Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ১২ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৯ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে ঋণগ্রস্ত মানুষ

    আগস্ট ১২, ২০২১ ৮:৪৪ পূর্বাহ্ণ0
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link


    তারেক আবেদীন ●

    দৈনন্দিন ব্যয় মেটাতে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে মানুষ। নাগরিক জীবনে মহামারিতে দিন দিনই আর্থিক চাপে পড়ছে সাধারণ মানুষ। পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে পরিবারের সদস্যদের জন্য যেটুকু না হলেই নয়, সেটুকুর জন্যও ব্যাংকের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। করোনাকালে সংসার চালানোসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে সাধারণ মানুষের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে।
    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, করোনার এক বছরে ভোক্তা ঋণ বেড়েছে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বা ২২ শতাংশ। ক্রেডিট কার্ড, নিজ বেতন ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ নেওয়া ছাড়াও ব্যাংকে জমানো টাকার বিপরীতেও ঋণ নিচ্ছেন চাকরিজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষ। এ সময়ে ব্যক্তিগত গাড়ি, ফ্ল্যাট, টিভি, ফ্রিজ, এসি, কম্পিউটার ও ফার্নিচার ক্রয়েও ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে।
    অতিমারির প্রভাব সামাজিক জীবনে পড়তে শুরু করেছে। জীবন ও জীবিকা পরস্পর মুখোমুখি। সাধারণভাবে ভোক্তা ঋণ অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যবহৃত হয়। ভোক্তা ঋণ বাড়লে মূল্যস্ফীতি বাড়ার আশঙ্কা থাকে। এ কারণে অর্থনীতিবিদরা এই ঋণ নিয়ন্ত্রণে রাখার পক্ষে মত দেন। গত কয়েক বছর ধরেই ভোক্তা ঋণে খানিকটা কড়াকড়ি আরোপ করে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে করোনার কারণে স্থবির অর্থনীতিতে চাহিদা তৈরিতে গত বছরের ২০ অক্টোবর ভোক্তা ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের সঞ্চিতি সংরক্ষণে ছাড় দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। আগে সব ধরনের অশ্রেণীকৃত ভোক্তা ঋণে ৫ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হতো, যা ওই সময় কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়। এ ছাড়া ভোক্তা ঋণের সুদহারও ৯ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রভিশন সংরক্ষণে ছাড় দেওয়ার পর থেকে ভোক্তা খাতে ঋণ বিতরণে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে ব্যাংকগুলো। অন্যদিকে সুদের হার কমে আসায় মানুষও এই ঋণ নিতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
    বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা বলেন, ‘করোনার কারণে এরই মধ্যে দেশের অনেক মানুষ বেকার হয়েছেন। অনেকের চাকরি থাকলেও বেতন কমে গেছে বা নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না। ফলে সংসার চালানোসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে করোনাকালে মানুষ ভোক্তা ঋণের প্রতি বেশি ঝুঁকছেন। আবার এ খাতে ঋণের সুদ কমে আসার কারণেও ঋণের চাহিদা বেড়েছে।’
    গত ২২ এপ্রিল খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও খাদ্যগ্রহণে প্রভাব’ বিষয়ে এক জরিপে বলা হয়, করোনার কারণে দেশের প্রায় ৬৬ শতাংশ মানুষের আয় কমে গেছে। ৩৭ শতাংশের বেশি মানুষ এখন বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ করে সংসার চালাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, যা দরিদ্র মানুষের জন্য বাড়তি ও অসহনীয় চাপ তৈরি করেছে। গত ২৫ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত ৭০টি পরিবারের মধ্যে এই জরিপ চালানো হয়। এর আগে গত ৮ এপ্রিল এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক ফ্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশের এক খানা জরিপে বলা হয়, করোনা সংকটের সময় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬১ শতাংশ পরিবার ঋণ নিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে বাধ্য হয়েছেন। সঞ্চয় ভেঙে খেয়েছে প্রায় ২৬ শতাংশ পরিবার। এ ছাড়া নিজের গবাদি পশু, সোনা ও জমি বিক্রি বিক্রি করে এবং এনজিও থেকে ঋণ করেও অনেকে জীবন ধারণ করছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসে এক হাজার ৬০০ খানার ওপর এই জরিপ পরিচালনা করা হয়।
    এই জরিপগুলোর সঙ্গে ব্যাংকের ভোক্তা ঋণ বিতরণের চিত্রে মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, করোনার পর থেকে ব্যক্তিগত ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেশি বেড়েছে। তথ্যানুযায়ী, গত বছরের মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ভোক্তা ঋণের পরিমাণ ছিল ৬৮ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা, যা চলতি বছরের মার্চ শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৩ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। ফলে করোনার গত এক বছরে (এপ্রিল থেকে মার্চ) ভোক্তা খাতে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বেড়েছে প্রায় ১৫ হাজার ৩৮ কোটি টাকা বা প্রায় ২২ শতাংশ। অথচ স্বাভাবিক সময়ে ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ মালের মার্চ পর্যন্ত ভোক্তা খাতে ব্যাংকের ঋণ বিতরণ বেড়েছিল মাত্র পাঁচ হাজার ১৩৬ কোটি টাকা বা ৮ শতাংশ। শুধু ভোক্তা ঋণের পরিমাণই নয়, এ সময়ে ভোক্তা ঋণের গ্রাহকও বেড়েছে বেশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের উপাত্ত বলছে, করোনার গত এক বছরে ভোক্তা খাতে গ্রাহক সংখ্যা এক লাখ ৩৬ হাজার ৮০৯ জন বেড়ে মার্চে দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ৪৬ হাজার ৭০৩ জন।
    বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত মার্চ শেষে নিজ বেতন হিসাবের বিপরীতে ঋণ নেওয়া চাকরিজীবীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ২৫ হাজার ২৫৬ জন। এরা সকলেই মধ্যবিত্ত শ্রেণির। ঋণ নিয়েছেন সাত হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা। ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত এক লাখ ৬৫ হাজার ৩৮৬ জন চাকরিজীবী ঋণ নিয়েছিলেন চার হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। এই হিসাবে করোনার গত এক বছরে নিজ বিতন হিসাবের বিপরীতে ঋণ নেওয়া চাকরিজীবীর সংখ্যা বেড়েছে ৫৯ হাজার ৮৭০ জন। আর ঋণের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় দুই হাজার ৯৮০ কোটি টাকা।
    করোনার এক বছরে প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ নেওয়া ব্যক্তির সংখ্যা এক হাজার ৭৮৯ জন বেড়ে চলতি বছরের মার্চে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬৭৫ জন। ঋণ নিয়েছেন এক হাজার ২৩৬ কোটি টাকা। অথচ স্বাভাবিক সময়ে ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ নেওয়া ব্যক্তির সংখ্যা উল্টো কমেছিল আট হাজার ৩৭১ জন। একই সময়ে প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিপরীতে ঋণ বিতরণ কমেছিল ৬৬০ কোটি টাকা। এই সময়ে ব্যাংকে জমানো সঞ্চয়ী হিসাবের বিপরীতে গত এক বছরে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার পরিমাণ কমলেও চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বেড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ এই তিন মাসে সঞ্চয়ী হিসাবের বিপরীতে ঋণ নেওয়া ব্যক্তির সংখ্যা দুই হাজার ৭৯৮ জন বেড়েছে। আর ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে ৫৩৪ কোটি টাকা।
    ক্রেডিট কার্ডের বিপরীতেও এই সময়ে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেশ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উপাত্ত অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চ শেষে ক্রেডিট কার্ডের বিপরীতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২২৪ কোটি টাকা, যা গত বছরের মার্চে ছিল পাঁচ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। সে হিসাবে করোনার গত এক বছরে ক্রেডিট কার্ডে ব্যাংকের ঋণ বেড়েছে প্রায় ৭৭৫ কোটি টাকা। আর ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক ৯২ হাজার ৭৬১ জন বেড়ে হয়েছে ১০ লাখ ৬৪ হাজার ১৭৭ জন। যদিও স্বাভাবিক সময়ে ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত ক্রেডিট কার্ডের গ্রাহক বেড়েছিল এক লাখ ১৬ হাজার। তবে ঋণ বিতরণ বেড়েছিল ৭৫৫ কোটি টাকা।
    #

