বিপ্লব কুমার মোহন্ত ●
খ্রিষ্টপূর্ব ১০০০ অব্দ থেকে ৪০০০ অব্দ সময়কালে মিশরীয়রা প্রথম বৃহৎ পরিসরে কৃষিকাজ আরম্ভ করে। নদীর অববাহিকায় সেচ ব্যবস্থার কারণে তা সম্ভব হয়েছিল। কৃষিকাজের সূচনা ছিল নিঃসন্দেহে মানব জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। কৃষিকাজ মানব ইতিহাসকে বদলে দিয়েছে সম্পূর্ণভাবে। কৃষির সাহায্যে বিশ্বের আট বিলিয়ন মানুষকে খাদ্য দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে পৃথিবীর জনসংখ্যা ছিল এক বিলিয়ন একবিংশ শতাব্দীর প্রথমদিকে আট বিলিয়ন ছাড়িয়ে যায় এবং এই শতাব্দীতেই তা হয়তো দশ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। বিশাল এই জনসংখ্যার মানব জাতির জন্য ক্রমাগত খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। ব্যবহার করতে হবে উন্নত নতুন সব প্রযুক্তির।
উনিশ শতকের শুরুতে বিশ্বে প্রথম রাসায়নিক সার তৈরী হয়। পরের কয়েক বছরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক সারের বাণিজ্যিক উৎপাদনের যাত্রা শুরু হয়। যার মাধ্যমে কৃষিতে উৎপাদন বৃদ্ধির নতুন ধারা উন্মোচিত হয়। ১৯৭৫ সালের পর থেকে বাংলাদেশে রাসায়নিক সারের ব্যবহার বাড়তে থাকে। প্রথমদিকে শুধু নাইট্রোজেন সার ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে ৭-৮ রকম রাসায়নিক সার ব্যবহার করে ফসল ফলাতে হচ্ছে। এ বছর রাসায়নিক সারের চাহিদা প্রায় ৬.৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন। এই সারের সিংহভাগ আমদানি করতে হচ্ছে। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে কৃষিতে ভর্তুকির পরিমাণ ছিল প্রায় ২৫০০০ কোটি টাকা যার সবচেয়ে বড় অংশ ব্যবহৃত হয়েছে রাসায়নিক সার আমদানিতে। বর্তমানে প্রতি কেজি রাসায়নিক সারে গড়ে প্রায় ৩৫ টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। রাসায়নিক সারের ব্যবহার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যাচ্ছে ফসলের উৎপাদন খরচ এবং বিরূপ প্রভাব পড়ছে মাটি এবং জনস্বাস্থ্যে। দেশের আলু উৎপাদনে মুন্সিগঞ্জ শীর্ষস্থানীয় একটি জেলা। জেলায় প্রধান ফসল আলু। অন্য জেলাগুলি থেকে আলুর তুলনামূলক গড় ফলন মুন্সিগঞ্জে অনেকটাই বেশি। কিন্তু কৃষকেরা এখানে আলু উৎপাদনে অনেক বেশি রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন। এতে তাদের উৎপাদিত আলুর উৎপাদন খরচ বেশি হয় এবং গুণগতমান নিম্নমানের হয়। উপযুক্ত উৎপাদনশীল জমিতে সঠিক মাত্রায় নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশিয়াম প্রয়োগ করলে আলুর ফলন এবং গুণাগুণ দুটোই বৃদ্ধি পাবে। আলু চাষে অতিরিক্ত নাইট্রোজেন ব্যবহারের ফলে ফলন, গুণমান এবং মাটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। অধিক মাত্রায় নাইট্রোজেন প্রয়োগের ফলে ফসলের পরিপক্কতা আসতে দেরি হয় এবং শুষ্ক পদার্থের পরিমাণ কমে যায়। দেশে ও বিদেশে প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাতে উচ্চ শুষ্ক পদার্থ সম্পন্ন আলুর চাহিদা বেশি।
