Close Menu
অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
      • আর্থিক খাত
      • আবাসন খাত
      • তৈরি পোশাক শিল্প
      • ওষুধ শিল্প
      • কৃষি শিল্প
      • ই-কমার্স
      • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
      • চামড়া শিল্প
      • তথ্য ও প্রযুক্তি
      • পর্যটন
      • বিশেষ প্রতিবেদন
      • বাণিজ্য
      • প্রবাসী আয়
      • পোলট্রি খাত
      • বাজার
      • শিক্ষা খাত
      • শিল্প খাত
      • রাজস্ব
      • মৎস্য খাত
      • শ্রম বাজার
      • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
      • হিমায়িত খাদ্য
      • যোগাযোগ
      • পরিবহন খাত
      • নগর দর্পন
      • বিশ্ব অর্থনীতি
      • ভিনদেশ
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ
    • ব্যাংক
    • বীমা
    • পুঁজি বাজার
    • নির্বাচিত লেখা
    • আলাপন
    • পরিবেশ
    • আরও
          • আর্থিক খাত
          • ওষুধ শিল্প
          • চামড়া শিল্প
          • বাণিজ্য
          • বাজার
          • মৎস্য খাত
          • যোগাযোগ
          • হিমায়িত খাদ্য
          • বিশেষ প্রতিবেদন
          • তথ্য ও প্রযুক্তি
          • প্রবাসী আয়
          • শিক্ষা খাত
          • কৃষি শিল্প
          • শ্রম বাজার
          • পরিবহন খাত
          • ভিনদেশ
          • রাজস্ব
          • বিশ্ব অর্থনীতি
          • আবাসন খাত
          • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
          • ই-কমার্স
          • পর্যটন
          • পোলট্রি খাত
          • শিল্প খাত
          • স্বাস্থ্য অর্থনীতি
          • তৈরি পোশাক শিল্প
          • নগর দর্পন
    মঙ্গলবার, ২৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ১১ নভেম্বর, ২০২৫
    অর্থকাগজঅর্থকাগজ

    বন্ধুর ঋণ, নিজের সর্বনাশ
    গ্যারান্টরের ফাঁদে সাধারণ মানুষ

    অক্টোবর ৫, ২০২৫ ৯:৪২ পূর্বাহ্ণ2
    শেয়ার
    Facebook Twitter LinkedIn Email WhatsApp Copy Link

    অর্থকাগজ প্রতিবেদন ●

    গত বছর আগস্টে চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানিকারক শাহীন হাওলাদার জনতা ব্যাংকে যান একটি ঋণপত্র বা এলসি খোলার জন্য। তাঁর ধারণা ছিল নিয়মিত কাগজপত্র জমা দেওয়ার কাজ শেষ করেই ফেরত আসবেন। কিন্তু সেদিন ব্যাংক থেকে এমন এক খবর পান, যা তাঁকে হতবাক করে দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) ডাটাবেজে তাঁর নাম উঠে গেছে ঋণখেলাপিদের তালিকায়।

    আরও চমক আসে পরে—যখন জানতে পারেন, এমন একটি ঋণের জন্য অর্থঋণ আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, যা তিনি কখনো নেননি। অথচ দীর্ঘ দুই দশকের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় শাহীন ছিলেন নিখুঁত গ্রাহক। সব ঋণ সময়মতো পরিশোধ করেছেন, কখনও খেলাপি হননি। কিন্তু অজান্তেই পড়ে যান দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার এক অদৃশ্য ফাঁদে—গ্যারান্টর বা ঋণ জামিনদার হিসেবে।

    শুধু শাহীন নন, সারা দেশে তাঁর মতো হাজারো মানুষ বন্ধুত্ব, আত্মীয়তা বা ব্যবসায়িক সম্পর্কের টানে অন্যের ঋণের জামিন দিয়ে এখন নিজেরাই বিপাকে। তারা আবিষ্কার করছেন, যেই ঋণ তারা নিজেরা কখনো নেননি, তার দায়ভার এখন তাদের ঘাড়ে এসে পড়েছে। অনেকেই সম্পত্তি হারাচ্ছেন, কেউ কেউ মামলায় জড়িয়ে পড়ছেন, আবার কেউ হচ্ছেন ‘ঋণখেলাপি’ হিসেবে চিহ্নিত—সবই অন্যের ঋণের কারণে।

