Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    বৃহস্পতিবার, ৫ আষাঢ়, ১৪৩২ | ১৯ জুন, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    আসন্ন বাজেটে টার্নওভার কর বৃদ্ধি: রাজস্ব আদায় বনাম ব্যবসায়িক উদ্বেগ

    মে ১৩, ২০২৫ ১০:৫০ পূর্বাহ্ণ1
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●
    দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের তীব্র সমালোচনার মুখেও আসন্ন বাজেটে কোম্পানির টার্নওভারে বাধ্যতামূলক ন্যূনতম কর হার ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার পরিকল্পনা করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। একই সঙ্গে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের ক্ষেত্রেও এই হার চারগুণ পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে আভাস মিলেছে।
    জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ নেওয়ার পেছনে দুটি মূল কারণ রয়েছে—রাজস্ব আদায়ে এনবিআরের সক্ষমতার ঘাটতি এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর চাপ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, “আইএমএফ বারবার বলছে—রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে হবে। অথচ কর ফাঁকি ব্যাপক হারে হচ্ছে। অনেক কোম্পানিই প্রকৃত লেনদেন ও মুনাফা গোপন করে। এই অবস্থায় ন্যূনতম কর হার বাড়ানো ছাড়া এনবিআরের সামনে বিকল্প খুব সীমিত।”
    তিনি আরও জানান, বার্ষিক ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেনকারী ব্যক্তি করদাতাদের ক্ষেত্রেও বিদ্যমান ০.২৫ শতাংশ হার বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই এ বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে চূড়ান্ত আলোচনা হতে পারে। তবে খসড়া বাজেটে একটি স্বস্তির জায়গা হিসেবে ন্যূনতম কর সমন্বয়ের সুযোগ রাখার কথা ভাবা হচ্ছে, যার ফলে এই কর পরবর্তী বছরগুলোতে আয়কর হিসেবে সমন্বয় করা যাবে।
    বর্তমানে সরকার কোম্পানি ও ব্যক্তি শ্রেণির টার্নওভারে ন্যূনতম কর থেকে বছরে প্রায় ২,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব পায়। এনবিআরের হিসাব, প্রস্তাবিত হার কার্যকর হলে বাড়তি আরও প্রায় ৩,৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ সম্ভব হবে। তবে প্রশ্ন উঠেছে, এই বাড়তি চাপ কার ওপর পড়বে?

    ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশে নিবন্ধিত ২ লাখ ৮৮ হাজার কোম্পানির মধ্যে মাত্র ২৪ হাজার ৩৮১টি কর রিটার্ন জমা দিয়েছে। এর মধ্যে কর ফাঁকি বা লোকসানের অজুহাতে প্রকৃত মুনাফার ওপর কর না দিয়ে ০.৬ শতাংশ হারে ন্যূনতম কর দিয়েছে প্রায় ২৪ হাজার কোম্পানি। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, মাত্র এক-তৃতীয়াংশ বা প্রায় ৮ হাজার কোম্পানি এই কর নিয়মিত পরিশোধ করে থাকে। অর্থাৎ, প্রস্তাবিত কর হার কার্যকর হলে মূল চাপটি এই সৎ ও নিয়মিত করদাতা কোম্পানিগুলোর ওপরই গিয়ে পড়বে।

    এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করে ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকরা বলছেন, লোকসানি বা কম মুনাফার প্রতিষ্ঠানকে কর দিতে বাধ্য করাটা করনীতির মৌলিক নীতির পরিপন্থী। ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)-এর সভাপতি মোহাম্মদ জাভেদ আখতার বলেন, “আমরা আশা করেছিলাম এনবিআর ধাপে ধাপে এই কর তুলে দেবে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে তা আরও বাড়ানো হচ্ছে, যা সৎ ও নিয়মিত করদাতাদের জন্য বড় আঘাত।”

    তিনি আরও বলেন, “এসএমই এবং নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এই নীতি অত্যন্ত নিরুৎসাহমূলক। এতে compliant ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো বাড়তি করভার বহন করতে বাধ্য হবে, যা দেশের সামগ্রিক বিনিয়োগ পরিবেশকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে।”

    বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এফআইসিসিআই-এর সাবেক সভাপতি রূপালী চৌধুরী বলেন, “বাংলাদেশে একটি কোম্পানি গড়ে ব্রেক-ইভেন পয়েন্টে পৌঁছাতে পাঁচ বছর সময় নেয়। সেই সময়ে কোম্পানিকে টার্নওভারের ভিত্তিতে কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা করনীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”

    সাবেক এনবিআর সদস্য (আয়কর নীতি) ও রাজস্ব সংস্কার কমিটির সদস্য আমিনুর রহমান মনে করেন, মুনাফা না হলেও শুধুমাত্র টার্নওভারের ভিত্তিতে কর আদায় করনীতির মূল নীতির পরিপন্থী। তিনি বলেন, “আমরা যে রাজস্ব সংস্কার প্রতিবেদন তৈরি করছি, সেখানে এই ন্যূনতম কর ব্যবস্থাটি বাতিলের সুপারিশ থাকবে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডেও এ ধরনের কর কাঠামোকে নিরুৎসাহিত করা হয়, কারণ এটি বিদেশি বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।”

