Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    রবিবার, ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    তিন বছরে দারিদ্র্যের হার বেড়ে ২৮ শতাংশ

    আগস্ট ২৬, ২০২৫ ১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ2
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    দেশে দারিদ্র্যের হার গত তিন বছরে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে, ২০২২ সালে যেখানে দারিদ্র্যের হার ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ, ২০২৫ সালের মাঝামাঝি এসে তা দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৯৩ শতাংশে। একই সময়ে অতি দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে পৌঁছেছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য প্রকাশ করে পিপিআরসি। ‘ইকনোমিক ডায়নামিকস অ্যান্ড মুড অ্যাট হাউজহোল্ড লেবেল ইন মিড ২০২৫’ শীর্ষক গবেষণায় মে মাসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ৮ হাজার ৬৭টি পরিবারের ৩৩ হাজার ২০৭ জন ব্যক্তির মতামত নেওয়া হয়।

    গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, শহর ও গ্রামে আয়-ব্যয়ের মধ্যে একটি বৈষম্য তৈরি হয়েছে। শহরে পরিবারের গড় আয় কমেছে, অথচ খরচ বেড়েছে। বর্তমানে শহরের একটি পরিবারের মাসিক গড় আয় ৪০ হাজার ৫৭৮ টাকা হলেও ব্যয় হচ্ছে ৪৪ হাজার ৯৬১ টাকা। অথচ ২০২২ সালে শহরের পরিবারের মাসিক গড় আয় ছিল ৪৫ হাজার ৫৭৮ টাকা। অন্যদিকে গ্রামে পরিবারের গড় আয় কিছুটা বেড়েছে। বর্তমানে গ্রামের একটি পরিবারের মাসিক গড় আয় ২৯ হাজার ২০৫ টাকা এবং ব্যয় ২৭ হাজার ১৬২ টাকা, যেখানে ২০২২ সালে গড় আয় ছিল ২৬ হাজার ১৬৩ টাকা। অর্থাৎ শহরের পরিবারের আয় হ্রাস পেলেও গ্রামের পরিবারের আয় তুলনামূলকভাবে বেড়েছে, তবে উভয় ক্ষেত্রেই ব্যয় বৃদ্ধি স্থায়ী চাপ তৈরি করছে।

    অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির পেছনে মূলত মুদ্রাস্ফীতি, আয়ের অসম বণ্টন এবং কর্মসংস্থানের স্থবিরতা দায়ী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান মনে করেন, শহরে আয় কমে যাওয়া এবং খরচ বেড়ে যাওয়ায় অনেক পরিবার মধ্যবিত্ত থেকে নিম্নবিত্তে নেমে যাচ্ছে। এটি শুধু অর্থনৈতিক নয়, সামাজিক স্থিতিশীলতার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সাবেক পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. শামসুল আলম বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষির কারণে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব থাকলেও শিল্প ও সেবা খাতে মন্দাভাব শহুরে পরিবারের সংকটকে বাড়িয়েছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি বাজারদর ও খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনা না যায়, তবে গ্রামীণ আয়ের ইতিবাচক প্রবৃদ্ধিও টিকবে না। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডির গবেষক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম মন্তব্য করেন, অতি দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয়। এই জনগোষ্ঠী কেবল অর্থনৈতিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তাদের জন্য পুনর্বাসন ও টেকসই সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত না করা গেলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে।

    অর্থনীতিবিদদের মতে, বর্তমান পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিকে বহুমাত্রিক ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে। আয়-ব্যয়ের ভারসাম্যহীনতায় মধ্যবিত্ত শ্রেণি ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে এবং অনেক পরিবার দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। অতি দারিদ্র্যের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে খাদ্যনিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষায় গুরুতর সমস্যা দেখা দেবে। গ্রামীণ ও শহুরে পরিবারের আয়-বৈষম্য বাড়তে থাকলে ভবিষ্যতে সামাজিক চাপ ও অভ্যন্তরীণ অভিবাসনও বেড়ে যেতে পারে।

    এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশেষজ্ঞরা দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। তাদের মতে, খাদ্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারণ, শহরে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা এবং আয়-বৈষম্য কমাতে নীতিগত সংস্কার জরুরি। অন্যথায় দারিদ্র্যের হার আগামীতে আরও বেড়ে দেশের উন্নয়নযাত্রাকে ব্যাহত করবে। ●
    অকা/প্র/ই/সকাল/২৬ আগস্ট, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 3 weeks আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    শ্রম বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ে উদ্বেগ

    রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে ঋণ সংকটে টিকে থাকার লড়াই

    সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ঋণ সুবিধা

    ব্যাংক খাতে আবারও আমানতের জোয়ার

    ব্যাংক আইন সংশোধনীতে বিএবির শিথিলতার প্রস্তাব

    ৩ বছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি সর্বনিম্ন

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    সংশোধনে পুঁজি বাজারের লেনদেন নেমেছে অর্ধেকে

    শ্রম বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ে উদ্বেগ

    ক্রেতার নাভিশ্বাস, স্বস্তি নেই ডিমে

    দামের অস্থিরতায় বেচাবিক্রিতে ধস সোনায়

    আমানত বৃদ্ধি শরিয়াহ ব্যাংকগুলোর

    রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে ঋণ সংকটে টিকে থাকার লড়াই

    আইপিও স্থবিরতায় পুঁজি বাজারে আস্থার সংকট

    তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের প্রদর্শনী শুরু

    ব্যাংক গ্যারান্টি দিলে বন্ড সুবিধা পাবেন

    সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ঋণ সুবিধা

    ব্যাংক খাতে আবারও আমানতের জোয়ার

    নতুন উচ্চতায় সোনার দাম

    ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে

    আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

    পুঁজি বাজারে ৭৬ শতাংশ কোম্পানি দর হারাল

    ব্যাংক আইন সংশোধনীতে বিএবির শিথিলতার প্রস্তাব

    ভারতে বেড়েছে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি

    তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের বিনিয়োগ কমিটির সভা

    পুঁজি বাজারে সংশোধন হলেও প্রভাব পড়েনি লেনদেনে

    চার্টার্ড লাইফের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী এমদাদ উল্লাহর মায়ের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.