    আইন অনুযায়ী, কোনো ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে তার সঙ্গে গ্যারান্টরও স্বয়ংক্রিয়ভাবে দায়ী হয়ে যান। ব্যাংক চাইলে গ্যারান্টরের নাম সিআইবি তালিকায় যুক্ত করতে পারে, এমনকি প্রয়োজনবোধে আদালতের মাধ্যমে গ্যারান্টরের সম্পত্তিও নিলামে তুলতে পারে ঋণ আদায়ের জন্য। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এমরান আহমেদ ভুঁইয়া বলেন, বিদ্যমান অর্থঋণ আদালত আইনে ব্যাংক ঋণ আদায়ের জন্য ঋণগ্রহীতা ও গ্যারান্টর উভয়ের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারে। যদি ঋণগ্রহীতার বন্ধকী সম্পত্তি যথেষ্ট না হয়, তাহলে গ্যারান্টরের সম্পত্তিও নিলামে বিক্রি হতে পারে। তবে গ্যারান্টর পরিশোধ করলে কীভাবে সেই অর্থ ফেরত পাবে, তা আইনে স্পষ্টভাবে বলা নেই।

    এই অজানা ফাঁদে পড়েছিলেন শাহীন হাওলাদারও। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু আনিসুর রহমান, টঙ্গীর গোল্ডেন ফ্যাশনের মালিক, ২০১৭ সালে জনতা ব্যাংক থেকে কারখানা ও জমি বন্ধক রেখে ২১ কোটি টাকার ঋণ নেন। দুই যুগের বন্ধুত্ব ও আস্থার জায়গা থেকে শাহীন তাঁর গ্যারান্টর হিসেবে স্বাক্ষর করেন। কয়েক বছর পর আনিসুরের ব্যবসা ধসে পড়ে, ঋণ সুদে-আসলে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ কোটি টাকায়। ব্যাংক তখন আইন অনুযায়ী আনিসুর রহমানের পাশাপাশি গ্যারান্টর শাহীনকেও খেলাপি ঘোষণা করে গাজীপুর অর্থঋণ আদালতে মামলা করে।

    শাহীন বলেন, “বন্ধুর ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণে আমার নাম খেলাপির তালিকায় উঠবে, এটা কল্পনাও করিনি। আমার ব্যাংকিং লেনদেনের ইতিহাস অত্যন্ত ভালো, কিন্তু এক বন্ধুর কারণে এখন আমাকে দায়ী করা হলো। ব্যাংক চাইলে আমাকে খেলাপি না দেখালেও পারতো, কারণ বন্ধকী সম্পত্তি দিয়েই ঋণ আদায় সম্ভব ছিল।” পরে হাইকোর্টে রিট করে তিনি সাময়িকভাবে নিজের নাম সিআইবি তালিকা থেকে স্থগিত করতে সক্ষম হন এবং ধীরে ধীরে ব্যবসা পুনরায় শুরু করেন।

    তবে সবার ভাগ্য শাহীনের মতো সহনীয় নয়। নারায়ণগঞ্জের মনতাজুর রহমানের অভিজ্ঞতা আরও ভয়াবহ। তাঁর শ্যালক আতাউর রহমান ২০১১ সালে এবি ব্যাংক থেকে ৪ কোটি টাকার ঋণ নেন। ব্যবসা ব্যর্থ হলে ঋণটি খেলাপি হয়ে যায় এবং সুদে-আসলে বেড়ে দাঁড়ায় ৭ কোটি টাকায়। আদালত বন্ধকী সম্পত্তি বিক্রির আদেশ দেয়, কিন্তু বিক্রি করে আদায় হয় মাত্র সাড়ে ৩ কোটি টাকা। এরপর ব্যাংক আদালতের অনুমতি নিয়ে মনতাজুরের সম্পত্তি জব্দ করে। তিনি বলেন, “ফতুল্লাহ এলাকায় আমার ফুয়েল স্টেশনসহ ১১ কাঠা জমি ব্যাংক নিলামে তোলে। কোনো বিডার না পেয়ে পরে আদালতের মাধ্যমে ব্যাংক সেটি নিজের নামে নেয়। হাইকোর্টে রিট করেও কোনো লাভ হয়নি। এখন জীবনটাই দুর্বিষহ।”

    এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এ. (রুমী) আলী বলেন, সারা বিশ্বেই ঋণের বিপরীতে গ্যারান্টর রাখার ব্যবস্থা রয়েছে, তবে এটি ব্যবহারের আগে সচেতন হতে হবে। ব্যাংক চাইলে গ্যারান্টর ছাড়া ঋণ দিতে পারে, সেটি নির্ভর করে গ্রাহকের পূর্ব লেনদেনের ইতিহাস ও ঝুঁকি মূল্যায়নের ওপর। তাঁর মতে, “গ্যারান্টর হওয়ার আগে মানুষকে অবশ্যই ভেবে নিতে হবে, কারণ ঋণ খেলাপি হলে গ্যারান্টরও বিপদে পড়বে।”

