Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বছরে ২৪ লাখ তরুণ আসেন শ্রম বাজারে, অধিকাংশই অদক্ষ

    নভেম্বর ১৬, ২০২৪ ৪:২৯ অপরাহ্ণ19
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ ডেস্ক ●
    প্রতিবছর দেশে বিপুলসংখ্যক উচ্চশিতি তরুণ-তরুণী শ্রম বাজারে আসছেন। কিন্তু তাদের কর্মসংস্থানের হার কম। এর প্রধান কারণ, দেশের অর্থনীতির বড় অংশ এখনও অপ্রাতিষ্ঠানিক। উচ্চশিতিরা উৎপাদন খাত ও কারখানা পর্যায়ে কাজ করতে চান না। ঢাকার বাইরে যাওয়ার আগ্রহও কম তাদের। বেসরকারি খাতের চেয়ে সরকারি চাকরিতে তাদের আগ্রহ বেশি। তা ছাড়া উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্নাতকধারীদের বেশির ভাগেরই বিষয়ভিত্তিক বাস্তবিক জ্ঞান অনেক কম থাকে। এ অবস্থায় শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কমাতে হলে শ্রমবাজারে চাকরির প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে বাড়াতে হবে।

    নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ভয়েস ফর রিফর্ম আয়োজিত এক সংলাপের একটি অধিবেশনে বক্তারা এই পরামর্শ দেন। রাজধানীতে বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে ১৬ নভেম্বর ‘কর্মসংস্থান ও শিক্ষিত বেকার সংকট সমাধানে রাষ্ট্রের করণীয়’ শীর্ষক এ সংলাপের আয়োজন করা হয়।

    দেশে প্রতিবছর সব মিলিয়ে ২৪ লাখ তরুণ-তরুণী চাকরির বাজারে প্রবেশ করছেন। এর মধ্যে ৫ থেকে ১০ লাখ দেশের বাইরে যান, যাদের অধিকাংশই অদ। দেশে বাকিদের সবার চাকরি হয় না। সে জন্য বিদেশে প্রশিক্ষিত ও উচ্চশিতি গ্র্যাজুয়েট কর্মী পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া দরকার। তাতে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে।

    বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক গবেষণা পরিচালক রুশিদান ইসলাম রহমান বলেন, ‘সবার জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করা সম্ভব নয়। আমাদের অধিকসংখ্যক উদ্যোক্তা তৈরির দিকেও নজর দিতে হবে। এ জন্য অন্যতম সম্ভাবনাময় হতে পারে কৃষি খাত। আধুনিকায়ন, যথাযথ প্রশিক্ষণ ও উচ্চমূল্যের কৃষিপণ্য উৎপাদনের সুযোগ থাকলে এই খাতে নতুন উদ্যোক্তারা আসবেন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এ ক্ষেত্রে গ্রামভিত্তিক সংগঠনগুলোকে সক্রিয় করা যেতে পারে। পাশাপাশি কাজের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার যেন যোগসূত্র থাকে, সেটিও নিশ্চিত করতে হবে।’

    ভয়েস ফর রিফর্ম প্ল্যাটফর্মের সহ-আহ্বায়ক ও বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর বলেন, বেকারত্বের সমস্যা যেকোনো দেশের অন্যতম মৌলিক সমস্যা। যে ছাত্র আন্দোলনের মুখে দেশে সরকারের পরিবর্তন হয়েছিল, সেটিরও সূত্রপাত হয়েছিল কর্মসংস্থান ও বেকারত্ব ঘিরে। ফলে এ বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা প্রয়োজন।

    ফাহিম মাশরুর জানান, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) নিয়ম অনুসারে, যারা সাত দিনের মধ্যে মজুরির বিনিময়ে এক ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ পাননি এবং এক মাস ধরে কাজ প্রত্যাশী ছিলেন, তারা বেকার হিসেবে গণ্য হন। সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এই নিয়ম অনুসারেই বেকারের হিসাব দিয়ে থাকে। বিবিএসের সর্বশেষ হিসাব অনুসারে, দেশে বর্তমানে ৭ কোটি ৩৮ লাখ মানুষ শ্রম বাজারে রয়েছেন। এর মধ্যে ২৬ লাখ মানুষ বেকার অবস্থায় আছেন।

    ফাহিম মাশরুর বলেন, যত বেশি মানুষ শিক্ষত  হচ্ছেন, বেকারের সংখ্যা তত বাড়ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে থেকে টারশিয়ারি (উচ্চশিক্ষা) স্তরে বেকারত্বের হার দ্বিগুণের বেশি। গত এক দশকে দেশে শিক্ষত বেকার তিন গুণ বেড়েছে। এর প্রধান কারণ আমাদের অর্থনীতিতে এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডই বেশি।