    প্রকৃত পরিস্থিতি আরও স্পষ্ট হয় একটি বাস্তব উদাহরণে। ধরা যাক, একটি কোম্পানির বার্ষিক টার্নওভার ১০০ কোটি টাকা। বর্তমানে ০.৬ শতাংশ হারে ন্যূনতম কর ধরলে কর দাঁড়ায় ৬৬ লাখ টাকা। অথচ কোম্পানিটির প্রকৃত মুনাফা ধরলে (২৭.৫ শতাংশ কর হারে) কর হতে পারে ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ, তাকে অতিরিক্ত ১৬ লাখ টাকা কর দিতে হচ্ছে। আর যদি ন্যূনতম কর ১ শতাংশ করা হয়, তাহলে তাকে ১ কোটি টাকা দিতে হবে—যার মানে প্রকৃত আয় বিবেচনায় করহার দাঁড়াবে ৫৫ শতাংশ। কোম্পানিটি যদি লোকসানে থাকে, তাহলে পুরো অর্থটাই দিতে হবে মূলধন থেকে।

    চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোম্পানির পার্টনার স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, “যেসব কোম্পানি নিরীক্ষিত বিবরণীতে প্রকৃত টার্নওভার দেখায়, তাদের ওপরই এই করের চাপ পড়ে। শুধু তাই নয়, সরবরাহকারীরাও এটি খরচ হিসেবে ধরলে পণ্যের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাবে, যা ভোক্তা পর্যায়েও প্রভাব ফেলবে।”

    অন্যদিকে, চৌধুরী এমদাদ অ্যান্ড কোম্পানির ম্যানেজিং পার্টনার এস কে জামি চৌধুরী জানান, “আমরা প্রতিবছর প্রায় ১৫০টি কোম্পানির অডিট করি, যার মধ্যে অন্তত ১৫ শতাংশ কোম্পানি প্রকৃতপক্ষে লোকসানে থেকেও ন্যূনতম কর দিতে বাধ্য হয়। কর হার বাড়লে এই কোম্পানিগুলোর ওপর চাপ আরও বেড়ে যাবে।”

    তবে এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, “অনেক কোম্পানি কর ফাঁকি দিতে মুনাফা গোপন করে। যদি ন্যূনতম কর না রাখা হয়, তাহলে এসব কোম্পানি থেকে এক টাকাও রাজস্ব আসবে না। সেজন্যই এই ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে।”

    তবে আমিনুর রহমান তার পাল্টা যুক্তিতে বলেন, “সৎ কোম্পানিকে শাস্তি দিয়ে অসৎদের ফাঁকি পুষিয়ে নেওয়া কোনো অর্থেই যুক্তিসঙ্গত নয়। এটা মাথাব্যথায় মাথা কেটে ফেলার মতো সিদ্ধান্ত।” ●
    অকা/রাখা/সকাল/ ১৩ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 month আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    পণ্য ও জ্বালানি পরিবহনে ধস, বেড়েছে ভাড়াও

    বাংলাদেশী টাকায় অবমূল্যায়ন – অর্থনীতির ওপর ঋণের বোঝা বাড়ছে

    ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের উল্লম্ফন

    প্রথম দিন ইতিবাচক পুঁজি বাজার

    ৯ মাসে ৫২.০২ শতাংশ বাড়ছে বাজেট বাস্তবায়ন

    ই-কমার্স – সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে ভ্যাটের বোঝা

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    পাঁচ কোম্পানির বিরুদ্ধে বিএসইসির কঠোর তদন্ত

    স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ আবার ঊর্ধ্বমুখী

    বড় মূলধনি কোম্পানির শেয়ারে দরপতন

    পণ্য ও জ্বালানি পরিবহনে ধস, বেড়েছে ভাড়াও

    বিদেশি ঋণে খেলাপিদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর পদক্ষেপ

    বীমা খাতে স্বচ্ছতা ফেরাতে ১৫ জীবন বীমা কোম্পানিতে বিশেষ নিরীক্ষক নিয়োগের নির্দেশ

    ১০ পরামর্শ সঞ্চয়পত্র কেনায়

    এফসিএস আইসিএসবি নতুন নেতৃত্ব – এম. নাসিমুল হাই প্রেসিডেন্ট এবং শফিকুল ইসলাম সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত

    কী থাকছে ট্রাম্পের এই স্মার্টফোনে ?

    ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার

    চট্টগ্রাম বন্দর নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে

    যুক্তরাজ্য থেকে এলএনজি কিনবে সরকার

    বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি বড় ১০ বাজারেই বেড়েছে

    এখনই জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নয়- অর্থ উপদেষ্টা

    বীমা আইনে বড় সংস্কার – গ্রাহক সুরক্ষা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নতুন দিগন্ত

    বাংলাদেশী টাকায় অবমূল্যায়ন – অর্থনীতির ওপর ঋণের বোঝা বাড়ছে

    কনটেইনার বোঝাই জাহাজের সারি চট্টগ্রাম বন্দরে

    দুই পুঁজি বাজারই সূচকের উন্নতি

    ক্রেতার উপস্থিতি না থাকায় ব্রয়লার মুরগির দাম কম

    কাস্টমসের সার্ভার বন্ধ, অচলাবস্থা হিলি স্থলবন্দর

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing,

    Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.