Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বুধবার, ৩০ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ বেড়েছে

    এপ্রিল ২৯, ২০২৪ ৪:৪৯ পূর্বাহ্ণ2
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন

    চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। এ দশ মাসে ব্যাংকগুলো থেকে ট্রেজারি বিল ও বন্ড বিক্রির মাধ্যমে ৬৫ হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছে সরকার।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই থেকে চলতি বছরের ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নেওয়া নিট ঋণের পরিমাণ ছিল ৪৫ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১৯ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকার ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে।

    সরকার আগের অর্থবছরের একই সময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি ঋণ নিয়েছিল। ফলে চলতি অর্থবছরের এ সময়ে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ১২ গুণ।

    বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সরকারের ধার কেন বেড়েছে জানতে চাইলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, সরকার সাধারণত বিভিন্ন মেয়াদি ট্রেজারি বিল ও বন্ড বিক্রির মাধ্যমে ধার নিয়ে থাকে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন আগের মতো সরকারের ট্রেজারি বিল ও বন্ড কিনছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে এসব বিল ও বন্ড কিনতে হয়।

    এছাড়া এসব বিল ও বন্ডে সুদের হার অনেক বেড়েছে বলেও জানান তিনি। ব্যাংকগুলো সাধারণত গ্রাহকদের ঋণ দিয়ে এ পরিমাণ সুদ পায় না। সেইসঙ্গে সাধারণ গ্রাহককে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ঋণ পরিশোধের অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন ঝুঁকি থাকে।

    তিনি আরও বলেন, সরকারকে ঋণ দিলে এসব বিষয় নিয়ে কোনো চিন্তাভাবনা করতে হয় না। ব্যাংকগুলোর জন্য এটা নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ ঋণ পরিশোধ নিশ্চিত করা হয়। এসব কারণে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোও ঋণ দেওয়ার বদলে সরকারি বিল ও বন্ড কেনার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে।

    বর্তমানে ৯১, ১৮২ ও ৩৬৪ দিনের ট্রেজারি বিলের সুদের হার ১১.৩৫ শতাংশ থেকে ১১.৫০ শতাংশ। এছাড়া ২ থেকে ২০ বছর মেয়াদি বন্ডে বিনিয়োগ করে ১২ শতাংশ থেকে ১২.২৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছে ব্যাংকগুলো। অন্যদিকে সাধারণ ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো সুদ নিতে পারছে সর্বোচ্চ ১৩.৫৫ শতাংশ।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত ২২ এপ্রিল শেষে ব্যাংকিং খাত থেকে নেওয়া সরকারের বকেয়া ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪.৩৯ লাখ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে নেওয়া হয়েছে ৩.০১ লাখ কোটি টাকা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া হয়েছে ১.৩৮ লাখ কোটি টাকা।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, সরকার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ব্যাংকিং খাত থেকে ১.৩২ লাখ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করলেও এখন পর্যন্ত ধার নিয়েছে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩৪ শতাংশের মতো। এমনকি গত অর্থবছরের একই সময়ে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের নিট ঋণ ছিল ৭৮ হাজার কোটি টাকার বেশি। সে হিসাবে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমেছে।

    সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নেওয়ার কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রাপ্যতা প্রভাবিত হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক ড. মোস্তফা কে মুজেরি বলেন, 'বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা এখন আগের তুলনায় কিছুটা কমেছে। এর একটি কারণ হতে পারে সুদের হার বেড়ে যাওয়া।

    'এখন বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোও সরকারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজে নিয়েছে।'

    সরকারকে ধার দেওয়ার কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রাপ্যতা খুব বেশি প্রভাবিত হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন এই অর্থনীতিবিদ।

    সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ডিস্টিঙ্গুইশড ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ কমাকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার কমানো সরকারের স্থিতিশীলতা ও বিচক্ষণ রাজস্ব ব্যবস্থাপনার দিকে যাওয়ার ইঙ্গিত দেয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

    সরকার চলতি অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনা (এডিপি) বাস্তবায়নের গতি কমিয়েছে মন্তব্য করে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, মার্চ পর্যন্ত এডিপির বাস্তবায়ন কমেছে।

    মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'আমার ধারণা, সরকার অর্থবছরের পুরো সময় শেষেও এডিপি পুরোপুরি বাস্তবায়ন না-ও করতে পারে। ফলে অর্থবছরের বাকি দুই মাসেও সরকারের ধার লক্ষ্যমাত্রার নিচে থাকতে পারে।

    'অর্থাৎ, সরকার ব্যয় সংকোচনের দিকে হাঁটছে। এই পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ব্যয় সংকোচন করার কারণে সরকারি খাতের বিনিয়োগ হয়তো কিছুটা কমবে, তবে বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় নিলে সরকারের পদক্ষেপ ঠিক বলেই মনে হচ্ছে।'

    তিনি বলেন, 'এতে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কিছুটা কম হলেও সরকার একটা নিম্ন ভারসাম্যের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা করছে বলেই আমি মনে করি।'

    অকা/ব্যাংখা/সৈই/সকাল/২৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    ব্যাংক সরকার

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    আমানতের মাইলফলক স্পর্শ করল ট্রাস্ট ব্যাংক

    বাজার থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫
    ব্যাংক ও আমানতকারীদের জন্য নতুন যুগের সূচনা

    শেয়ার বাজারে আস্থাহীনতার সংকট গভীরতর

    চট্টগ্রাম বন্দর – বিদেশি অপারেটর ও ট্যারিফ পুনর্বিন্যাসের কৌশলগত পদক্ষেপ

    রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভে স্বস্তি

    একীভূত পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারীদের অনিশ্চয়তা

    একশ’ মে.ও. সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নেটওয়ার্ক পরিচালনায় ফ্লোসোলারের সঙ্গে বাংলালিংকের অংশীদারিত্ব

    ভারতীয় সুতার দাপটে সংকটে দেশীয় টেক্সটাইল খাত

    অর্থনীতির শ্লথ গতি – পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন জিডিপি প্রবৃদ্ধি

    এবার বিশ্ব বাজারে রুপার দামেও নতুন রেকর্ড

    বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে উদ্যোগ সরকারের

    চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি – বিদেশি প্রভাব না অর্থনৈতিক প্রয়োজন?

    দুর্বল লিজিং কোম্পানি বন্ধে সরকারের সাহসী পদক্ষেপে আর্থিক খাতে সংস্কারের নতুন বার্তা

    পাঁচ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ সৌদি ব্যবসায়ীদের

    অক্টোবরের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয় ৮৪৪২ কোটি টাকা

    দরপতনের দিকে যাচ্ছে পুঁজি বাজার

    আমানতের মাইলফলক স্পর্শ করল ট্রাস্ট ব্যাংক

    দরপতনের পর বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি

    প্রবাসী যোদ্ধাদের সুরক্ষায় গার্ডিয়ান লাইফ ও কিনিকল

    বাজার থেকে ডলার কিনছে বাংলাদেশ ব্যাংক

    মার খাচ্ছে জ্বালানি খাত
    সূচকের অস্থির আচরণ দুই পুঁজি বাজারে

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.