    শ্রম বাজারে অপ্রাতিষ্ঠানিক চাকরির সুযোগ কমিয়ে আনতে সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন ইনোভেশন কনসাল্টিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবাইয়াৎ সরওয়ার। তিনি বলেন, দেশের রাজনৈতিক সরকারগুলো তাদের স্বার্থের জন্য অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ওপর নির্ভর করে। কারণ, যেকোনো আন্দোলনে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত থেকে লোক জোগাড় করা সহজ হয়। তাই বর্তমান সরকারের অন্যতম সংস্কার কর্মসূচি হওয়া উচিত শ্রম বাজারকে যতটা সম্ভব প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নেওয়ার চেষ্টা করা। জাতীয়ভাবে খাত ও বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য একটি শুমারি করারও পরামর্শ দেন তিনি।

    ই-কমার্স উদ্যোক্তা ও আরটিএস এন্টারপ্রাইজের সহপ্রতিষ্ঠাতা জীসান কিংশুক হক বলেন, ‘চাকরির বাজার সৃষ্টিতে একাডেমিয়া ও ইন্ডাস্ট্রি কোলাবরেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের অন্যান্য দেশে এটির ব্যাপকতা থাকলেও বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে রয়েছে। চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে সব ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট দেখা হয় না। বরং প্রার্থীর সফট ও হার্ড স্কিলসের ওপর জোর দেওয়া হয়।

    সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স সম্পন্নের জন্য (সব বিষয়ে) বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চালুর বিধান করা। ইন্টার্নশিপ ভাতা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব তহবিল থেকে দেবে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য এটি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা সরকার দেবে।

    অন্য প্রস্তাবগুলো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক চাকরি ও উচ্চশিার হার প্রকাশ, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ছাড়াও অন্য বিদেশি ভাষা সেন্টার খোলা, ফ্রিল্যাসিং বা গিগ কর্মসংস্থান উদ্যোগকে এমএসএমই ব্যবসায় হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান ও এমএসএমই ব্যবসায়ীদের জন্য সহজ শর্ত ও কম সুদে ব্যাংকঋণ প্রদান, শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ শেষে বা চাকরি নিয়ে বিদেশ গমনেচ্ছু স্নাতকদের ব্যাংকঋণ প্রদান এবং দেশে দতা ও কর্মসংস্থান নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নের জন্য আলাদা এইচআরডি মন্ত্রণালয় গঠন। ●

    অকা/শ্রবা/ফর/রাত/১৬ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 year আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    শ্রম বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ে উদ্বেগ

    মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশই বাংলাদেশি

    শ্রম অভিবাসন শুধু ব্যক্তি নয়- অর্থনীতির জন্য বড় শক্তি

    ৪০ হাজার কর্মী নেবে মালয়েশিয়া- আসিফ নজরুল

    ১৯টি পণ্য আনতে পারবে বিদেশ থেকে ফেরার সময়

    ক্রমান্বয়ে কমছে চা শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মান

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ইইউ ও উদীয়মান বাজারে দুর্বলতায় চাপ বাড়ছে পোশাক রফতানিতে

    পুঁজি বাজারে গতি ফেরাতে ১৩ হাজার কোটি টাকার তহবিল ও কাঠামোগত সংস্কারের সুপারিশ

    সিন্ডিকেটের কারসাজিতে পেঁয়াজের বাজারে অস্বস্তি

    আমানতকারীর আস্থা ফেরাতে চড়া মুনাফা ও বীমা ফেরতের পথে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

    অর্থনৈতিক চাপ ও অর্থায়ন সংকটে দিশাহারা দেশের এসএমই খাত

    খেলাপি ঋণের লাগামহীন উল্লম্ফনে বৈশ্বিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত

    কর কাঠামোর বৈষম্য, গ্রে মার্কেটের দাপট এবং বাজারের অদক্ষতা
    বাংলাদেশে স্মার্টফোনের অস্বাভাবিক দাম

    পুঁজি বাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ-রসায়ন খাতে মিশ্র চিত্র

    কৃত্রিম মুনাফায় বোনাস বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর বিধিনিষেধ

    সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে আমানত ফেরত – ধাপে উত্তোলন স্কিম চূড়ান্ত

    চাহিদা কমায় বাজারে মন্থরতার ছায়া
    নিলামে ডলার কেনায় স্থিতিশীলতা

    অনলাইন ভ্যাট রিফান্ডে স্থবিরতা

    নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি আবারও ঊর্ধ্বমুখী

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও এনবিএফআই সংকটে শেয়ার বাজারে টানা দরপতন

    জামানতহীন ঋণ বন্ধে আইএমএফের চাপ

    শেয়ার বাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দা

    খেলাপি ঋণ সংকটে আংশিক অবলোপন নীতি

    চার মাসের ধারাবাহিক পতনে উদ্বেগ বাড়ছে
    রফতানি আয় টানা চাপে

    প্রভিশন ঘাটতিতে ব্যাংক খাতের চাপ আরও তীব্র

    একীভূত পাঁচ ব্যাংকের ডিলিস্টিং প্রক্রিয়া অনিশ্চয়তায়

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.