    অর্থঋণ আদালতের নথি বলছে, এই সমস্যা এখন ব্যাপক আকার নিয়েছে। ২০২৫ সালের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার সাতটি অর্থঋণ আদালতে ৩১ হাজার ৩০৯টি মামলার বিচার চলছে, যেগুলোর সঙ্গে জড়িত প্রায় দুই লাখ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এর মধ্যে ১০ হাজার ২১১টি মামলায় গ্যারান্টরকেও বিবাদী করা হয়েছে, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ৭৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ।

    এছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার অর্থঋণ আদালতগুলো ১ হাজার ১২৯টি মামলায় রায় দিয়েছে, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ। এর মধ্যে ৪০৮টি মামলায় গ্যারান্টররাও বিবাদী ছিলেন। ২০২৪ সালে রায় হয় ৯৩৯টি মামলায়, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ; এর মধ্যে ২৭৬টিতে গ্যারান্টর ছিলেন বিবাদী। ২০২৩ সালে রায় হয় ৪২৮টি মামলায়, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার ঋণ এবং এর মধ্যে ৩৭৮টি মামলায় গ্যারান্টর বিবাদী ছিলেন।

    গ্যারান্টররা নিজেদের রক্ষায় ক্রমেই হাইকোর্টের শরণাপন্ন হচ্ছেন। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডেটাবেজ থেকে নাম স্থগিতের জন্য ৭৪৮টি রিট দায়ের করেছেন, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এসব রিটের প্রেক্ষিতে ৫৫৪ জনের নাম সিআইবি তালিকা থেকে স্থগিত করেছে হাইকোর্ট। ২০২৪ সালে রিট হয়েছিল আরও বেশি—১,২৩৫টি, যার সঙ্গে জড়িত প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা, এবং এর মধ্যে ৮৬৬ জন গ্যারান্টর সিআইবি তালিকা থেকে স্থগিতাদেশ পান।

    এছাড়া অর্থঋণ আদালতের আদেশে নিলাম কার্যক্রম ঠেকাতে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ২৩১টি রিট করা হয়েছে, যেখানে জড়িত প্রায় ৪,৫০০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এসব রিটের প্রেক্ষিতে ১৩৯টি নিলাম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ২০২৪ সালে এ সংখ্যা আরও বেশি ছিল—৪৫৮টি রিট, যার মধ্যে ১৭৯টি নিলাম স্থগিত হয়।

    আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, একদিকে ব্যাংক নিজেদের নিরাপত্তার জন্য গ্যারান্টর ব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে, অন্যদিকে এর মাধ্যমে বহু নির্দোষ মানুষ জড়িয়ে পড়ছেন ভয়াবহ আর্থিক ঝুঁকিতে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এমরান আহমেদ ভুঁইয়া মনে করেন, বিদ্যমান আইন সংশোধনের সময় এসেছে। তাঁর ভাষায়, “একটি ঋণের বিপরীতে যদি স্থাবর সম্পত্তি বন্ধক নেওয়া হয়, তাহলে আলাদা করে গ্যারান্টর রাখার প্রয়োজন নেই। এটি এখন অহেতুক হয়রানির একটি পথ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঋণগ্রহীতা যদি উপযুক্ত বন্ধক দিতে না পারে, তবে তাকে ঋণ না দেওয়াই উচিত। আরেকজনকে গ্যারান্টর বানিয়ে তার জীবন দুর্বিষহ করা মানবাধিকারের লঙ্ঘন।”

    শাহীন হাওলাদার কিংবা মনতাজুর রহমান—দুজনই এখন দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার এক বাস্তব উদাহরণ। যেখানে বন্ধুত্ব, আত্মীয়তা বা আস্থার জায়গা থেকে দেওয়া একটি স্বাক্ষর জীবনভর অনুশোচনায় পরিণত হতে পারে। ভরসা কিংবা মানবিকতার জায়গা থেকেই অনেকেই গ্যারান্টর হতে রাজি হন, কিন্তু বাস্তবে এটি হয়ে উঠছে এক নিঃশব্দ আর্থিক ফাঁদ। ব্যাংক ও আইনি প্রক্রিয়ায় গ্যারান্টরদের এই দায়ভার কমানোর সংস্কার না হলে, ভবিষ্যতে আরও বহু মানুষ বন্ধুর ঋণের দায়ে নিজের সর্বনাশ ডেকে আনবেন—নিজেদের অজান্তেই। ●
    অকা/ব্যাংখা/ই/সকাল/৫ অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ

    সর্বশেষ হালনাগাদ 1 month আগে

    এই বিষয়ে আরও সংবাদ

    ২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১.৫৫ লাখ কোটি
    সংকটে দেশের আর্থিক খাত

    বিএসইসির উদ্যোগ – বন্ধ হচ্ছে মেয়াদী মিউচুয়াল ফান্ড

    আকু পরিশোধে রিজার্ভ ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারে

    বাংলাদেশে আসছে ‘ওপেন ব্যাংকিং’

    নতুন মার্জিন বিধিমালা – বিনিয়োগে কড়াকড়ি ও নতুন কাঠামো

    বাংলাদেশ-পাকিস্তান : নৌ ও আকাশপথে বাণিজ্য সম্প্রসারণ

    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক সংবাদ

    ২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১.৫৫ লাখ কোটি
    সংকটে দেশের আর্থিক খাত

    বিএসইসির উদ্যোগ – বন্ধ হচ্ছে মেয়াদী মিউচুয়াল ফান্ড

    আকু পরিশোধে রিজার্ভ ৩১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারে

    অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত – পিএমআই সূচকে রেকর্ড সম্প্রসারণ

    বাংলাদেশে আসছে ‘ওপেন ব্যাংকিং’

    নতুন মার্জিন বিধিমালা – বিনিয়োগে কড়াকড়ি ও নতুন কাঠামো

    চট্টগ্রামের ফয়েজ লেকে সোনালী লাইফের ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে পুঁজি বিনিয়োগ বেড়েছে

    বাংলাদেশ-পাকিস্তান : নৌ ও আকাশপথে বাণিজ্য সম্প্রসারণ

    ব্যাংক খাতের মূলধন ঘাটতি পূরণে টেকসই অর্থায়ন কাঠামোর প্রয়োজন

    ব্যাংক নির্ভরতা কমিয়ে টেকসই অর্থায়নে শেয়ার বাজারের ভূমিকা জোরদারের আহ্বান

    বাংলালিংকের মাইবিএল সুপার অ্যাপ প্লে­স্টোরে দেশে সর্বোচ্চ রেটিং অর্জন

    বাজারে অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের অভিযোগ
    পেঁয়াজের দাম ফের অগ্নিমূল্যে

    বস্ত্রখাতে ডিভিডেন্ড চিত্র – ৫৮ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির ঘোষণায় বৈচিত্র্য

    বেঙ্গল ইসলামি লাইফের পরিচালক ইকবাল হোসেন বাজুসের সহ সভাপতি নির্বাচিত

    রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও ব্যাংকিং সংকটে নতুন উদ্বেগ
    টানা তিন মাসে রফতানি আয় হ্রাস

    গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রথম বছরে বৈদেশিক বিনিয়োগে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি

    খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে বড় পদক্ষেপ
    বিদেশে পাচার করা অর্থও অনুসন্ধান করবে অর্থঋণ আদালত

    ব্যাংকিং খাতে মুনাফার নতুন সূত্র
    ঋণ নয়, সরকারি বন্ডই এখন লাইফলাইন

    ই-রিটার্নে করদাতার অংশগ্রহণ নতুন উচ্চতায়
    এনবিআরের ডিজিটাল কর ব্যবস্থাপনায় গতি

    সম্পাদক প্রণব কুমার মজুমদার

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় - ৬২/১, পুরানা পল্টন (দোতলা), দৈনিক বাংলার মোড়, পল্টন, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    বিটিসিএল ফোন +৮৮০২৪১০৫১৪৫০ +৮৮০২৪১০৫১৪৫১ +৮৮০১৫৫২৫৪১৬১৯ (বিকাশ) +৮৮০১৭১৩১৮০০৫৩

    ইমেইল - arthakagaj@gmail.com

    Editor PRANAB K. MAJUMDER
    Editorial & Commercial Office - 62/1, Purana Paltan (1st Floor), Dainik Bangla Crossing, Paltan, Dhaka, Bangladesh.
    BTCL Phone +880241051450 +880241051451 +8801552541619 (bkash) +8801713180053
    Email - arthakagaj@gmail.com

    ২০২৪
    অর্থকাগজ
    | আমাদের বৃত্তান্ত | গোপনীয়তা নীতি | শর্তাবলি ও নীতিমালা | প্রচার | বিজ্ঞাপন | বিজ্ঞপ্তি | যোগাযোগ

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.