    সর্বশেষ হালনাগাদ 4 years আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    পথের দুর্ঘটনায় বীমা

    বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের দাফনে ২৫ হাজার টাকা প্রদানের ঘোষণা

    কাল থেকে সকল স্টেশনে মেট্রোরেল থামবে

    মহানগরে মেট্রোরেল চলবে দৈনিক ১৬ ঘন্টা

    বিজয় দিবস থেকে ঢাকার বুকে মেট্রোরেলের যাত্রা

    রাস্তা আমাদের অথচ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা নেই – মেয়র আতিক

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    অজিত আইচ যমুনা লাইফের নতুন সিইও

    মোঃ আবদুল মোতালেব সিডিবিএলের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও

    রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা

    ২০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

    সর্ববৃহৎ ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট এখন ওয়ালটনে

    তৈরি পোশাক খাতে নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়নে ধীরগতি

    এক টাকার নিচে শেয়ার লেনদেনে নতুন যুগে পা দিচ্ছে ডিএসই

    কাগজ ছাড়াই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এখন আরও সহজ

    সেপ্টেম্বর মাসে আর্থিক খাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের মিশ্র প্রবণতা

    দেড় বছর ধরে আইপিও খরা – স্থবির পুঁজি বাজারে আশার আলো নেই

    ডিমের দাম নির্ধারণে নেই খামারিদের ভূমিকা

    যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মূল্য সংযোজিত রফতানিতে বাংলাদেশ দ্বিতীয়

    পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের একীভূতকরণে নতুন নাম ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

    প্রবাসী করদাতাদের জন্য ই-মেইলে ওটিপি নিয়ে সহজ হলো অনলাইন আয়কর রিটার্ন

    আমদানি নির্ভরতার ছায়ায় বাংলাদেশের বীজ নিরাপত্তা

    কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ডে বীমা সুরক্ষা সীমিত মাত্র ২০ লাখ টাকা

    মেধাভিত্তিক ইনক্রিমেন্ট পুনরায় চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

    অর্থনীতিতে সতর্ক আশাবাদের ইঙ্গিত – মূল্যস্ফীতি শিথিল, রিজার্ভ ও আমানতে পুনরুদ্ধার

    নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি আটকে রাখছে আইএমএফ

    শাহজালাল বিমানবন্দরের আগুনে ছাই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.