এছাড়াও আলু গাছগুলো লেট ব্লাইট, নরম পচা, এবং সাধারণ স্ক্যাব রোগের প্রতি বেশি এবং সংবেদনশীল থাকে। উচ্চ নাইট্রোজেনের মাত্রা পরোক্ষভাবে জিংক, কপার, আয়রণের মতো অনুপুষ্টির গ্রহণকে হ্রাস করতে পারে। অন্যদিকে ফসফরাস জাতীয় সার বেশি ব্যবহারের ফলে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, পুষ্টির ভারাসাম্যহীতা, গুণগত সমস্যা এবং পরিবেশগত ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এমনকি মাটিতে জিংক, আয়রণ, কপার ও ম্যাঙ্গানিজের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ সমস্ত কারণে এখন মাটিতে নতুন নতুন পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দেখা দিচ্ছে এবং ঘাটতি পূরণের জন্য অধিক প্রকারের সার প্রয়োগ করে ফসল উৎপাদন করতে হচ্ছে। বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজন পড়ছে অধিক উৎপাদনের। ব্যবহার করতে হচ্ছে অধিক পরিমাণে রাসায়নিক সার। সুষম মাত্রায় ব্যবহার না করার কারণে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সার ফসলের কাজে আসছে না। অপ্রয়োজনীয় সার মাটি থেকে যাচ্ছে, তৈরি করছে নানা সমস্যা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে উচ্চমাত্রার রাসায়নিক সার প্রয়োগের ফলে মাটিতে ভারি ধাতুু (সীসা, নিকেল, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম, আর্সেনিক) জমা হতে পারে এবং সামগ্রিক মাটির স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। যা গাছের মাধ্যমে (ফুল, ফল ও সবজি) মানব শরীরে প্রবেশ করছে। দীর্ঘমেয়াদী এ জাতীয় খাবার গ্রহণের ফলে কিডনীর ক্ষতি, ক্যান্সার এবং স্নায়বিক রোগের মতো গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। মুন্সিগঞ্জের কৃষকের অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহার করার কারণ অনুসন্ধানে কয়েকটি বিষয় পাওয়া যায়। প্রথমত কৃষকেরা আলুু রোপণের ক্ষেত্রে গাছ থেকে গাছের দূরত্ব রাখেন ৪-৫ ইঞ্চি। যদিও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মতে এ দূরত্ব ৬-১০ ইঞ্চি। এতে হিসেব করে দেখা যায় মুন্সিগঞ্জ জেলায় আলু উৎপাদনে অন্য জেলা থেকে ৩০% অতিরিক্ত আলু বীজ প্রয়োজন হয়। যেহেতু গাছের সংখ্যা বেশি তাই রাসায়নিক সারের ব্যবহারও বেশি করতে হয়। দ্বিতীয়ত এখানকার কৃষকেরা আলু উৎপাদনে জৈব সারের ব্যবহার খুব কম করেন। তৃতীয়ত মাটিতে সুষম মাত্রায় প্রয়োজন অনুযায়ী অনুপুষ্টি (Micro-nutrient) ব্যবহার না করা।
সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মুন্সিগঞ্জ কর্তৃক একটি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। জেলার ছয় উপজেলার প্রতিটি হতে পঞ্চাশটি করে মাটির নমুনা সংগ্রহ করে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইন্সষ্টিটিউট থেকে পরীক্ষা করা হয়। প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায় জেলার মাটিতে ফসফরাস এবং পটাশিয়াম উচ্চ মাত্রায় উপস্থিতিসহ কিছু অনুপুষ্টির ঘাটতি রয়েছে। জেলার কৃষকেরা আলু উৎপাদনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ফসফরাস জাতীয় সার ব্যবহার করে থাকেন। প্রাপ্ত মাটি পরীক্ষার ফলাফল, কৃষকের আবাদ পদ্ধতি, মাটির অম্লত্ব প্রভৃতি বিষয় বিবেচনা করে ৩ ধরনের সার মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
