Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ৩০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৩ মে, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বীমা খাতে শ্রমিক তহবিল গঠনে অনীহা, বঞ্চিত হচ্ছে লাখো কর্মী

    মে ৫, ২০২৫ ১১:০৫ পূর্বাহ্ণUpdated:মে ৫, ২০২৫ ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ3
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    আইনি স্পষ্টতা ও যথাযথ দিকনির্দেশনার অভাবে দেশের বীমা খাতে এখনও গঠন করা হয়নি কর্মীদের জন্য মুনাফায় অংশগ্রহণ তহবিল—ডব্লিউপিপিএফ (Workers’ Profit Participation Fund) । ফলে একদিকে শ্রম আইন লঙ্ঘিত হচ্ছে, অন্যদিকে কোম্পানির প্রকৃত মুনাফার অংশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন হাজার হাজার কর্মী।
    বীমা কোম্পানিগুলো নিজেদের ‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান’ দাবি করে শ্রম আইনের আওতার বাইরে থাকতে চাইছে। তারা বলছে, এই খাত ‘শ্রমঘন নয়’ এবং দৃশ্যমান শ্রমিকের উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে কম, তাই শ্রম আইন তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কিন্তু দীর্ঘদিনেও বিষয়টির কোনো নিরসন না হওয়ায় এটি নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।
    বাংলাদেশের বর্তমান শ্রম আইন অনুযায়ী, যে কোনো কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন এক কোটি টাকা বা স্থায়ী সম্পদ দুই কোটি টাকার বেশি হলে, সেখানে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য ডব্লিউপিপিএফ তহবিল গঠন বাধ্যতামূলক। প্রতি বছর কোম্পানির কর-পরবর্তী মুনাফার ৫% এই তহবিলে জমা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এর মধ্যে ৮০% অর্থ সরাসরি কর্মীরা, ১০% কোম্পানির শ্রমিক কল্যাণ তহবিল এবং বাকি ১০% সরকার পরিচালিত শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে জমা হওয়ার কথা।
    আইনে এই বিধান স্পষ্ট থাকলেও দেশের ৩৫টি জীবন বীমা ও ৪৫টি সাধারণ বীমা কোম্পানি এখনও ডব্লিউপিপিএফ গঠন করেনি। তাদের দাবি, তারা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে শ্রম আইন থেকে অব্যাহতি পাওয়ার অধিকার রাখে। অথচ এখনো পর্যন্ত আইনগতভাবে বীমা খাতকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।
    ২০১৬ সালের ৯ মার্চ ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৭ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডব্লিউপিপিএফ গঠনের বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেয়। কিন্তু বীমা খাতের জন্য এ ধরনের কোনো নির্দেশনা এখনও দেয়নি বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।
    সূত্র অনুযায়ী, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ) আইডিআরএর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এ বিষয়ে অব্যাহতি পাওয়ার জন্য। এমনকি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগেও তারা আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি পাঠিয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।
    এই পরিস্থিতিতে দেশের প্রায় ৮০টি বেসরকারি বীমা কোম্পানি ‘চিঠি পাঠানো হয়েছে’ বলে দায় এড়ানোর চেষ্টা করছে এবং শ্রম আইন পরিপালন না করে তহবিল গঠনের পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অথচ এসব কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ও সম্পদ পরিমাণ শ্রম আইনে উল্লিখিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি, যার ভিত্তিতে ডব্লিউপিপিএফ গঠন তাদের জন্য বাধ্যতামূলক।
    এমন বাস্তবতায় নিরীক্ষকরা বারবার তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে বিষয়টি উল্লেখ করছেন। যেমন, মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া আর্থিক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলে নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান।
    খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বীমা কোম্পানিগুলোর এ ধরনের আচরণ শ্রম আইন লঙ্ঘনের শামিল। অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে বছরের পর বছর অপেক্ষা করে তারা কার্যত কর্মীদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ রহস্যজনকভাবে নীরব থাকায় সমস্যার কোনো সমাধান আসছে না। এতে প্রায় ১০ লাখ কর্মী তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, এবং একই সঙ্গে সরকারি শ্রমিক কল্যাণ তহবিলও হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার সম্ভাব্য রাজস্ব। ●
    অকা/বী/সকাল/ ৫ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 week আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    নতুন কী থাকছে ২০২৫-২৬ বাজেটে

    নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স দরবৃদ্ধির শীর্ষে

    আয় কমেছে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের

    আইএসও সনদ অর্জন প্রগতি লাইফের

    আস্থাহীনতায় তলানিতে আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী পুঁজি বাজার

    বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস খাত: সংকট, চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের পথ

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    আসন্ন বাজেটে টার্নওভার কর বৃদ্ধি: রাজস্ব আদায় বনাম ব্যবসায়িক উদ্বেগ

    নতুন কী থাকছে ২০২৫-২৬ বাজেটে

    অর্থ বছর শেষ হওয়ার আগেই মাইলফলক রেমিট্যান্সে

    নর্দার্ণ ইসলামী ইন্স্যুরেন্স দরবৃদ্ধির শীর্ষে

    আয় কমেছে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের

    সংকটের আবর্তে দেশের ব্যাংক খাত

    বাজেটে শেয়ার বাজারে গতি ফেরাতে বহুমুখী কর প্রণোদনার প্রস্তাব

    আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ‘ট্রেড প্রসেসিং ইউনিট’ উদ্বোধন

    আইএসও সনদ অর্জন প্রগতি লাইফের

    আস্থাহীনতায় তলানিতে আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী পুঁজি বাজার

    প্রযুক্তিতে আগ্রহী হয়ে উঠছে বাংলাদেশ

    যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কাছে লিখিত প্রস্তাব চেয়েছে

    জাপানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে- বাণিজ্য উপদেষ্টা

    প্রধান উপদেষ্টার ৫ নির্দেশনা পুঁজি বাজার উন্নয়নে

    বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস খাত: সংকট, চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের পথ

    বেসরকারি ঋণে খরা : লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন

    দুই দিনব্যাপী আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের টাউন হল মিটিং

    বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে দেয়া হতে পারে সঞ্চয়পত্রের

    শীর্ষ দশ দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি

    বাজারে বেশিরভাগই পণ্যের দাম স্থিতিশীল

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing,

    Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.