৫ সাল পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার ওপরে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা দিয়েছে খাদ্য পরিস্থিতি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও প্রাকৃতিক দর্যোগের কারণে খাদ্য উৎপাদন কম হওয়ায় এখনো ৩৪টি দেশ খাদ্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এতে খাদ্য সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে খাদ্যের দাম বাড়ছে। যদিও অনেক পণ্যের দাম গত জুলাইয়ের পর থেকে কমছে। কিন্তু করোনা সংক্রমণ আগের মতো স্বাভাবিক হয়নি।’

    প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখনো ভোক্তাকে ভোগাচ্ছে। মূল্যস্ফীতির ধারা এখনো অব্যাহত থাকায় তা বিনিয়োগকারীদের আক্রান্ত করছে। তারা বিনিয়োগ করা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। অন্যদিকে সুদের হার বাড়ার কারণে বিনিয়োগ আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে উঠেছে। এ প্রবণতা সমাজে দরিদ্র মানুষকে আরও বেশি আঘাত করছে। আগামীতে এ আঘাতের প্রবণতা আরও বাড়বে। কারণ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে সুদের হার বাড়ানোর প্রবণতা আরও দীর্ঘ সময় ধরে রাখতে হবে। যা বৈশ্বিক বিনিয়োগকে নিরুৎসাহিত করবে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বৈশ্বিকভাবে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এখন জ্বালানি নতুন চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখা দিয়েছে। কারণ মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবসহ ওপেক দেশগুলো জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে জ্বালানি সরবরাহের নতুন চুক্তি হয়নি। ফলে এ খাতের পণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। যা বিশ্বকে নতুনভাবে ভোগাবে।’ আইএমএফের প্রতিবেদনে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে কিছু বলা না হলেও নিম্নআয়ের দেশগুলো সম্পর্কে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কেননা বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোও এখন বড় ধরনের চাপে রয়েছে। ডলার সংকট, তারল্য সংকট প্রকট। বিনিয়োগ কম হওয়ায় ও ঋণ আদায় হ্রাস পাওয়ায় ব্যাংকগুলোর আয় কমে গেছে।

    অকা/আখা/ সকাল, ১০ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 2 years আগে

    অর্থনীতি আর্থিক খাতে বড় ধাক্কা আসতে পারে বাণিজ্য ব্রবসা মধ্য আয়ের দেশ রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ স্বল্প

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    অক্টোবরের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয় ৮৪৪২ কোটি টাকা

    স্বল্পসুদে ঋণে স্বস্তির শ্বাস নিয়েছেন কৃষকরা

    উচ্চ শুল্কনীতির প্রভাব
    বাংলাদেশের রফতানি আয়ের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে

    বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসায় ডলারের বাজারে স্বস্তি

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    অক্টোবরের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয় ৮৪৪২ কোটি টাকা

    দরপতনের দিকে যাচ্ছে পুঁজি বাজার

    আমানতের মাইলফলক স্পর্শ করল ট্রাস্ট ব্যাংক

    দরপতনের পর বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি

    প্রবাসী যোদ্ধাদের সুরক্ষায় গার্ডিয়ান লাইফ ও কিনিকল

    বাজার থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক

    মার খাচ্ছে জ্বালানি খাত
    সূচকের অস্থির আচরণ দুই পুঁজি বাজারে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.