প্রথম ক্ষেত্রে প্রতি শতাংশে মোট ৮৪ টাকা মূল্যের ১.৪৫ কেজি ইউরিয়া, ০.৫ কেজি ডিএপি, ০.৭ কেজি এমওপি, ০.২ কেজি জিপসাম, অনুপুষ্টি হিসাবে (Micro-nutrient) ৭০ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২০ গ্রাম জিংক এবং ২০ গ্রাম বোরন মোট ২.৯৬ কেজি সার দেয়া হয়। একইভাবে দ্বিতীয় ক্ষেত্রে প্রতি শতাংশে মোট ১০৩ টাকা মূল্যের ১.৬ কেজি ইউরিয়া, ০.৮৫ কেজি ডিএপি, ১.১ কেজি এমওপি, ০.২ কেজি জিপসাম, অনুপুষ্টি হিসাবে ৭০ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২০ গ্রাম জিংক এবং ২০ গ্রাম বোরন মোট ৩.৮৬ কেজি এবং তৃতীয় ক্ষেত্রে প্রতি শতাংশে মোট ১২৩ টাকা মূল্যের ১.৭৫ কেজি ইউরিয়া, ১.০ কেজি ডিএপি, ১.৫ কেজি এমওপি, ০.২ কেজি জিপসাম, অনুপুষ্টি হিসাবে ৭০ গ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ২০ গ্রাম জিংক এবং ২০ গ্রাম বোরন মোট ৪.৫৬ কেজি সার দেওয়া হয়। অপরদেিক ঐতিহ্যগতভাবে জেলার কৃষকেরা প্রতি শতাংশে ৭ থেকে ৮ কেজি সার (ইউরিয়া, টিএসপি/ডিএপি, এমওপি , কিছু ক্ষেত্রে জিপসাম এবং অন্যান্য অনুপুষ্টি অনির্ধারিত মাত্রায় ব্যবহার করেন) যার বাজার মূল্য গড়ে ২০০ টাকা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অনুপুষ্টিগুলো (Micro-nutrient) কৃষকেরা পরিমাণ মত ব্যবহার করেন না। প্রতি ক্ষেত্রে আলুর জাত, বীজের উৎস এবং বপন সময় একই রাখা হয়। প্রতিটি ৫ শতাংশের প্রদর্শনী প্লটের সঙ্গে কৃষকের ৫ শতাংশের প্লট রাখা হয়। কৃষকগণ তাদের প্লটে নিজেদের অভ্যাসগত মাত্রায় সার ব্যবহার করেন। মোট ১৫০ টি প্রদর্শনী প্লটের মধ্যে ১১৫ টি’র ফসল চুড়ান্তভাবে উত্তোলন করা হয়। প্রথম ধরনের ৩৭ টি, দ্বিতীয় ধরনের ৪০ টি এবং তৃতীয় ধরনের ৩৮টি প্রদর্শনীর ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রথম ক্ষেত্রে ৩৭ টি প্রদর্শনীর মধ্যে মাত্র দুটিতে কৃষক প্লট থেকে প্রদর্শনী প্লঠে বেশি আলু উৎপাদন হয়েছে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে ৪০ টি প্রদর্শনীর মধ্যে ১১ টিতে কৃষক প্লট থেকে প্রদর্শনী প্লটে বেশি আলু উৎপাদন হয়েছে। তৃতীয় ক্ষেত্রে ৩৮টি প্রদর্শনীর মধ্যে ২৯টিতেই কৃষক প্লট থেকে প্রদর্শনী প্লটে বেশি আলু উৎপাদন হয়েছে।
কিন্তু উৎপাদন খরচ বিশ্লেষণে দেখা যায় প্রথম ক্ষেত্রে প্রতিটি কৃষক প্লটে গড়ে শতকে ৫.১৮ কেজি বেশি আলু উৎপাদিত হলেও কৃষকের আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৮ টাকা। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে প্রতিটি কৃষক প্লটে গড়ে শতকে ১.৪৬ কেজি বেশি আলু উৎপাদিত হলেও কৃষকের আর্থিক ক্ষতি হয় ৭৫ টাকা এবং তৃতীয় ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রদর্শনী প্লটে গড়ে শতকে ৬.১৯ কেজি বেশি আলু উৎপাদিত হয় যাতে কৃষকের আর্থিক লাভ হয় ১৭০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ক্ষেত্রেই কৃষি বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত মাত্রার সার প্রয়োগে কৃষক লাভবান হয়েছে। আলু উৎপাদনে এভাবে সার ব্যবহার করলে শুধু মুন্সিগঞ্জ জেলায় কৃষকের উৎপাদন খরচ কমতে পারে প্রায় ৯০ কোটি টাকা। সারের ভর্তুকিতে শুধু জেলায় দেশের সাশ্রয় হতে পারে আরও ৮৫ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষির ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক কাঠামো। ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশের অবস্থান নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে। এজন্য মাটি অত্যন্ত উর্বর। অসংখ্য নদ নদীর উপস্থিতি আমাদের জমির উর্বরতার আরো একটি বড় কারণ। পলিমিশ্রিত মাটির কারণে অধিকাংশ ফসল উৎপাদন ভাল হয়। বছরের পর বছর ধরে জমিতে মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে মাটির গুণগত বৈশিষ্ট্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মাটির অম্লত্ব পরিবর্তিত হয়ে পানি ধারণক্ষমতা কমে যাচ্ছে ও অনুজীবের উপকারী কার্যাবলী ব্যাহত হয়ে মাটির উৎপাদনশীলতা কমছে। আমাদের দেশের মাটিতে প্রধানত নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশ জাতীয় সার বেশি ব্যবহৃত হয়। সুষম মাত্রার সারের চেয়ে বেশি ব্যবহার হলে বা প্রয়োজন না হলে যেকোন রাসায়নিক সার মাটির ক্ষতি করতে পারে। তাই মাটি পরীক্ষার মাধ্যমে মাটিতে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের অবস্থা বুঝে সার প্রয়োগ করা উচিত। সার এমনভাবে প্রয়োগ করতে হবে যাতে গাছ ব্যবহার করার পর সার মাটিতে না জমে। কারণ মাটিতে সারের পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। গাছ তার দরকারী খাদ্য উপাদানগুলির গ্রহণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
ফসল উৎপাদন লাভজনক করতে উৎপাদন খরচ কমানো গুরুত্বপূর্ণ। এই খরচের প্রধান একটি অংশ রাসায়নিক সার। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার ব্যবহার ব্যয় বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। সার বাবদ খরচ কমিয়ে ফসল উৎপাদন করলে উৎপাদন খরচ স্বাভাবিকভাবেই কমে যাবে। এর ফলে কম দামে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করলেও কৃষক লাভবান হবেন এবং ভোক্তা পর্যায়েও এর সুফল মিলবে। অপরদিকে সার বাবদ সরকারের ভর্তুকির ব্যয় অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। যা দেশের জনগোষ্ঠীর পুষ্টি চাহিদা ও খাদ্য নিরাপত্তাকে জোরদার করবে। ২০২৫ সালে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। সেই হিসাবে দেখা যায় আলু ফসলে অতিরিক্ত সার ব্যবহার কমাতে পারলে দেশে কৃষকের উৎপাদন ব্যয় কমবে প্রায় ১৪০০ কোটি টাকা এবং সারের ভর্তুকি বাবদ দেশের আর্থিক সাশ্রয় হবে প্রায় ১৩০০ কোটি টাকা। এর ফলে সুষম সার ব্যবহার যৌক্তিকীকরণের মাধ্যমে গুণগতভাবে ভাল মানের আলু উৎপাদন সম্ভব হবে এবং অতিরিক্ত সার ব্যবহারজনিত কারণে ভোক্তার শারীরিক সমস্যাও কমে যাবে। বাংলাদেশে ধান এবং ভুট্টাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হচ্ছে। প্রতিটি ফসলের ক্ষেত্রে উপযুক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সার মাত্রা নির্ধারণপূর্বক ব্যবহার করতে পারলে কাঙ্খিত মানের ফসল উৎপাদনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে। সামগ্রিকভাবে যা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। ●
লেখক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর উপ পরিচালক
অকা/কৃ/ই/দুপুর, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ
সর্বশেষ হালনাগাদ 4 weeks আগে